গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে ক্ষমা প্রদর্শন করে চিঠি দিয়েছে আওয়ামী লীগ।
এ বিষয়ে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ এম আর চৌধুরী দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘মামলার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর এ ব্যাপারে হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ জানা যাবে।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর দ্য ডেইলি স্টারের সঙ্গে কথা বলেছেন জায়েদা খাতুন, জানিয়েছেন তার পরিকল্পনা।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমি ন্যায় বিচারের আশায় আছি, বাকিটা আল্লাহ জানে।’
তিনি বলেন, আমার মেয়র পদে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে দল মনোনীত মেয়র প্রার্থী গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লা খানকে সমর্থন দিয়েছি।
‘নির্বাচিত মেয়ররা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে না পারলে নগরবাসীকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লাহ খানের বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে।
বিকেলে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জাহাঙ্গীর এ কথা বলেন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী প্রার্থী’ হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সাবেক সিটি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লাহ খানের বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে।
বিকেলে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জাহাঙ্গীর এ কথা বলেন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী প্রার্থী’ হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সাবেক সিটি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম।
আজ বিকেল ৩টার পর রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে মায়ের মনোনয়নপত্র জমা দেন জাহাঙ্গীর।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রিটার্নিং কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলামের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় এ কথা বলেন আজমত উল্লা খান।
আগামী ২৫ মে গাজীপুর, ১২ জুন খুলনা ও বরিশাল এবং ২১ জুন রাজশাহী ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে।
হাইকোর্টের জারি করা রুলের ওপর রায় ঘোষণার জন্য বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেছেন বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি মো. বশির উল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ।
আগামী ৭ মে মামলার বিচারিক কার্যক্রম শুরুর দিন ধার্য করেছেন বিচারক।
আজ মঙ্গলবার জনস্বার্থে রিট পিটিশনটি দায়ের করা হয়।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের (গসিক) মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগ।