সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ওসিকে
‘চোরাকারবারিরা সরাসরি ক্রিস্টাল মেথ বিক্রি করছে না। কারণ, এগুলো ব্যবহার করে এখন বাংলাদেশের ভেতরেই ইয়াবা তৈরি করা হচ্ছে।’
টেকনাফ থেকে অ্যাম্বুলেন্সে ইয়াবা আনা হচ্ছিল।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে।’
পুলিশকে ফাঁকি দিতে তারা গাড়িতে সংবাদপত্রের স্টিকার লাগিয়েছিলেন। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে ইয়াবা নিয়ে চট্টগ্রামে আসেন।
বিমানবন্দরে অবতরণের পর এই পরিবারের আচরণ সন্দেহজনক মনে হলে এয়ারপোর্ট এপিবিএন গোয়েন্দা দল তাদের ওপর নজর রাখতে শুরু করে।
র্যাবের ভাষ্য, বাবুল টেকনাফে মাদক চোরাচালানের গডফাদার হিসেবে পরিচিত। তিনি মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য এলাকায় ২০-২৫ জনের একটি চক্র গড়ে তুলেছিলেন।
কক্সবাজারের টেকনাফে সাগর পথে মিয়ানমার থেকে পাচারের সময় বস্তা ভর্তি ৭ লাখ ইয়াবা জব্দ করেছে কোস্টগার্ড। তবে এই ঘটনায় জড়িত কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
বন্যায় যান চলাচল বন্ধ থাকলেও বন্ধ নেই কক্সবাজার থেকে মাদক চোরাচালান। আজ বুধবার সকালে ২৫ হাজার ইয়াবা এবং অন্যান্য মাদকসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রামের পাচলাইশ থানা পুলিশ।
গ্রেপ্তার হওয়ার পর আজ ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, তাকে সাময়িকভাবে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, কক্সবাজারে পানি সরবরাহের আড়ালে এই চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজর এড়িয়ে চট্টগ্রাম ও ঢাকায় ইয়াবা পাচার করে আসছিল।
প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত
১০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রাখার মামলায় সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পুলিশের এক সহকারী উপপরিদর্শকসহ (এএসআই) ৩ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
কক্সবাজার জেলার টেকনাফে ১ লাখ ৫০০ পিস ইয়াবাসহ ২ মাদক চোরাকারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
ঢাকার সাভারে পৃথক অভিযানে ইয়াবা ও হেরোইনসহ ৩ মাদক বিক্রেতাকে আটক করেছে পুলিশ।
কক্সবাজারের টেকনাফে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) অভিযানের সময় ২ কেজি ১২৮ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ আইস ও ২০ হাজার পিস ইয়াবা ফেলে পালিয়েছে ২ মাদক চোরাকারবারি।
সাভারের আশুলিয়ায় একটি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ও ৪০০ পিস ইয়াবাসহ মো. স্বপন হোসেন (২৭) নামের এক ‘মাদক ব্যবসায়ীকে’ গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ।
কক্সবাজারে ১০১ আসামির প্রত্যেককে মাদক মামলায় দেড় বছরের কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। অস্ত্র মামলায় সবাইকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম (৩৮)। তিনি ১ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট নিয়মিত পেটের ভেতর বহন করতেন।