দুদক চেয়ারম্যান আরও বলেন, টিউলিপ যতই বলুন তিনি ব্রিটিশ নাগরিক, আমাদের কাগজপত্র অনুযায়ী তিনি বাংলাদেশি নাগরিক।
তাদের বিরুদ্ধে অন্তত ১২টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে বিদেশে পাচারের অভিযোগ উঠেছে।
তদন্তে আরও দেখা গেছে, সাইফুলের কয়েকজন সহযোগী যার মধ্যে তার সাবেক গৃহকর্মী ও তার স্বামীও রয়েছেন, তারাও তাদের জ্ঞাত আয়ের উৎসের বাইরে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন এবং বিদেশে অর্থপাচার করেছেন।
দুদক জানায়, লুক্সেমবার্গের ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট ইতোমধ্যে তিন মাসের জন্য ওই অর্থ সাময়িকভাবে অবরুদ্ধ করেছে।
এ উদ্দেশে কিছু বেসরকারি ফার্মও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানান গভর্নর।
‘হুন্ডি কমে যাওয়ায় ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসা বেড়েছে।’
শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হরিণী আমারাসুরিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ অর্থপাচার সংক্রান্ত যৌথ তদন্ত দলের সঙ্গে বৈঠক করেন।
‘আগামী সপ্তাহের মধ্যে এই আইন আপনারা দেখবেন।’
বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ পুনরুদ্ধারে বিদেশি আইনজীবী নিয়োগ করবে অন্তর্বর্তী সরকার। বড় অঙ্কের তহবিল উদ্ধারে তাদের কমিশন দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
দুটি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে আমরা ১৯ ব্যক্তি ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নাম উল্লেখ করেছি।
গগনচুম্বী দালানের নগরী দুবাইয়ে অন্তত ৪৬১ জন বাংলাদেশি ৫ হাজার কোটি টাকার ৯২৯টি সম্পত্তির মালিক।
২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা থেকে পি কে হালদারকে গ্রেপ্তার করে ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
তিনি বলেন, যারা মহাচুরি করেছে, তার তো অবশ্যই বিচার হবে। কেউ ছাড় পাবে না।
অনুসন্ধানে তৎকালীন বাংলাদেশি ক্ষমতাসীনদের হাত দিয়ে ব্রিটেনের আবাসন খাতে ৪০০ মিলিয়ন পাউন্ড বা এর বেশি পরিমাণ অর্থে সম্পদ কেনার তথ্যও পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, এটি চূড়ান্ত হওয়ার পর এটি জনসাধারণের জন্য প্রকাশ করা উচিত।
ড. ইউনূস বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগের খরচ কমানোর জন্য সিঙ্গাপুরের প্রতি আহ্বান জানান।
অর্থপাচার বন্ধে রাজনীতি, আমলাতন্ত্র ও ব্যবসাকে আরও দায়িত্বশীল হতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।