পুলিশ বাহিনীর যেসব কর্মকর্তা-সদস্য হত্যা-গুম-খুনসহ গণহত্যার অপরাধের সঙ্গে জড়িত, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। এক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স দেখাতে হবে।
ভবিষ্যতে ‘২০২৪ সালের ২০ অক্টোবর’ বাংলাদেশের সংবিধান ও বিচার বিভাগের ইতিহাসে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি দিন হিসেবে হয়তো উল্লিখিত হবে।
স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসকে যথাযথ সম্মান দিতে হবে
মনে রাখতে হবে, অনেকগুলো যুক্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধানসস্বলিত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করা হয়েছিল। সুতরাং এই ব্যবস্থা পুনর্বহাল করতে হলে আরও শক্ত ও জোরালো যুক্তি লাগবে এবং সেই যুক্তিতে...
ঢাকা ও কুয়ালালামপুরে ক্ষমতার বলয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি স্বার্থান্বেষী মহলের চক্রান্তের অংশ হিসেবে ধারাটি চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। শুধু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এ ধরনের ধারা অন্তর্ভুক্ত করা...
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য জনসাধারণের ভোটের প্রতি আস্থা তৈরি করা, নির্বাচন প্রক্রিয়াকে অলিগার্কদের প্রভাব থেকে মুক্ত রাখা এবং জনসম্পৃক্ততা বাড়ানো জরুরি।
পূর্বের শাসনামলের সব প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি দিতে হবে। কিন্তু একজন নির্দোষ মানুষও যেন শাস্তি না পায়।
রাষ্ট্র মেরামত ও শিক্ষা সংস্কার হাতে হাত রেখে চলুক।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে জো বাইডেন সেলফি তুলেছেন বলেই কি বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন, গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও অন্যান্য ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান বদলে যাবে বা তারা কি তাদের এতদিনের...
আসলেই কি আমাদের পুঁজিবাজার কোনো ‘গুপ্তধন’? আর এই যে, মাত্র ২ বছরের ব্যবধানে এটি ‘আকর্ষণহীন’ হয়ে পড়লো তা কি শুধুই ফ্লোর প্রাইসের কারণে? পুঁজিবাজারে যে আস্থার সংকট তা কি নতুন কিছু?
দেশকে এগিয়ে নিতে চাইলে ইস্যুর খেলা বন্ধ করতেই হবে। অন্যথায় গণতন্ত্র কখনো দৃঢ় ভিত্তির উপর দাঁড়াতে পারবে না।
কূটনৈতিক সম্পর্কে বলে, দ্বি-পাক্ষিক স্বার্থে একসঙ্গে সব দিতে নেই, পরবর্তী আলোচনা ও সুবিধা আদায়ের জন্য কিছু বিষয়-ইস্যু হাতে রাখতে হয়। কিন্তু আমাদের শাসকরা সে পথে হাঁটেননি।
এসব বিবৃতির সামাজিক, রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় গুরুত্ব কতখানি? অর্থাৎ এসব বিবৃতির প্রভাব বা ফলাফল কী? যাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এসব বিবৃতি দেওয়া হয়, বিশেষ করে সরকার কি আদৌ এসব বিবৃতিকে গুরুত্ব দেয়? যদি...
আবারো সাংবাদিকদের ভাগ্য নির্ধারণ হচ্ছে অংশীজনদের না জানিয়েই
এখন ক্ষমতাসীনদের মধ্যে আতঙ্ক ভর করেছে যে, তারা ক্ষমতা থেকে চলে গেলে এক রাতের মধ্যেই বিরোধী পক্ষের দ্বারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবেন।
গত ৫০ বছরে এই বিষয়ে অন্তত ৫-৬ হাজার বই বেরিয়েছে। তাতে আছে নানা ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য। আছে বানানো ও মিথ্যা তথ্যও। ফলে কোন তথ্যটা সঠিক তা পাঠকের জন্য নির্ণয় খুব মুশকিল।
প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিরাপত্তায় পর্যাপ্ত দিকনির্দেশনা ও তদারকি নিশ্চিত করা হয়নি, বিষয়টি আগের মতোই অবহেলিত রয়ে গেছে।
মজুরি কাঠামো ও শ্রম আইনে বৈষম্যের অবসান এবং ন্যায্য অধিকারের জন্য সরকার ও মালিকপক্ষের সঙ্গে দরকষাকষিতে সক্ষমতা গড়ে তোলা ছাড়া তাদের জন্য এ মুহূর্তে আর কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্ভবত নেই।