আগামী বছরের মার্চে ফিরছে বিটিএস

কে-পপ ব্যান্ড বিটিএস। ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বখ্যাত কে-পপ ব্যান্ড বিটিএস বিরতি ভেঙে আগামী বছরের মার্চে ফিরতে যাচ্ছে। একাধিক শিল্প-সংশ্লিষ্ট সূত্র দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদমাধ্যম কোরিয়া হেরাল্ডকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এই সপ্তাহে সাত সদস্যের সবাই বাধ্যতামূলক ১৮ মাসের সামরিক সেবা শেষ করছেন। ফলে ভক্তদের মধ্যে ও কে-পপ ইন্ডাস্ট্রিতে দীর্ঘদিন ধরে জল্পনা চলছিল, কবে আবার একত্রিত হবে বিটিএস।

হাইব সূত্র জানিয়েছে, 'বিটিএসের ফেরার তারিখ ২০২৬ সালের মার্চে নির্ধারিত হয়েছে।'

আরও দুটি আন্তর্জাতিক সূত্র জানায়, সবচেয়ে বড় ও সফল কে-পপ গ্রুপ বিটিএস আগামী বছরের শুরুতে সম্পূর্ণভাবে ফিরে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

এক সূত্র বলে, 'যদিও নির্দিষ্ট দিন জানা যায়নি, তবে মার্চের মাঝামাঝি সময়কে টার্গেট করা হচ্ছে। আমি শুনেছি বিটিএস ও তাদের লেবেলমেট টুমোরো এক্স টুগেদার একই মাসে ফিরছে। কে আগে ফিরবে তা এখনো চূড়ান্ত নয়।'

অন্যদিকে, হাইবের মালিকানাধীন বেলিফট ল্যাবের অধীন এনহাইফেনও মার্চে ফেরার পরিকল্পনা করছিল। তবে বিটিএসের সম্ভাব্য প্রত্যাবর্তনকে এড়িয়ে যেতে তারা জানুয়ারিতে এগিয়ে এনেছে।

বিলবোর্ড মিউজিক অ্যাওয়ার্ডসে বিটিএসের নতুন রেকর্ড
কে-পপ ব্যান্ড বিটিএস। ছবি: সংগৃহীত

বিগ হিট মিউজিক জানায়, বিটিএসের ফেরার বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক সময়সূচি চূড়ান্ত করা হয়নি।

এর আগে মার্চের শেয়ারহোল্ডার বৈঠকে হাইব সিইও লি জে-সাং বলেন, আমরা শীর্ষ পর্যায়ের প্রযোজকদের সঙ্গে প্রস্তুতি নিচ্ছি, তবে শিল্পীদের নিজেদের প্রস্তুতির জন্যও সময় প্রয়োজন।

এরই মধ্যে বিটিএস সদস্য জিন আগামী ২৮ ও ২৯ জুন গয়াংয়ে তার একক ফ্যান কনসার্ট শুরু করতে যাচ্ছেন। এই ট্যুরে তিনি নয়টি দেশ ঘুরবেন। এই ট্যুরে তার জাপানের চিবা ও ওসাকা, যুক্তরাষ্ট্রের আনাহেইম, ডালাস, ট্যাম্পা, নিউইয়র্ক এবং ইউরোপের লন্ডন ও আমস্টারডাম ১৮টি শো রয়েছে, যা চলবে ১০ আগস্ট পর্যন্ত। ফলে ২০২৫ সালের মধ্যে বিটিএসের ফেরা অসম্ভব।

তবে শিল্প-সংশ্লিষ্টদের মতে, প্রি-রিলিজ সিঙ্গেল বা অন্য কোনো প্রকল্প বিটিএসের অফিসিয়ালি ফেরার আগেই প্রকাশ পেতে পারে।

Comments

The Daily Star  | English
July uprising and the rise of collective power

July uprising and the rise of collective power

Through this movement, the people of Bangladesh expressed their protest using a language shaped by long-standing discontent.

9h ago