আগামীকাল শুক্রবার থেকে শুরু করে চলতি মাসের শেষ দিন পর্যন্ত ইমেইলের মাধ্যমে রিভিউ কমিটিতে অভিযোগ দাখিল করা যাবে।
কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীকে। কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন বুয়েটের অধ্যাপক আবদুল হাসিব চৌধুরী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট আলী আশফাক, বিশ্বব্যাংকের...
বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বিদ্যুৎ উৎপাদন করুক বা না করুক একটা নির্দিষ্ট ফি তাদের উৎপাদনক্ষমতার ওপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা আছে, যা ক্যাপাসিটি চার্জ নামে পরিচিত।
‘এটা অন্যায়, জনগণের সঙ্গে অবিচার।’
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল বলেন, ‘জনগণের দাবি বিদ্যুৎ পাওয়া। তারা আর বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা করতে চায় না এবং উৎপাদন খরচ দেখতে চায় না।’
এই সরকারি সংস্থাটি মূলত টাকার অবমূল্যায়ন, জ্বালানির খরচ বৃদ্ধি ও ভারত থেকে অধিক পরিমাণ বিদ্যুৎ আমদানি করে ৪৭ হাজার ৭৮৮ কোটি টাকা লোকসান করেছে।
যদিও ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎকেন্দ্র নিষ্ক্রিয় থাকবে, তবুও সরকারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী বিনিয়োগকারীরা ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে তাদের পেমেন্ট পাবেন।
শুধুমাত্র বিদ্যুৎ সংকটের কারণে এই উন্নয়নের সুবিধা গ্রামের মানুষ পুরোপুরি পাচ্ছেন না।
এই টাকায় তাদের কর্মকর্তাদের বেতন হয়েছে, স্থাপনা পরিচালনার ব্যয় নির্বাহ হয়েছে কিংবা সরকারি-বেসরকারি ঋণ পরিশোধ হয়েছে। অথচ এই সময়কালে এসব বিদ্যুৎকেন্দ্রের বেশিরভাগ শুধু বসেই ছিল।
যদিও ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎকেন্দ্র নিষ্ক্রিয় থাকবে, তবুও সরকারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী বিনিয়োগকারীরা ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে তাদের পেমেন্ট পাবেন।
শুধুমাত্র বিদ্যুৎ সংকটের কারণে এই উন্নয়নের সুবিধা গ্রামের মানুষ পুরোপুরি পাচ্ছেন না।
এই টাকায় তাদের কর্মকর্তাদের বেতন হয়েছে, স্থাপনা পরিচালনার ব্যয় নির্বাহ হয়েছে কিংবা সরকারি-বেসরকারি ঋণ পরিশোধ হয়েছে। অথচ এই সময়কালে এসব বিদ্যুৎকেন্দ্রের বেশিরভাগ শুধু বসেই ছিল।
বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৭ হাজার ৪৫৫ কোটি টাকা ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডকে।
সরকার গত ১৪ বছরে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ ৯০ হাজার কোটি টাকা পরিশোধ করেছে, যা প্রতি বছরই ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।
প্রস্তাবিত নতুন অর্থবছরের বাজেট দেখে বোঝা যায়, এই দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থা পরিবর্তনের কোনো ইচ্ছা নেই সরকারের। এতে আছে ভুল নীতির প্রতিফলন, যেগুলো সম্পর্কে বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘদিন ধরে সতর্ক করে আসছেন। অথচ...
টাকা আছে, টাকা নেই। ডলার আছে, ডলার নেই। টাকা-ডলার থাকলেও আলোচনায় আছে, না থাকলেও আলোচনায় আছে। সরকারের ভাষ্য, টাকার কোনো সংকট নেই। ব্যাংকগুলোতে পর্যাপ্ত টাকা আছে। ডলারের কোনো সংকট তো নেই-ই।
চলমান ভয়াবহ বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট জনজীবন, কর্মসংস্থান ও সার্বিক অর্থনীতিতে বিপর্যয় তৈরি করেছে। সরকার বৈদেশিক মুদ্রা বাঁচাতে খরুচে প্রাথমিক জ্বালানি আমদানি কমিয়েছে।
যে কাজের আর্থিক মূল্য নেই, সেটি অপচয়—মার্কিন শিল্পপতি হেনরি ফোর্ডের এই উক্তির সবচেয়ে ভালো উদাহরণ যেন ভারতের আদানি গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্টের সঙ্গে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চুক্তির...