ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষয়ক্ষতির শিকার আব্দুল কাদের বলেন, 'আমাদের টিন-বাঁশসহ নির্মাণ সামগ্রী দরকার কিন্তু টাকা নেই। আমরা এখন খোলা আকাশের নিচে দিন পার করছি।’
জাতীয় গ্রিডে সংযোগ না থাকার কারণে এ জনদুর্ভোগ বলে মনে করেন অনেকে।
‘জেটি ও বন্দরের জলসীমায় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি’
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
ঘর-বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি অনেক জায়গায় বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়েছে। বর্তমানে কক্সবাজার শহর ও আশেপাশের এলাকা বিদ্যুৎহীন রয়েছে।
প্রায় ১০০-১৫০ পর্যটক স্বেচ্ছায় দ্বীপে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
জেলাগুলো হলো-পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও চাঁদপুর।
সকাল থেকে পটুয়াখালী-ঢাকাসহ সব রুটের লঞ্চসহ নৌযান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। এসব নৌযানকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে।
পায়রা ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরসমূহকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর এবং মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৫ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
জেলাগুলো হলো-পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও চাঁদপুর।
সকাল থেকে পটুয়াখালী-ঢাকাসহ সব রুটের লঞ্চসহ নৌযান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। এসব নৌযানকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে।
পায়রা ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরসমূহকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর এবং মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৫ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
সব ধরনের লঞ্চ-ট্রলার নদী তীরে নিরাপদ আশ্রয়ে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম।
অ্যালার্ট ৩ অনুযায়ী বন্দরের জেটি ও বহির্নোঙর এলাকা থেকে সমুদ্রগামী জাহাজগুলোকে সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।