‘বিএনপির সমাবেশের স্থান নিয়ে সমস্যা দ্রুতই সমাধান হয়ে যাবে’

বাংলাদেশ জাতীয় নির্বাচন ২০২৪
ওবায়দুল কাদের। ফাইল ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ১০ ডিসেম্বর রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশের স্থান নিয়ে সৃষ্ট সমস্যা দ্রুতই সমাধান হয়ে যাবে।

তিনি বলেন, 'দেশে বিশৃঙ্খলা হোক, কেউ চায় না। সমঝোতা হয়ে যাবে। বাংলাদেশের রাজনীতির আকাশে মেঘ, ঘন মেঘ ঘনীভূত হয়, আবার চট করে চলে যায়।

ওবায়দুল কাদের আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত প্রণয় কুমার ভার্মার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এটা নিয়ে জনগণের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আমি, আমার দল ও সরকারের পক্ষ থেকে বলতে চাই, আমরা সরকারে আছি, আমরা কোনো বিশৃঙ্খলা হোক বা অশান্তি হোক সেটা চাইবো না। আমরা কেন আতঙ্ক সৃষ্টি হোক সেটা চাইবো? দরকার তো নেই! এখন যদি আতঙ্ক সৃষ্টি বা উসকানি দেওয়া হয় বা আমাদের ওপর ঝাপিয়ে পড়লে আমরা কি চুপ করে বসে থাকবো?

বিএনপি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করবে নাকি সরকার আরামবাগে অনুমতি দেবে'প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'যেটাই হোক, একটা সমাধান হবে।'

অপর এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'অলওয়েজ আই অ্যাম ইন্টারনাল অপটিমিস্টিক (আমি চিরন্তন আশাবাদী মানুষ), আমি এ ব্যাপারেও আশাবাদী।'

ভারতীয় হাইকমিশনারের সাথে কী আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকে সৌজন্য সাক্ষাতে এসেছেন। তারপরও অনেক বিষয়ে তার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে রোড কানেক্টিভিটি, অনেকগুলো প্রকল্পের প্রোগ্রেজ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া তিস্তা নিয়ে আমি নিজে থেকে বলেছি, আমাদের জনগণের চাওয়া।

সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, প্রণয় কুমার ভার্মা বলেছেন, তিনি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন। তাদের প্রধানমন্ত্রীর (নরেন্দ্র মোদি) সঙ্গে আলোচনা করবেন। সমস্যা হলো তিস্তা সম্পর্কে রাজ্যের অনুমতি। এটা তাদের নলেজে আছে, তাদের প্রধানমন্ত্রী আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। এর পাশাপাশি বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

Comments

The Daily Star  | English

Eid meat: Stories of sacrifice, sharing and struggle

While the well-off fulfilled their religious duty by sacrificing cows and goats, crowds of people -- less fortunate and often overlooked -- stood patiently outside gates, waiting for a small share of meat they could take home to their families

1h ago