অথচ সরবরাহ ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা কোনো দায় নিচ্ছেন না। খুচরা বিক্রেতারা পাইকারদের দোষারোপ করছেন। পাইকাররা দোষারোপ করছেন মিল মালিকদের। মিল মালিকরা বলছেন, দেশের পূর্বাঞ্চলে বন্যার মধ্যে...
বৃষ্টি-নির্ভর আমন চাষে কৃষকদের এখন ভূগর্ভস্থ পানি দিয়ে সেচ দিতে হচ্ছে। এতে বাড়ছে উৎপাদন ব্যয়। অতিরিক্ত খরচ থেকে বাঁচতে অনেকে ধান রোপণ না করে বৃষ্টির অপেক্ষায় আছেন।
প্রায় ৩ মাসের বেশি সময় ধরে চলা এ সংগ্রহ অভিযানে সারাদেশে প্রায় ৮০ শতাংশ চাল কেনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলেও পাবনায় মাত্র ২৮ শতাংশ চাল সংগ্রহ করতে পেরেছে খাদ্য বিভাগ।
তিস্তা সেচ প্রকল্পের আওতায় উত্তরাঞ্চলের ৩ জেলার কৃষকেরা আমনের খেতে সেচ খরচের প্রায় ৯৫ কোটি টাকা সাশ্রয় করতে পেরেছেন। কম সার্ভিস চার্জের বিনিময়ে সেচনালা ব্যবহার করে তিস্তার পানি খেতে দেওয়ার মাধ্যমে...
এ বছর বন্যার প্রকোপ তুলনামূলক কম থাকায় তিস্তার বুকে শতাধিক চরে আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। খুশি চরাঞ্চলের কয়েক হাজার কৃষক পরিবার।
শুধুমাত্র ৩ বেলা ভাত খেয়ে বেঁচে থাকাই কি কৃষকের খাদ্য নিরাপত্তা? বছরের পর বছর ধান চাষ করেও কৃষক কোনো লাভ করতে পারছে না। গত ৫ বছরে ধান চাষের খরচ বেড়েছে দ্বিগুণ, কিন্তু সেই তুলনায় ধানের ফলন ও উৎপাদন...
মঙ্গাজয়ী আগাম জাতের স্বল্পমেয়াদী আমন ধান কাটা শুরু হয়েছে নিষ্ফলা আশ্বিনেই। এতে নীলফামারীসহ দেশের উত্তরাঞ্চলের ৫ জেলায় নবান্ন উৎসবের ছোঁয়া লেগেছে।
বঙ্গোপসাগরে চলমান নিম্নচাপের প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের কারণে পটুয়াখালীর ৮ উপজেলায় প্রায় ২০ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে গেছে।
আমন চাষ বৃষ্টির ওপর নির্ভরশীল। বৃষ্টি না হওয়ায় চরমভাবে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন চাষিরা। আশঙ্কা করছিলেন, এ বছর হয়তো আমনের আশানুরূপ ফলন পাওয়া যাবে না। কিন্তু, গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে আমনের খেতে প্রাণ ফিরেছে।
মঙ্গাজয়ী আগাম জাতের স্বল্পমেয়াদী আমন ধান কাটা শুরু হয়েছে নিষ্ফলা আশ্বিনেই। এতে নীলফামারীসহ দেশের উত্তরাঞ্চলের ৫ জেলায় নবান্ন উৎসবের ছোঁয়া লেগেছে।
বঙ্গোপসাগরে চলমান নিম্নচাপের প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের কারণে পটুয়াখালীর ৮ উপজেলায় প্রায় ২০ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে গেছে।
আমন চাষ বৃষ্টির ওপর নির্ভরশীল। বৃষ্টি না হওয়ায় চরমভাবে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন চাষিরা। আশঙ্কা করছিলেন, এ বছর হয়তো আমনের আশানুরূপ ফলন পাওয়া যাবে না। কিন্তু, গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে আমনের খেতে প্রাণ ফিরেছে।
চলমান আমন মৌসুমে প্রয়োজনীয় সেচ নিশ্চিত করতে রাত ১২টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহ করা হবে বলে জানিয়েছেন কৃষিসচিব মো. সায়েদুল ইসলাম।
ভরা মৌসুমেও পর্যাপ্ত বৃষ্টির অভাবে পটুয়াখালী জেলায় আমন বীজতলা তৈরি ও আমন আবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকরা।
চলমান দীর্ঘ খরায় আমন চারা রোপণ করতে না পেরে উত্তরাঞ্চলের কৃষক যখন দিশেহারা, ঠিক তখন বিপরীত চিত্র দেশের সর্ববৃহৎ তিস্তা সেচ প্রকল্প এলাকায়। তিস্তার পানি সেচ দিয়ে সহজেই আমন চারা রোপণের সুযোগ পেয়ে...
পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় গত বছরও আমন মৌসুমে বিপাকে পড়েছিলেন কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটের কৃষক। তারা ধরণা করছেন, বৃষ্টি হচ্ছে না বলে এবারও তাদের বিঘা প্রতি বাড়তি ১৫০০-২০০০ টাকা খরচ হবে।