গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত সরকারের গণমাধ্যম কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছ, ‘মাঠ পর্যায়ের তথ্য ও যাচাইকৃত বিশ্লেষণ ইঙ্গিত করছে যে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী এখন কার্যত গাজার মোট এলাকার প্রায় ৭৭ শতাংশ...
গাজায় মানবিক সহায়তার ওপর আরোপিত অবরোধের বিষয়টি আলাদা করে তুলে ধরে ডেভিড ল্যামি বলেছেন, ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্র দপ্তরে ডেকে জানানো হয়েছে, ত্রাণ সহায়তার পথ বন্ধ করা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেন, 'লড়াই চলছে, আমরা অগ্রসর হচ্ছি। গাজার প্রতিটি ইঞ্চি আমরা দখলে নেব। সফল হতে হলে আমাদের এমনভাবে লড়তে হবে, যাতে কেউ আমাদের থামাতে না পারে।'
তবে হামাস এই পরিকল্পনা সম্পর্কে অবগত নয় বলে জানিয়েছেন এক জ্যেষ্ঠ নেতা।
তেহরানে আয়োজন করা হয়েছিল তৃতীয় ইরান-আফ্রিকা অর্থনৈতিক সহযোগিতা সম্মেলন। সেই সংবাদ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শিরোনাম না হলেও প্রকাশিত হয়েছিল স্থানীয় পত্র-পত্রিকায়।
সামাজিক মাধ্যম টেলিগ্রামে প্রকাশিত ভিডিওতে নেতানিয়াহু বলেন, অতীতেও ইরানের সমর্থনপুষ্ট (হুতি) বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ‘ব্যবস্থা নিয়েছে’ ইসরায়েল এবং ‘ভবিষ্যতেও উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে’।
প্রতিবেদনে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল অভিযোগ করেছে, ইসরায়েল নিখুঁত পরিকল্পনার মাধ্যমে গাজাবাসীদের তাদের বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে এবং ইচ্ছাকৃতভাবে ওই অঞ্চলে ভয়াবহ মানবিক সংকট সৃষ্টি করেছে।...
হামাসের মতে, এই প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে ‘যুদ্ধও থামবে না, সেনা প্রত্যাহারও হবে না।’
পার্লামেন্টে এই বিলকেন্দ্রিক বিতর্কে ক্ষমতাসীন দলের এক সদস্য বলেন, ইসরায়েলের আরব প্রতিবেশীরা যা করার সাহস পায়নি, তা করতে যাচ্ছি আমরা।
অধিকার সংস্থাটি অবিলম্বে গাজায় যুদ্ধবিরতি চালুর এবং নিখোঁজ শিশুদের নিয়ে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে।
চার সেনা নিহতের পাশাপাশি এ ঘটনায় আরও সাত সেনা আহত হয়েছেন। আইডিএফ জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে পাঁচ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
কুয়েত স্পেশালিটি হাসপাতালের পরিচালক বলেছেন, ইসরায়েলি হামলায় নিহতদের মরদেহ রাস্তায় পড়ে আছে।
এক সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা মধ্যস্থতাকারীদের বরাত দিয়ে জানান, হামাস খুব সম্ভবত ইসরায়েলি প্রস্তাব মেনে নেবে। তবে তারা কিছু শর্ত দেবে, যার ফলে আলোচনা আরও দীর্ঘায়িত হতে পারে।
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় অতি ঘনবসতিপূর্ণ রাফা শহরে অভিযান না চালাতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের আহ্বান উপেক্ষা করে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এ অবস্থায় অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবে গতকাল ইসরায়েলের ওই যুদ্ধবিরতি...
আজ শুক্রবার আইডিএফ জানিয়েছে, গতকাল সামরিক অভিযানে অংশ নেওয়ার সময় এই দুই সেনা নিহত হয়েছেন।
তিন সেনার মৃত্যুতে গাজায় স্থল হামলা শুরুর পর নিহত ইসরায়েলি সেনার সংখ্যা বেড়ে ২৯২ হয়েছে।
হাসপাতালের মুখপাত্র খলিল আল-দেকরান আল জাজিরাকে বলেন, চিকিৎসাকর্মীরা প্রয়োজনীয় যন্ত্র ও সরঞ্জাম ছাড়াই যতটূকু সম্ভব চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
উত্তর ও দক্ষিণ গাজায় একইসঙ্গে হামলা চলতে থাকায় নতুন করে হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। এ ছাড়া বড় আকারে মানবিক ত্রাণ বিতরণে বিঘ্ন দেখা দিয়েছে। যার ফলে দুর্ভিক্ষের ঝুঁকি বাড়ছে।
ফ্রান্সের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘ফ্রান্স আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত, আদালতের নিরপেক্ষতা ও সব পরিস্থিতিতে দায়মুক্তির বিরুদ্ধে সংগ্রামকে সমর্থন জানায়।'