গত সপ্তাহে আমদানি বাবদ এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে ১৬৩ কোটি ডলার পরিশোধ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক, ফলে রিজার্ভ আরও কিছুটা কমে গেছে। আকু হলো বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার...
সরকার ও আইএমএফের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সর্বশেষ উদ্যোগ নেওয়া হলেও আগামী বছরের জুনের আগে রিজার্ভ বাড়বে না।
চুক্তিটি ওয়াশিংটনভিত্তিক ঋণদাতার নির্বাহী বোর্ডের অনুমোদন সাপেক্ষে হবে এবং আগামী সপ্তাহে হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শের সঙ্গে মিল রেখে স্মার্ট হার প্রত্যাহার করা হলো।
আইএমএফ এই পরামর্শ দিয়েছে কারণ বাংলাদেশ ব্যাংক এখনো বিনিময় হার পুরোপুরি বাজারভিত্তিক করেনি।
এনবিআরের প্রাথমিক হিসাব অনুসারে, ভ্যাট ও আয়কর আদায় বেড়ে যাওয়ায় চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চে রাজস্ব সংগ্রহ হয়েছে দুই লাখ ৫৯ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা।
গত এক দশকে রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত ৮ থেকে ৯ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে।
বাংলাদেশে সফররত আইএমএফের কর নীতি মিশন বলছে, ৫ শতাংশ করহার তুলে দিয়ে ৫ লাখ থেকে ৮ লাখ টাকা আয়ের ওপর প্রান্তিক করের হার ১০ শতাংশ করার পরামর্শ দিয়েছে।
বৈদেশিক মুদ্রার ন্যূনতম রিজার্ভ (এনআইআর) ও কর-রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হওয়া সত্ত্বেও আইএমএফ ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি অনুমোদন দেয়।
গত এক দশকে রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত ৮ থেকে ৯ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে।
বাংলাদেশে সফররত আইএমএফের কর নীতি মিশন বলছে, ৫ শতাংশ করহার তুলে দিয়ে ৫ লাখ থেকে ৮ লাখ টাকা আয়ের ওপর প্রান্তিক করের হার ১০ শতাংশ করার পরামর্শ দিয়েছে।
বৈদেশিক মুদ্রার ন্যূনতম রিজার্ভ (এনআইআর) ও কর-রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হওয়া সত্ত্বেও আইএমএফ ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি অনুমোদন দেয়।
জর্জিয়েভা বলেন, নীতিনির্ধারকদের উচিত এআই নিয়ে যে ‘উদ্বেগ’ তৈরি হয়েছে তা মোকাবিলা করা, যেন প্রযুক্তিটি বৈষম্য আরও বাড়াতে না পারে।
দুই ঋণদাতার ঋণ যোগ হওয়ার পর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আজ ২০ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।
‘মুদ্রার বিনিময় হার আরও বাজারভিত্তিক হবে। একটি ব্যান্ডের মাধ্যমে মুদ্রার দাম কম-বেশি করার অনুমতি দেওয়া হবে, যাতে এর বিনিময় হার প্রকৃত বিনিময় হারের কাছাকাছি থাকে।’
আইএমএফের সাবেক অর্থনীতিবিদ আইসান এইচ মনসুর বলেন, বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে সমন্বিত হারে লেনদেন হচ্ছে না।
আইএমএফের ঋণের শর্ত অনুযায়ী, এ বছরের ডিসেম্বর শেষে বাংলাদেশকে অন্তত ২৬ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার নিট বৈদেশিক মুদ্রার মজুত রাখতে হবে।
‘এখন বাংলাদেশ সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ নিয়েছে।’
চলতি বছরেই সংস্থাটির লোকসান ১৫৩ বিলিয়ন রুপি বা ৫৫০ মিলিয়ন ডলার হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।