তোয়াব খান: একজন যুগন্ধর সম্পাদকের বিদায়

তোয়াব খান। ছবি: সংগৃহীত

সদর্থক অর্থেই তিনি ছিলেন একজন কিংবদন্তি সাংবাদিক। ৮৭ বছরের আয়ুষ্কালে ৭০ বছরই যুক্ত ছিলেন এ পেশায়। এমনকি যখন তিনি বিদায় নিলেন ইহজাগতিকতা থেকে তখনো সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন সংবাদপত্র সম্পাদনা ও ব্যবস্থাপনার সঙ্গে। সেই বিবেচনায় তার বিদায় ঈর্ষনীয় গর্ব ও গৌরবের।

একজন অভিনেতার যেমন স্বপ্ন থাকে পাদপ্রদীপের আলোয় যেন মৃত্যু হয়। লেখক যেমন চান লিখতে লিখতেই চুকে যাক জীবনের সব হিসাব-নিকাশ। ঠিক তেমনি একজন সাংবাদিক-সম্পাদকও আকাঙ্ক্ষিত থাকেন যেন প্রিয় পেশা-প্রিয় দায়িত্বের সঙ্গে যুক্ত থাকা অবস্থাতেই ইতি হয় এ জীবনের সব লেনদেন। তোয়াব খান সেই বিরল সৌভাগ্যদের একজন, যিনি কর্ম দিয়ে নিজেকে মহীয়ান করে তুলেছিলেন এবং আমৃত্যু সেই দায়িত্ব পালন করে গেছেন নিষ্ঠার সঙ্গে-সাধনার মতো করে। সাংবাদিকতা-সম্পাদনা যে সাধনা হতে পারে তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ছিলেন তিনি। তৎকালীন পাকিস্তানে ১৯৫৩ সালে সাপ্তাহিক জনতার মাধ্যমে শুরু করেছিলেন যে কর্মজীবন, প্রবহমান নদীর মতো তা অব্যাহত রেখেছিলেন জীবনের অন্তিমলগ্ন পর্যন্ত। নানা চড়াই-উৎরাই আর বন্ধুর পথেও তিনি সাংবাদিকতা নামক মহত্তম পেশাটির হাল ছাড়েননি, সাংবাদিক-সম্পাদক হিসেবে দিশা হারাননি।

তোয়াব খানের হাত ধরে এ দেশের সাংবাদিকতা ভিন্নমাত্রা পায়। গত শতাব্দীর ৯০-এর দশকে তার পৌরহিত্যে প্রকাশিত হয় দৈনিক জনকণ্ঠ। তিনি পত্রিকাটির উপদেষ্টা সম্পাদক হিসেবে রাখেন প্রভূত ভূমিকা। স্বৈর সামরিক শাহীর বিদায় ঘটিয়ে জাতি তখন নতুন স্বপ্নের বীজ বুনছে। গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির ঘটছে বিকাশ। ঠিক সেই সময় মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল। ৭১-এর পরাজিত সামাজিক-সাংস্কৃতিক-রাজনৈতিক শক্তি ও পাকিস্তানের এ দেশীয় দোসর-দালালরা নতুন করে সংগঠিত হতে শুরু করে। যুদ্ধাপরাধীরা নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করতে থাকে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও প্রগতিশীলতার বেগবান ধারাকে। সমাজ বিভক্ত হতে শুরু করে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির উল্লম্ফন ও বিষাক্ততায়। অশুভ শক্তির এই সর্বগ্রাসী আগ্রাসন রুখতে বাংলাদেশের সংবাদপত্রসমূহ পালন করে ইতিহাস সৃষ্টিকারী ভূমিকা। সব সংবাদপত্রকে বাহবা জানিয়ে-তারিফ করে এ কথা বলতেই হয় যে, সংবাদপত্রগুলোর মধ্যে সবচেয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে যে দৈনিকটি তার নাম জনকণ্ঠ এবং পত্রিকাটির নেপথ্যের কারিগর ছিলেন তোয়াব খান।

