অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও অর্থনৈতিক মন্দা এড়াতে সরকারি উন্নয়ন খরচ বাড়ানোর পরিবর্তে কমাতে হচ্ছে।
এই সাইবার অ্যাটাকের মাধ্যমে দেশের কত টাকা ক্ষতি হলো, জানব আজকের স্টার নিউজপ্লাসে।
ভোজ্যতেলের এ অব্যাহতি সুবিধা ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
এ পর্যন্ত প্রায় পৌনে চার লাখ করদাতা অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করেছেন।
একে ‘গুরুতর জাতীয় সুরক্ষায় হুমকি’ হিসেবে দেখছেন। কারণ সার্ভারে অননুমোদিত ব্যক্তির ঢুকে যাওয়ার অর্থ যে কেউ শুল্ক ফাঁকি দিয়ে যে কোনো বা সংখ্যক পণ্য আমদানি-রপ্তানি করতে পারবেন।
সুদের হার কমানোর আগে বছরের যেকোনো সময় পাঁচ বছরে ৫০ লাখ টাকার বেশি মূলধনী মুনাফা হলে করদাতাদের ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হতো।
শুধু ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর রাখা হয়েছে।
২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে এ কর সুবিধা কার্যকর হবে।
আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
২০২১-২২ অর্থবছরে সর্বোচ্চ মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠানের নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
নতুন আইনের কারণে (আয়কর আইন ২০২৩) অনেকের ফরম পূরণের নিয়ম বুঝতে সমস্যা হওয়ায় রিটার্ন দাখিলে দেরি হচ্ছে জানিয়ে এনবিআরকে চিঠি দিয়েছে শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠনটি।
গত ২ নভেম্বর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কাঁচা ও পরিশোধিত চিনির আমদানি শুল্ক কমিয়ে অর্ধেক করেছিল। দেশের বাজারে চিনির দাম নিয়ন্ত্রণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও চিনির দাম না কমে বরং বেড়েছে।
‘সর্বজনীন পেনশন স্কিমকে জনপ্রিয় করে তুলতেই আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কারণ, স্কিমটি জনগণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক নিরাপত্তা হিসেবে কাজ করবে।’
ওই অর্থবছরে মোট প্রত্যক্ষ করপোরেট কর ছাড়ের পরিমাণ ছিল ৮৫ হাজার ৩১৫ কোটি টাকা। এর ৪০ শতাংশ পেয়েছে ক্ষুদ্রঋণ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, হাইটেক শিল্প ও অর্থনৈতিক অঞ্চল, তৈরিপোশাক, আইটি বা সফটওয়্যার এবং...
এখন থেকে প্রতি টন কাঁচা চিনি আমদানিতে ১ হাজার ৫০০ টাকা শুল্ক দিতে হবে, যা আগে ছিল ৩ হাজার টাকা।
এনবিআরের তথ্যে জানা গেছে, গত বছর দেশে ৯০ লাখের মধ্যে প্রায় ৩৬ লাখ ই-টিনধারী আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছেন।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, তারা আইএমএফ মিশনকে জানিয়েছেন- বর্তমানে সারে ভর্তুকি কমানোর কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই, তবে জ্বালানি খাতে ধীরে ধীরে ভর্তুকি কমানোর পরিকল্পনা আছে।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে কর্মরত বিদেশিদের কর ছাড়ের সুবিধা আরও তিন বছর বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
এটি গত অর্থবছরের চিত্রের বিপরীত। সেসময় সরকার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রেকর্ড ৯৮ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল। এটি মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়া অন্যতম কারণ।