সাত ম্যাচেই সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়ল নবম চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

Joe Root
২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দশম সেঞ্চুরি আসে জো রুটের ব্যাটে। ছবি: আইসিসি

২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ম্যাচ সংখ্যা এক অঙ্কে আছে এখনো। সেঞ্চুরি সংখ্যা ইতোমধ্যে পৌঁছে গেছে দুই অঙ্কে। সাত ম্যাচে আগের সব আসরকে ছাড়িয়ে গেছে নবম চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। প্রথমবারের মতো এই আইসিসি ইভেন্টের কোন আসরে দশটির বেশি সেঞ্চুরি হয়েছে।

চলতি আসরে একমাত্র পাকিস্তান বাদে বাকি সব দলের কাছ থেকে সেঞ্চুরির দৃশ্য দেখেছেন দর্শকরা। বুধবার আফগানিস্তানের বিপক্ষে জো রুট খেলেছেন ১২২ রানের ইনিংস। এই সেঞ্চুরিতে রেকর্ড হয়ে যায়। পাকিস্তান ও দুবাইয়ে আয়োজিত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সেঞ্চুরি সংখ্যা বর্তমানে ১১। এর আগে কোন আসরে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি দেখা গিয়েছিল দশটি। সেটি আবার দুই আসরে।

২০০২ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ১৬ ম্যাচে দশবার সেঞ্চুরির উল্লাসে মেতেছিলেন ব্যাটাররা। সমান সংখ্যক শতকের দেখা পেতে ইংল্যান্ডে আয়োজিত ২০১৭ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে লেগেছিল ১৫ ম্যাচ।

ইংলিশদের মাটিতেই ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল আরেকটি আসর। কিন্তু সেবার ১৫ ম্যাচে সেঞ্চুরি হয়েছে মাত্র তিনটি। যা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির কোন আসরে সবচেয়ে কম। ১৯৯৮ সালে আইসিসির এই ইভেন্টের প্রথম কিস্তিতে ম্যাচ মোটে ৮টি হয়েছিল। ছোট্ট সে আয়োজনে সেঞ্চুরি এসেছিল ৪টি।

২০০৪ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ১৫টি ম্যাচ খেলা হয়েছিল। তবে টুর্নামেন্টটিতে সেঞ্চুরি সংখ্যা থেমেছে চারে। ২০০০ সালে যখন এই টুর্নামেন্টের নাম ছিল আইসিসি নকআউট, তখন ম্যাচ মাত্র ১০টি হলেও ৬টি সেঞ্চুরি করেছেন ব্যাটাররা।

সমান সংখ্যক শতক দেখা গিয়েছিল ১৫ ম্যাচের ২০০৯ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে। এর আগের আসর, অর্থাৎ ২০০৬ সালে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ হয়েছে। তবে সেঞ্চুরির তালিকায় আসরটি চতুর্থ স্থানে। ২১ ম্যাচে ব্যাটারদের শতকের স্বাদ পেতে দেখা গেছে সাতবার।

Comments

The Daily Star  | English

Bangladesh lost over Tk 226,000cr for tax evasion: CPD

CPD estimated that around 50 percent of this amount has been lost to corporate tax evasion.

2h ago