সামাজিক শক্তিকে জাগিয়ে তোলার ক্ষেত্রে এবং রাষ্ট্রকে সঠিক পথে দিক নির্দেশনার ক্ষেত্রে একটি পত্রিকা কীভাবে-কীরূপ ভূমিকা পালন করতে পারে তার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে সেই সময়ের দৈনিক জনকণ্ঠ। একটি পত্রিকার কাজ যে কেবল মুনাফা অর্জন নয়, সংবাদ ব্যবস্থাপনার মধ্যে দিয়ে পাঠক সন্তুষ্টি অর্জন, প্রচার সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি তারও রয়েছে সামাজিক ও রাষ্ট্রিক দায়-দায়িত্ব, তার অনন্য এক নজির স্থাপন করেছে তোয়াব খান সম্পাদিত পত্রিকাটি। মৌলবাদের বিরুদ্ধে, ধর্মীয় রাজনীতির নামে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়ানোর বিপক্ষে একটি পত্রিকার সংশপ্তক ভূমিকার জন্য সম্পাদক তোয়াব খানের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। যতদিন প্রগতিশীলতার পথে-বাঙালি জাতীয়তাবাদের পথে বাংলাদেশের পক্ষপাত থাকবে ততদিন তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

তোয়াব খান বাংলাদেশের সাংবাদিকতা পেশাকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করানোর ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছেন। আমরা জানি- ১৯৬১ সালে প্রথমবারের মতো এ দেশে সাংবাদিকদের বেতন কাঠামো নির্ধারণ করার পরই সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেওয়া হয় এবং এ পেশার স্বীকৃতি মেলে। তারপর ৯০ দশকের শুরুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত এই পেশার ঔজ্জ্বল্য সেই অর্থে বাড়েনি। তোয়াব খান জনকণ্ঠ পত্রিকার মধ্যদিয়ে সাংবাদিকদের বেতন কাঠামো ও সুযোগ-সুবিধাকে সম্মানজনক জায়গায় নিয়ে যান। শুধু সাংবাদিকদের বেতন কাঠামো নয়, পত্রিকার অঙ্গসৌষ্ঠব-প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রেও তিনি যথার্থ অর্থেই একজন যুগন্ধর সম্পাদকের ভূমিকা পালন করেন। ঢাকার বাইরে দেশের সবকটি বিভাগীয় শহর থেকে প্রথমবারের মতো একযোগে প্রকাশের নজির সৃষ্টি করে পত্রিকাটি। আর এসবের নেপথ্যের কারিগর ছিলেন তোয়াব খান।

তখনকার জনকণ্ঠ হাউজে সাংবাদিকতা করা ছিল যেকোনো সাংবাদিকের জন্য তার পেশার ক্ষেত্রে মাইলফলক বিশেষ। শুধু ঢাকার সাংবাদিকরা নন, ঢাকার বাইরের মেধাবী সাংবাদিকদের অনেকেই যুক্ত হয়েছিলেন এখানে। এ দেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে সংবাদ প্রতিষ্ঠান হিসেবে অনন্য একনাম, বিশেষ করে সাংবাদিক তৈরির ক্ষেত্রে তার স্বীকৃতি এই কমিউনিটির সবার কাছেই মান্যতা পেয়েছে। সংবাদ একজন মোনাজাতউদ্দিনকে সৃষ্টি করেছিল ঠিকই। কিন্তু ধরে রাখতে পারেনি শেষাবধি। সৃষ্টিশীলতার যথার্থ মূল্যায়নও করতে পারেনি। মোনাজাতউদ্দিন, শামসুর রহমানের মতো মেধাবী ও প্রথাভাঙা সাংবাদিকদের ঠাঁই হয়েছিল জনকণ্ঠ নামক বৃত্তে। যে বৃত্তের কেন্দ্রে ছিলেন তোয়াব খান। মূলত তাকে ঘিরেই বসেছিল সাংবাদিকতার সত্যিকারের চাঁদের হাট।

