ধরে নিলাম নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবে না। কিন্তু তার দ্বারা কি নিশ্চিত হওয়া যাবে যে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে? মোটেই না। কেননা নির্বাচন আর যাই করুক রাষ্ট্রের চরিত্রে কোনো মৌলিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে...
গণমাধ্যমের আধুনিকায়ন, দায়িত্বশীলতা বৃদ্ধি, পেশাগত উৎকর্ষ সাধন ও ডিজিটাল যুগের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একটি শক্তিশালী ও সুগঠিত অভিভাবকসূলক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান জরুরি হয়েছে বাংলাদেশে।
পুলিশ বাহিনীর যেসব কর্মকর্তা-সদস্য হত্যা-গুম-খুনসহ গণহত্যার অপরাধের সঙ্গে জড়িত, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। এক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স দেখাতে হবে।
ভবিষ্যতে ‘২০২৪ সালের ২০ অক্টোবর’ বাংলাদেশের সংবিধান ও বিচার বিভাগের ইতিহাসে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি দিন হিসেবে হয়তো উল্লিখিত হবে।
স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসকে যথাযথ সম্মান দিতে হবে
মনে রাখতে হবে, অনেকগুলো যুক্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধানসস্বলিত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করা হয়েছিল। সুতরাং এই ব্যবস্থা পুনর্বহাল করতে হলে আরও শক্ত ও জোরালো যুক্তি লাগবে এবং সেই যুক্তিতে...
ঢাকা ও কুয়ালালামপুরে ক্ষমতার বলয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি স্বার্থান্বেষী মহলের চক্রান্তের অংশ হিসেবে ধারাটি চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। শুধু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এ ধরনের ধারা অন্তর্ভুক্ত করা...
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য জনসাধারণের ভোটের প্রতি আস্থা তৈরি করা, নির্বাচন প্রক্রিয়াকে অলিগার্কদের প্রভাব থেকে মুক্ত রাখা এবং জনসম্পৃক্ততা বাড়ানো জরুরি।
কিন্তু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, চ্যাটজিপিটি, মঙ্গলগ্রহ, হিমালয়, চাঁদ সব জয় করে এসে বাংলাদেশে আমরা মানুষ হত্যা করছি, শুধু তাদের পরিচয় আহমদিয়া বলে।
এমন মৃত্যুতো আমরা কেউ চাই না। তবুও কেন বারবার শ্রমিকদের এভাবে মরতে হচ্ছে। নাকি শ্রমিকের চামড়া একটু পুরু হয়? তাই তাদের কষ্ট হয় না! শ্রমিকের চামড়া পরীক্ষা করার জন্য দেশে ল্যাব থাকলে ভালো হতো। তাহলে...
আর গণতন্ত্রের মূল কথাই হলো প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক, অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতার পালাবদল। যদি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক, অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য...
বাস্তবে নিরাপত্তা দেখাশোনা করার সংস্থা যত বেড়েছে, শ্রমিকদের নিরাপত্তাহীনতাও পাল্লা দিয়ে ততই বেড়েছে।
‘হোয়াই নেশনস ফেল’ বইয়ে লেখকদ্বয় জানার চেষ্টা করেছেন, কী কারণে একটি রাষ্ট্র কেবলই উন্নতির পথে এগিয়ে চলে, অথচ সকল দিক থেকে প্রায় একই উপাদান বিশিষ্ট অন্য আরেকটি রাষ্ট্র একান্ত প্রচেষ্টার পরও বারবার...
'রাজনৈতিক পরিচয়' ব্যবহারের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা, বিশেষত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মনে করেন, এই রাজনৈতিক পরিচয় তাদেরকে আইন, নিয়ম, নীতি—প্রকারান্তরে সবকিছুর ঊর্ধ্বে...
সম্প্রতি মিশরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে দেওয়া সরকারি পরিপত্রে কায়রোতে বাংলাদেশ দূতাবাসকে জানানো হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত গত বছরে...
গত ২৫ ফেব্রুয়ারি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতি ও আচার্য কিছু দিকনির্দেশনামূলক ও গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। যেসব বিষয়ে তিনি কথা বলেছেন, তার সবই গত কয়েক বছর ধরে আলোচিত এবং সমালোচিত।
বিশাল ব্যাপার একেকজনের। কেউ অতিরিক্ত সচিব, কেউ যুগ্ম সচিব, সহকারী সচিব। সরকারি অফিসেরই একটি রুমে বসে চাকরির পরীক্ষা নিয়েছেন। এরপর কিউআর কোডযুক্ত নিয়োগপত্রও তুলে দেন চাকরিপ্রত্যাশীদের হাতে। কিন্তু,...
এমন পরিস্থিতিতে এ যুদ্ধের বছর পূর্তি হলো। কিন্তু, সহসাই তা শেষ হওয়ার কোনো লক্ষণ বা উদ্যোগ নেই। সম্প্রতি এ যুদ্ধকে ঘিরে যেসব সংবাদ সামনে এসেছে সেদিকে নজর দিলে এর গতি-প্রকৃতির কিছুটা ধারণা পাওয়া যাবে।