‘গণতন্ত্রের অন্যতম স্তম্ভ গণমাধ্যম।’
গণতান্ত্রিক সমাজে অ্যাবসোলিউট স্বাধীনতা বলে কিছু নেই।
আমাদের এই অঞ্চলে জনমানুষের রাজনৈতিক বিবর্তনের ইতিহাস পরিক্রমায় লক্ষ করলে স্পষ্ট বোঝা যায় যে, বৈষম্য, নিপীড়ন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে আমাদের সমষ্টিগত সংগ্রামের দীর্ঘ এক ইতিহাস রয়েছে।
দৃশ্যমান অবকাঠামো উন্নয়নকেন্দ্রিক প্রচারণার মাধ্যমে দুঃশাসনকে আড়াল করার চেষ্টা করা হলেও তা হাসিনা সরকারের চূড়ান্ত পতন ঠেকাতে পারেনি।
আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে আমরা কীভাবে এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করব।
‘বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অস্তিত্বই বিপন্ন হয়ে পড়েছে।’
‘তথ্য মন্ত্রণালয়কে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ শুধু দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতাই নয়, পুরো জবাবদিহিমূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য অশনিসংকেত।’
ভারতের নির্বাচন আরও একবার প্রমাণ করেছে যে মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকলে ‘জনরায়’ সবসময়ই গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। অপরদিকে, মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বাধা দিলে তা গণতন্ত্রের ভিতকে ধ্বংস করে দেয়।
গণতন্ত্রের ঘাটতি নেই, অর্থনৈতিক সংকট যুদ্ধজনিত কারণে।
সরকার দেশে ‘সংঘাত সৃষ্টি’র পায়তারা করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
‘ওয়াশিংটন কোনো একক রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করে না, প্রকৃত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে সমর্থন করে।’
‘সরকার দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে দিচ্ছে না বলে আমরা আন্দোলন করতে বাধ্য হচ্ছি।’
বাংলাদেশে বিদ্যমান নির্বাচনি পদ্ধতির একটি বড় দুর্বলতা হচ্ছে সমাজের সব শ্রেণিপেশার মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হওয়া।
এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের একটি অংশ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য আমাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। ক্ষমতাসীন দল এই সহজ ও স্বাভাবিক দাবিকে দেখছে তাদেরকে ক্ষমতা...
আমরা আশা করছি, ঈদের পরে...যে গণতন্ত্র শহীদ রাষ্ট্রপতি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, যে গণতন্ত্র চুরি হয়ে গেছে সেই গণতন্ত্র ইনশাল্লাহ পুনরুদ্ধার করব
‘বিএনপি কি সেন্টমার্টিন বিক্রির মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চায়’
‘জনগণ তাদের ভোটের একমাত্র মালিক হিসেবে তারা যাকে ইচ্ছা তাকে ভোট দেবে।’
গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার লড়াই চূড়ান্ত পরিণতির দিকে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
স্টার কানেক্টসে দ্য ডেইলি স্টারের কূটনৈতিক প্রতিবেদক পরিমল পালমার সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন।