এর আগে সামরিক জান্তা ২০২৫ সালে নির্বাচন আয়োজনের প্রতিশ্রুতি দিলেও এই সিদ্ধান্তে সেই উদ্যোগ প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।
আরেকটি জাহাজ এখনো আরাকান আর্মির কাছে আটক আছে।
মিয়ানমারে মোট ২৫টি অস্ত্র কারখানা রয়েছে। তার মধ্যে ১৫টি মাগওয়ে প্রদেশে, ৭টি বাগো প্রদেশে, দুইটি রাজধানী নেপিদো’র তাতকোনে এলাকায় এবং একটি ইয়ানগনের তাইককি টাউনশিপে।
আরাকান আর্মির সঙ্গে রোহিঙ্গাদের বিরোধ পুরনো। সুতরাং পুরো রাখাইনে আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হলে সেখানে রোহিঙ্গারা আরও সংকটে পড়বে এবং সেখানেও হয়তো তাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলা সম্ভব হবে না।
এই অর্জনে রাখাইন রাজ্যে নিজেদের শাসন ব্যবস্থা চালুর পথে আরেক ধাপ এগিয়েছে আরাকান আর্মি।
নির্মাণ সামগ্রীবোঝাই দুটি ট্রলারও নিয়ে গেছে তারা।
‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) জেলেদের উদ্ধারে কাজ শুরু করেছে।’
‘আমরা তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি।’
প্রতিবেদন মতে, আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যের শাসনভার গ্রহণ করলে একটি উদীয়মান আধা-রাষ্ট্র (পুরোপুরি সার্বভৌম নয় এমন) সৃষ্টি হবে এবং এ রাজ্যের বাসিন্দারা মানবিক সংকটে পড়বে।
বাংলাদেশে মর্টারশেল ও গোলাবর্ষণের জন্য আরাকান আর্মি ও আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মিকে (আরসা) দায়ী করেছে মিয়ানমার।
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে মিয়ানমার সেনাবাহিনী গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ক্রমাগত আকাশ ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে নতুন করে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ শুরু হয়েছে রোহিঙ্গাদের।
২ দিন বিরতির পর বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী এবং আরাকান আর্মির মধ্যে আবারও গোলাগুলির তথ্য পাওয়া গেছে। এতে সীমান্তের কাছে বসবাসরতদের মধ্যে নতুন...