বঙ্গবন্ধু সেতুতে চলাচল স্বাভাবিক, রাতে যানজটের আশঙ্কা

বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে উত্তরের পথে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। অতিরিক্ত গাড়ির চাপে রোববার রাতে সংযোগ সড়ক ছাড়িয়ে সেতুর ওপর পর্যন্ত যানজট থাকলেও আজ সারাদিন বড় ধরনের যানজট তৈরি হয়নি।
বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্ব পাশে সংযোগ সড়কে স্বাভাবিক গতিতে চলছে যানবাহন। ছবিটি সোমবার বিকেলে তোলা হয়েছে। ছবি: স্টার

বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে উত্তরের পথে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। অতিরিক্ত গাড়ির চাপে রোববার রাতে সংযোগ সড়ক ছাড়িয়ে সেতুর ওপর পর্যন্ত যানজট থাকলেও আজ সারাদিন বড় ধরনের যানজট তৈরি হয়নি।

তবে পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, রাজ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মহাসড়কে গাড়ির চাপও বাড়ছে। এ কারণে রাতে যানজট তৈরি হতে পারে। সেতুর পূর্ব পাশ থেকে যানবাহন বিকল্প পথে ঘুরিয়ে দেওয়ায় ভূয়াপুর আঞ্চলিক সড়কে ঢাকামুখী যানবাহন ধীরগতিতে চলছে।

সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বঙ্গবন্ধু সেতুর ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম সূত্রগুলো জানায়, সেতুর ওপর দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জাহিদ হাসান দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, মহাসড়কে আবার যানবাহনের চাপ বাড়ছে। রাতে এই চাপ আরও বাড়তে পারে। তবে রাস্তায় গাড়ি বিকল না হলে তেমন সমস্যা হবার কথা নয়।

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল হক খান পাভেল দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, রোববার সকাল ৬টা থেকে সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৯ হাজার ৮৫৭টি যানবাহন সেতু পার হয়েছে। টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

টাঙ্গাইল জেলা পুলিশের ট্রাফিক পরিদর্শক দেলোয়ার হোসেন সন্ধ্যায় দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, টাঙ্গাইলে মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। রাতের সম্ভাব্য পরিস্থিতি নিয়ে তারা সতর্ক আছেন।

একটানা দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করায় গাড়ি চালকরা ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন উল্লেখ করে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, রাতে কোথায় সামান্য সময়ের জন্য দাঁড়াতে হলেই দ্রুত তারা ঘুমিয়ে পড়ছেন। তাদেরকে না ডেকে তোলা পর্যন্ত ঘুমাতেই থাকেন।

তিনি আরও বলেন, আগামীকাল গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ছুটি হবার পর মহাসড়কে সবচেয়ে বড় ঢেউ আসবে।

Comments

The Daily Star  | English

Political parties want road map to polls

Leaders of major political parties yesterday asked Chief Adviser Prof Muhammad Yunus for a road map to reforms and the next general election.

5h ago