নাটোরে পলকের বিরুদ্ধে আরও ১ মামলা

একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময় বিএনপি নেতাদের ওপর হামলা, মারধরের অভিযোগে এ মামলা করা হয়।
জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক। ফাইল ছবি সংগৃহীত

সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ও নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি জুনাইদ আহমেদ পলকের বিরুদ্ধে নাটোরের সিংড়া থানায় মামলা হয়েছে। 

একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময় বিএনপি নেতাদের ওপর হামলা, মারধর, ভাঙচুরের অভিযোগে বুধবার রাতে এ মামলা করেন তাজপুর ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব।

এ নিয়ে সিংড়া থানায় পলককে অভিযুক্ত করে ৩টি মামলা হয়েছে।

সিংড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নতুন মামলায়, পলক ছাড়াও জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও তাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দিনসহ ১৪ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৯ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের প্রচারণা চলাকালে রাখালগাছা বাজারে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা, মারধর, মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়।

সাবেক ডিসি-এসপি-এমপির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

নাটোরের সদ্য সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবু নাসের ভুঞা, পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম ও সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুলসহ ৩৩ জনের নামে ও অজ্ঞাত আরও ১০০ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নির্যাতিত এক শিক্ষার্থীর মা।

গত ১৮ জুলাই শহরের চৌকিরপাড় এলাকায় পুলিশের হাতে নির্যাতিত শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসেনের মা ফাতেমা বেগম বৃহস্পতিবার বিকেলে নাটোর সদর থানায় এজাহার দায়ের করেন। 

মামলায় নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজান ও নাটোর পৌরসভার সাবেক মেয়র উমা চৌধুরী জলি, জেলা যুবলীগ সভাপতি এহিয়া চৌধুরী, ছাত্রলীগ সভাপতি ফরহাদ বিন আজিজ, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান সোনারকে আসামি করা হয়েছে।

জানতে চাইলে নাটোর সদর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম ডেইলি স্টারকে বলেন, 'এজাহারে সরকারি কর্মকর্তাদের অভিযুক্ত করার কারণে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। নির্দেশনা পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'

Comments

The Daily Star  | English

Post-August 5 politics: BNP, Jamaat drifting apart

The taunts and barbs leave little room for doubt that the 33-year-old ties have soured. Since the fall of Sheikh Hasina’s government on August 5, BNP and Jamaat-e-Islami leaders have differed in private and in public on various issues, including reforms and election timeframe.

8h ago