সাংবাদিক-সম্পাদক হিসেবে তোয়াব খান ছিলেন নিভৃতচারী। ডানে বা বামে কোনোদিকে কখনোই ঝুঁকে পড়েননি তিনি। নির্দিষ্ট রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন ঠিকই, কিন্তু কখনোই তা সাংবাদিকতা-সম্পাদনা পেশাকে ছাড়িয়ে উচ্চকিত হয়ে ওঠেনি। তার জীবন ও কর্ম থেকে এই শিক্ষাটা নেওয়া জরুরি যে, রাজনীতির প্রতি পক্ষপাত ও সহজাত দুর্বলতা থাকলেও কীভাবে তাকে আড়ালে রাখতে হয় এবং নিজের পেশাকে রাখতে হয় সবকিছুর ওপরে।

সাংবাদিকতাকে যারা আখের গোছানোর মাধ্যম হিসেবে দেখেন এবং মনে করেন শনৈ শনৈ উন্নতি ও সুযোগ-স্বার্থান্ধ হাসিলের মোক্ষম পন্থা, তাদের জন্য তোয়াব খানের জীবন থেকে সবক নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। সরাসরি সাংবাদিকতা পেশার বাইরে তার জীবনের যে সময়টুকু গেছে সেখানেও ছিল সাংবাদিকতা সংলগ্ন কাজ। ফলে তার জীবন প্রকৃতার্থে সংবাদ যাপনের মধ্য দিয়েই গেছে এবং মৃত্যুতেও সেই সত্যকে জারি রেখে গেছেন।

১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিব ছিলেন তোয়াব খান। প্রধান তথ্য কর্মকর্তা ছিলেন এবং প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ-পিআইবির মহাপরিচালকও ছিলেন। এসবই তার সাংবাদিকতাকে সমৃদ্ধ করেছে। এই অভিজ্ঞতাকে তিনি সংবাদপত্র সম্পাদনা ও ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে সার্বিকভাবে কাজে লাগিয়েছেন।

তোয়াব খানের সাংবাদিক জীবনের বর্ণাঢ্য এক সময় গেছে দৈনিক বাংলায়। সাপ্তাহিক জনতা দিয়ে যে পরিভ্রমণ শুরু দৈনিক সংবাদের বার্তা সম্পাদক হয়ে থিতু হন সেই সময়ের দৈনিক পাকিস্তানে। ১৯৬৪ সালে যোগ দেন এখানে। দেশ স্বাধীনের পর ১৯৭২ সালের ১৪ জানুয়ারি দৈনিক বাংলার সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। পত্রিকাটির সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি হন হাসান হাফিজুর রহমান।

সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণের এক বছরের মাথায় তোয়াব খানের সাংবাদিকতা জীবনে ঘটে যায় অভূতপূর্ব এক ঘটনা। স্বাধীন বাংলাদেশে তা কল্পনা করা দুরূহ নয়, অবিশ্বাস্যও বটে। ১৯৭৩ সালের ১ জানুয়ারির সেই ঘটনা আজও বিস্ময়ের-প্রশ্নবোধকও। ভিয়েতনামে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের নির্যাতনের প্রতিবাদে একটি কর্মসূচি পালন করে সমাজতন্ত্রীদের ছাত্র সংগঠন ছাত্র ইউনিয়ন। মার্কিন তথ্যকেন্দ্রের সামনে ওরা যখন বিক্ষোভ প্রদর্শন করে তখন স্বাধীন দেশের পুলিশ ওদের ওপর আচমকা গুলিবর্ষণ করে। গুলিতে মতিউল কাদেরসহ দুজন নিহত হন। দ্রুত এ খবর পাঠকের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে সেই সময়ের দৈনিক বাংলা বিশেষ টেলিগ্রাম বের করে। সাংবাদিকতার জায়গা থেকে এটি ছিল মাইলফলক এক দৃষ্টান্ত এবং একজন সম্পাদকের যুগন্ধর ভূমিকা। টেলিগ্রামের সম্পাদকীয়তে হাসান হাফিজুর রহমান লিখেছিলেন, 'এত বড় একটি মর্মান্তিক ঘটনা কী করে ঘটতে পারল স্বাধীনতা-উত্তর পটভূমিতে, এ আমাদের বুদ্ধির অগম্য। এত লোকের মধ্যেও আবার নতুন লোকের আঘাত সইতে হবে, কী করে তা বিশ্বাস করা সম্ভব।'

