নবমবার টেস্ট ব্যাটারদের র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে রুট

এবারের অ্যাশেজে পাঁচ ম্যাচে ৪১২ রান করেছেন রুট। ছবি: এএফপি

টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ে এক বছরের বেশি সময় পর শীর্ষে উঠেছেন জো রুট। ক্যারিয়ারে নবমবারের মতো এই সংস্করণে শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছেন ইংল্যান্ডের তারকা ব্যাটার। এবার সবার উপরে যেতে তিনি পেছনে ফেলেছেন কেইন উইলিয়ামসনকে।

বুধবার সবশেষ হালনাগাদকৃত সাপ্তাহিক র‍্যাঙ্কিংয়ে দেখা যায়, দ্বিতীয় স্থানে নেমে যাওয়া নিউজিল্যান্ডের উইলিয়ামসনের রেটিং পয়েন্ট ৮৫৯। একে ওঠা রুটের রেটিং পয়েন্ট ৮৭২। সাদা পোশাকে শেষবার ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ে সবার উপরে রুট ছিলেন গত বছরের জুনে। সর্বপ্রথম ২০১৫ সালে র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় উঠেছিলেন সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক।

ইংল্যান্ডের সবশেষ সিরিজে দুর্দান্ত ফর্মে থাকার সুফল র‍্যাঙ্কিংয়ে দেখতে পেয়েছেন রুট। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচে ২৯১ রান করেছেন তিনি। ঘরের মাঠের সিরিজটিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন। ওই সিরিজ চলাকালীন টেস্টে রান সংখ্যায় ব্রায়ান লারাকেও পেছনে ফেলেছিলেন তিনি। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকদের তালিকায় সাত নম্বরে উঠে এসেছেন রুট।

এদিকে, টেস্টে ব্যাটারদের মধ্যে ইংল্যান্ডের হ্যারি ব্রুক চার ধাপ নিচে নেমে গেছেন। তার অবস্থান সাতে। তৃতীয় স্থানে পাকিস্তানের বাবর আজমের সঙ্গে যৌথভাবে রয়েছেন নিউজিল্যান্ডের ড্যারিল মিচেল। পঞ্চম স্থানে অস্ট্রেলিয়ার স্টিভ স্মিথ আছেন। তার পেছনেই জায়গা পেয়েছেন ভারতের রোহিত শর্মা। বাবর, মিচেল, স্মিথ ও রোহিতের প্রত্যেকে এক ধাপ করে উপরে উঠেছেন।

রুটের মতো ইংলিশ পেসার মার্ক উডও সুখবর পেয়েছেন। টেস্ট বোলিং র‍্যাঙ্কিংয়ে প্রথমবারের মতো তিনি সেরা বিশে জায়গা করে নিয়েছেন।

টি-টোয়েন্টিতে অলরাউন্ডার র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানেও এসেছে পরিবর্তন। ঘরের মাঠে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ ভালো যায়নি শ্রীলঙ্কার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার। এই লেগ স্পিনারের দুই ধাপ অবনতি হয়েছে। তাই সম্প্রতি না খেলেই এই সংস্করণের র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ  অলরাউন্ডারের খেতাব পেয়ে গেছেন মার্কাস স্টয়নিস।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সফল সিরিজ শেষে দুই ধাপ উপরে উঠেছেন ভারতের যশস্বী জয়সওয়াল। বাঁহাতি ওপেনার টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র‍্যাঙ্কিংয়ে আছেন চতুর্থ স্থানে।

Comments

The Daily Star  | English

The ceasefire that couldn't heal: Reflections from a survivor

I can’t forget the days in Gaza’s hospitals—the sight of dismembered children and the cries from phosphorus burns.

6h ago