ট্রাম্প মঙ্গলবার তার ট্রুথ সোশ্যাল নেটওয়ার্কে বলেছেন, ‘পুতিন যে বিষয়টা বুঝতে পারছেন না, তা হলো- আমি না থাকলে রাশিয়ার জন্য অনেক খারাপ কিছু ঘটনা ইতোমধ্যে ঘটে যেত। আমি বলতে চাচ্ছি, সেসব ঘটনা সত্যিই...
সর্বশেষ ২০২২ সালের মার্চে মস্কো-কিয়েভ সরাসরি আলোচনা হয়েছিল। ওই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন শুরু করে মস্কো।
রিয়াদের রিৎজ-কার্লটন হোটেলে বৈঠকের আয়োজন করেছে সৌদি মধ্যস্থতাকারীরা।
মস্কোর দক্ষিণ শহরতলিতে অন্তত এক ব্যক্তি নিহত ও তিন জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই অঞ্চলের গভর্নর আন্দ্রেই ভোরোবিয়ভ।
বিশেষজ্ঞরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে ইউক্রেনের ভাগ্য নির্ধারণের আলোচনায় অংশ নেওয়ারই সুযোগ পাবে না কিয়েভ।
হামলায় কিয়েভে অবস্থিত আলবেনিয়া, আর্জেন্টিনা, উত্তর মেসিডোনিয়া, ফিলিস্তিন, পর্তুগাল এবং মন্টিনিগ্রোর কূটনৈতিক মিশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
সম্ভাব্য বিমান হামলার সতর্কতা হিসেবে কিয়েভে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিকদের অবিলম্বে নিরাপদ আশ্রয় নেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আগ্রাসন শুরু করার পর রুশ ভূখণ্ডের এতটা ভেতরে আর কখনো যেতে পারেনি ইউক্রেনীয় বাহিনী।
ইউক্রেনকে প্রতিশ্রুত এফ-১৬ বিমানের প্রথম চালানটি এ মাসেই এসে পৌঁছানোর কথা।
ড্রোনগুলোর ধ্বংসাবশেষ একটি অনাবাসিক অঞ্চলে পড়ে এবং সেখানে আগুন ধরে যায়। তবে হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
এমনকি, যুক্তরাষ্ট্রও আছে বিপাকে। ইউক্রেনকে অর্থ ও সামরিক সহায়তা অব্যাহত রেখে নিজ দেশের মানুষের কাছে ক্রমাগত জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন।
পুতিন নিজে গাড়ি চালিয়ে শহরটির বিভিন্ন প্রশাসনিক এলাকায় ঘুরে বেড়ান। তিনি বেশ কয়েক জায়গায় যাত্রা বিরতি নেন এবং শহরবাসীদের সঙ্গে আলাপ করেন।
যুক্তরাজ্যের সামরিক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে শনিবার জানানো হয়, রাশিয়ার ভাড়াটে সেনার দল ভাগনার বাখমুতের পূর্বাঞ্চলের বেশিরভাগ অংশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। দলটির প্রতিষ্ঠাতা ইয়েভগেনি প্রিগোঝিন বুধবার একই দাবি...
আঞ্চলিক প্রধানরা আরও জানান, এসব হামলায় বিভিন্ন জায়গায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে।
২০২২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর পাইপলাইনের ওপর হামলা হলে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো একে ‘নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড’ হিসেবে অভিহিত করে
যুদ্ধের আগে ইউক্রেনে ১ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি বসবাস করতেন। এখন মাত্র ২০ জন আছেন সেখানে।
জেলেনস্কি বলেন, 'আপনার সফর সব ইউক্রেনীয়দের প্রতি সমর্থনের গুরুত্বপূর্ণ নমুনা।'
কিয়েভে বেলুন পাঠানোর বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে রাশিয়া কোনো মন্তব্য করেনি
ইউরোপে চলছে বড় যুদ্ধের ‘সাজসাজ রব’। এর বিরোধিতা করছে মহাদেশটির সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক শক্তি জার্মানি। এই যুদ্ধে ‘যোগ দিতে’ বার্লিনকে রাজি করাতে পশ্চিমের মিত্র দেশগুলোর প্রতিরক্ষামন্ত্রীরা জার্মানির...