বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফটের সময় জানাল বিসিবি

BPL
ছবি: ফিরোজ আহমেদ

বিপিএলের একাদশ আসর মাঠে গড়ানোর কথা আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে। টি-টোয়েন্টি সংস্করণের প্রতিযোগিতাটি আয়োজনের জন্য ইতোমধ্যে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। প্লেয়ার্স ড্রাফটের জন্য সময়ও প্রায় নির্ধারণ করে ফেলেছে দেশের সর্বোচ্চ ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

সোমবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন। সেখানে আগামী বিপিএল ও তার আগে অনুষ্ঠেয় প্লেয়ার্স ড্রাফট নিয়ে কথা বলেন তিনি।

নিজামউদ্দিন বলেন, আগামী সেপ্টেম্বর মাসে প্লেয়ার্স ড্রাফট হবে, 'বিপিএলের গত আসরে যারা খেলেছে, তাদের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছি। বেশিরভাগ দল (আগামী আসরে) অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছে। দু-একটা দল এখনও সিদ্ধান্ত জানায়নি। তারা জানালে পরের পদক্ষেপ ঠিক করব। আমরা এরই মধ্যে একটা সময় নির্ধারণ করেছি প্লেয়ার্স ড্রাফটের। এরপর ধাপে ধাপে এগিয়ে যাব। প্লেয়ার্স ড্রাফট (আগামী) সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে হতে পারে।'

এই বছরের নভেম্বর-ডিসেম্বরে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজে সফর করবে বাংলাদেশ দল। এরপর ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অংশ নিতে পাকিস্তানে যাবে টাইগাররা। এই দুটি আন্তর্জাতিক সূচির মাঝে মাঠে গড়াবে বিপিএল।

দরকার পড়লে দেশের একমাত্র ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি আসরের সময়সূচিতে কিছুটা পরিবর্তন আনার কথাও জানান নিজামউদ্দিন, 'এফটিপিতে (ভবিষ্যৎ সফর পরিকল্পনা) আমাদের যে অঙ্গীকার থাকে বা আইসিসির মেজর ইভেন্টে আমাদের যে অঙ্গীকার থাকে, তার সঙ্গেই আমরা সমন্বয় করে নিই। যদি কোনো ক্ষেত্রে সামান্য কিছু পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়, সেটা আমরা করে নেব।'

সদ্য সমাপ্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর বিসিবির পরিচালনা পর্ষদের প্রথম সভা হতে যাচ্ছে আগামীকাল মঙ্গলবার। সেখানে আনুষ্ঠানিক এজেন্ডায় পূর্বাচলে শেখ হাসিনা ক্রিকেট স্টেডিয়ামের নির্মাণ কাজের অগ্রগতি ও আসন্ন নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পাশাপাশি থাকবে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স।

Comments

The Daily Star  | English
Bangladesh-India relations

The Indian media and Bangladesh-India relations

The bilateral relationship must be based on a "win-win" policy, rooted in mutual respect, non-hegemony, and the pursuit of shared prosperity and deeper understanding.

16h ago