গত ১৬ বছরে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী সরকারের আমলে দেশের বিভিন্ন মন্ত্রী ও নীতিনির্ধারকরা প্রায়ই সিঙ্গাপুরের গল্প শোনাতেন। তারা বাংলাদেশের উন্নয়নের গল্প বলার সময় সিঙ্গাপুরের সঙ্গে তুলনা করতেন। অথচ...
সঠিক নির্বাচন হলে কোন দল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হবে, সে বিষয়ে কিছু ধারণা করা গেলেও সবসময় সব ধারণা সত্যি নাও হতে পারে।
দলটির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ অন্য কেউ নয়, নিজেরাই।
করোনাভাইরাস মহামারির সময় এই আইসিউগুলো চালু হলেও এগুলো যেকোনো হাসপাতালের নিয়মিত সেবার অপরিচ্ছেদ্য অংশ। আমরা এটা জেনে মর্মাহত হয়েছি যে চুক্তির মেয়াদ বাড়াতে বিশ্বব্যাংক অস্বীকৃতি জানানোয় প্রকল্পের...
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের দেওয়া জুনে সড়ক দুর্ঘটনার নিহতের তথ্য নতুন করে এই সমস্যার বিষয়ে হুশিয়ারি দিয়েছে
সরকার যখন নিজের জায়গায় থাকে, তখনই মানুষ তার কাজকে সম্মান করে।
যতদিন এসব শব্দের ব্যবহার বন্ধ না হবে, ততদিন মানুষের মানসিকতার পরিবর্তন সম্ভব নয়।
জনগণকে সচেতন করেই যদি পৃথিবীতে মব বা অপরাধ থামানো যেত, তাহলে আর পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিচার বিভাগের প্রয়োজন হতো না।
বোঝাপড়াটা এখানেই যে, ভারত এখান থেকে যা নেবে বা নিতে চায়, তার বিনিময়ে সে বাংলাদেশকে কী দিচ্ছে বা দেবে। সেই বোঝাপড়ার ক্ষেত্র তৈরিতে মোদির বিলম্বিত শুভেচ্ছাবার্তা একটি শুভসূচনা হতে পারে।
জনগণ চায় সংস্কারের এই সুবর্ণ সুযোগ যেন হাতছাড়া না হয়। তবে দেশের মানুষ বর্তমান পরিস্থিতির জটিলতা সম্পর্কেও সচেতন এবং তাদের অগ্রাধিকার হচ্ছে স্থিতিশীল রাজনৈতিক ও আইনি পরিবেশ।
বিগত এক দশক ধরে আইন পেশায় জড়িত অনেকেই এআই ব্যবহার করে কার্যকর ডেটা বিশ্লেষণ ও আইনি নথি পরীক্ষা করেছেন।
দেখার বিষয়, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো ট্রাম্পজমানার নতুন দিনে কতটা নতুন কৌশল বের করে নতুন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারেন।
তাদের ভালো থাকা নিশ্চিতে কর্তৃপক্ষকে আরও উদ্যোগ নিতে হবে।
‘এমন দ্বান্দ্বিক বা সংঘাতপূর্ণ পরিবেশ কারো জন্যই কাম্য নয়। দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়। বরং গণতান্ত্রিক উত্তরণের মধ্য দিয়ে দেশে বাস্তবসম্মত পরিবর্তনের যে পরিবেশ তৈরি হয়েছে, এটিকে কাজে লাগানো দরকার।’
এখন তো দেশে কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় নেই। তাহলে এই রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ক্ষমতায় না থেকেও এমন অনৈতিক-অনধিকার ক্ষমতার চর্চা করছেন কীভাবে?
রাষ্ট্রযন্ত্রের যে শাসক ও প্রশাসকবর্গ তাদের কাছে বুদ্ধিজীবীতা ছিল দলদাস হওয়ার নামান্তর
বিশ্বকে নিশ্চিত করতে হবে যাতে ইসরায়েল চুক্তির শর্তগুলো ভঙ্গ না করে
এই ঘোষণাপত্র তৈরির মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার, দেশের রাজনীতি এবং দেশ ও জনগণের কী লাভ হবে—সেসব প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।