ইন্দোনেশিয়া সরকারের মতে, অ্যাপল প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ হয়েছে।
বিশ্লেষকদের দাবি, ফোনটিতে প্রতিশ্রুত এআই ফিচার এখনো যোগ না হওয়াতে অ্যাপল ব্যবহারকারীরা এই ফোন কিনতে দেরি করছেন।
আয়ারল্যান্ডে অ্যাপল অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনায় বেশি কর সুবিধা পেয়েছে।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানটি অল্প সময়ের মাঝে ভারতের লাখো গ্রাহকের কাছে তাদের সেবা পৌঁছে দিতে পারবে বলে ভাবছেন বিশ্লেষকরা।
সেপ্টেম্বরে আইফোন ১৬ বাজারে আনার ঘোষণা দিতে পারে অ্যাপল।
প্রথাগতভাবে অ্যাপলের সবচেয়ে সস্তা ফোন হচ্ছে আইফোন এসই। সর্বশেষ ২০২২ সালে বাজারে আনা হয়েছিল এসই মডেলের ফোন।
কোম্পানিটির বাজার মূলধন ৩ দশমিক ৩৩৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
ফাঁস হওয়া ডিজাইন বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, কিছু ছোটখাটো পরিবর্তন বাদ দিলে আইফোন ১৬’র ডিজাইন অনেকটা আইফোন ১৫’র মতো একই থাকবে।
আইফোনের ক্ষেত্রে চালে শুকিয়ে নেওয়ার এই টোটকা ক্ষতিকর হতে পারে, এমন হুশিয়ারি দিয়েছে অ্যাপল।
২০১১ সাল থেকে অ্যাপল সব সাদা রঙের পণ্য তৈরি শুরু করে। এমনকি অ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবসও এই ধারণা পছন্দ করতেন না।
এলসিজি অকশনস নামের একটি নিলামকারী প্রতিষ্ঠান এই আইফোনটিকে নিলামে তোলে। ৪ গিগাবাইট (জিবি) ধারণক্ষমতার ফোনটি ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ ডলারে বিক্রি হবে বলে ধারণা করা হয়েছিল।
সেকেন্ড হ্যান্ড আইফোন আকর্ষণীয় মূল্যে পাওয়া যায়, তবে একটি ব্যবহৃত আইফোন কেনা আসলেই কি লাভজনক?
অনেক অ্যাপল গ্রাহক মনে করেন যে তাদের ডিভাইস ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যারের বিরুদ্ধে অপ্রতিরোধ্য।
অ্যাপলের এমন আকাশছোঁয়া বাজারমূল্য এমন সময় দেখা গেল যখন প্রতিষ্ঠানটি ‘অ্যাপল ভিশন’ বাজারে আনা নিয়ে ঝুঁকি বোধ করছে। অগমেনন্টেড রিয়েলিটির ডিভাইসসমৃদ্ধ ‘অ্যাপল ভিশন’ আগামী বছর বাজারে বিক্রি শুরু হবে।
পুরো অনুষ্ঠানে প্রযুক্তি বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ‘এআই’ নিয়ে একটি শব্দও খরচ করেনি শীর্ষ এই টেক কোম্পানি।
অ্যাপল ভিশন প্রো’তে নেভিগেশন বা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা পুরোটাই কণ্ঠ, চোখ ও হাতের ইশারার ওপর নির্ভরশীল।
কয়েক মাস ধরে চলতে থাকা সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে লিওনেল মেসি যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবল (যুক্তরাষ্ট্রে খেলাটি 'সকার' নামে পরিচিত) ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
আগামী সেপ্টেম্বর মাসে আইওএস ১৭ সবার জন্য উন্মুক্ত হতে পারে।
হেডসেটটিকে অ্যাপল পরিচয় করিয়ে দিয়েছে ‘স্পেইশাল কম্পিউটার’ হিসেবে।