ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনা, আইনশৃঙ্খলা স্থিতিশীল এবং ব্যবসা-বিনিয়োগের পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে নির্বাচিত সরকার জরুরি বলে মত দিয়েছেন ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ ও পেশাজীবীরা।
পরিস্থিতি বোঝার জন্য স্বচ্ছতার চর্চা জরুরি।
মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমলেও, রপ্তানি পণ্যের উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় গত অক্টোবরে টানা তৃতীয় মাসের মতো দেশের সামগ্রিক আমদানিতে ইতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফলে, আগামীতে রপ্তানি বাড়তে পারে।
দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি ব্যবসা-বাণিজ্য। আমলাতন্ত্রের খপ্পর থেকে ব্যবসায়ীরাও রক্ষা পান না।
আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে শ্বেতপত্রের ফল গণমাধ্যমকে জানানো হবে বলেও জানান তিনি।
এমসিসিআইয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অক্টোবরে বাংলাদেশের পিএমআই বেড়ে ৫৫ দশমিক ৭ হয়েছে, যা আগের মাসের চেয়ে ছয় পয়েন্ট বেশি।
‘অর্থনীতিতে নতুন বিনিয়োগ আনতে হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুনরুদ্ধার ও অর্থায়নের খরচ কমিয়ে উদ্যোক্তাদের মধ্যে আস্থা তৈরি করা জরুরি ‘
দেশে এখন কিছু মৌলিক রূপান্তর ঘটতে যাচ্ছে। আমরা একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন বা পুরোনোটির পূর্ণাঙ্গ সংস্কার নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু অর্থনীতির ক্ষেত্রেও সে ধরনের পরিবর্তন নিয়ে তেমন কোনো আলোচনা চোখে পড়ছে না।
কেন এ ধরনের হামলা হচ্ছে? এ ধরনের হামলার ফলে অর্থনীতিতে কী প্রভাব পড়তে পারে?
২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ ইইউয়ে শীর্ষ ডেনিম রপ্তানিকারক দেশ
‘বিগত কয়েক দশকে উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্কও উন্নত হয়েছে। তবে বাংলাদেশে-চীনের মধ্যে বড় বাণিজ্য ঘাটতি রয়ে গেছে।’
বিশ্লেষকরা বলছেন, মূল্যস্ফীতির হার ও মজুরি বৃদ্ধির হারের মধ্যে ক্রমবর্ধমান ব্যবধান নিম্ন আয়ের ও অদক্ষ শ্রমিকদের জীবনযাত্রার খরচ কমাতে বাধ্য করছে।
দুই বছরের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অর্ধেকে নেমে এসেছে এবং প্রতি মাসে রিজার্ভ কমছে। মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। ফলে, আমদানি নির্ভর এই অর্থনীতির আমদানি ব্যয় অনেক বেড়েছে।
এসব প্রশ্নের উত্তর জানাতে আজকের স্টার কানেক্টসে দ্য ডেইলি স্টারের সাংবাদিক আহসান হাবিরের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর।
বাংলাদেশে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি কমার প্রবণতা অব্যাহত আছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, অর্থনীতির ওপর ক্রমবর্ধমান চাপ ও আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংকটের আশঙ্কায় ব্যাংক আগের মতো ঋণ...
গত এক বছর ধরেই ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ কমছে।
চীনের অর্থনীতি স্থিতিশীল বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
জুলাইয়ে ১ লাখ ৪০ হাজারের বেশি পর্যটক শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ করেন।
কেন ব্যাংকগুলো আমানত গ্রহণে তেমন কোনো সাফল্য দেখাতে পারেনি? কিছু ব্যাংকে খেলাপি ঋণের হার বেশি কেন?