দৈনিক বাংলার টেলিগ্রাম প্রকাশের এই ঘটনাকে সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও কর্তব্যের জায়গা থেকে নেয় না সেই সময়ের সরকার। সম্পাদক তোয়াব খান ও সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি হাসান হাফিজুর রহমানকে দৈনিক বাংলা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। উল্লেখ্য, তাদের সরিয়ে দেওয়া হলেও অন্যত্র পদায়ন করা হয়।

ইতিহাসের কী প্রহেলিকা, একদা তোয়াব খানকে যে দৈনিক বাংলা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, প্রায় ৫০ বছর পর এসে সেই দৈনিক বাংলা নব উদ্যমে প্রকাশের ক্ষণে তিনিই হন এর সম্পাদক এবং সেই দায়িত্বে থাকাবস্থাতেই আজ ১ অক্টোবর ঘটল চিরপ্রয়াণ। ৮৭ বছরের জীবন নদীর ঘাটে ঘাটে তিনি রেখে গেছেন অজস্র সব অমূল্য রতন। সাংবাদিকতা ও সম্পাদনার বাইরে এ জাতির সবচেয়ে গৌরবের ক্ষণ ১৯৭১ সালে তিনি ছিলেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের একজন শব্দসৈনিক। 'পিণ্ডির প্রলাপ' অনুষ্ঠান উপস্থাপনার মধ্যদিয়ে তিনি প্রকারান্তরে একজন সাংবাদিকের ভূমিকাই পালন করেছেন। জীবনের সব ক্ষেত্রে সাংবাদিকতা যে তার ধ্যান জ্ঞান এবং শত্রুকে ঘায়েল করার মোক্ষম অস্ত্র বিশেষ সেটিকেই উচ্চকিত করে গেছেন।

তোয়াব খান সংবাদপত্র জগতকে দিয়েছেন নিজের সর্বস্ব উজাড় করে। অবশ্য তার সঙ্গ ও গুরু-সান্নিধ্য কেবল তারাই পেয়েছেন যারা ছিলেন সহকর্মী। এর বাইরে সাংবাদিকদের সেকেন্ড হোম বলে পরিচিত 'জাতীয় প্রেসক্লাব'-এ তার যাতায়াত ছিল না বললেই চলে। ফলে তাকে সাংবাদিকরা চাইলেও সর্বজনীন-রূপে পাননি কখনোই। সাংবাদিক ইউনিয়ন-প্রেসক্লাব নেতৃত্ব কি কখনো এ দিকটি ভাবার ফুরসৎ পাবেন?

তোয়াব খান ছিলেন বটবৃক্ষের মতো, যার ছায়ায় গেলে যেকোনো পথিকেরই ক্লান্তি দূর হয়-ঋদ্ধ এক অভিজ্ঞতা হয়। সাংবাদিকতা এখন দেশের বেশ কয়টি পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হলেও এ সত্যকে অস্বীকার করার উপায় নেয় যে, সাংবাদিকতা মূলত গুরুমুখী বিদ্যা। গুরু-শিষ্যের পরম্পরার মধ্য দিয়ে যেমন বেঁচে থাকে-প্রবহমান হয় ভজন-সাধন। তেমনি সংবাদপত্র নামক এই প্রতিষ্ঠানও টেকসই এবং মানসম্পন্ন ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয় গুরু-শিষ্যের হাত ধরেই। তোয়াব খানের মতো বিরলপ্রজ সাংবাদিক-সম্পাদক গুরু আদতে কতজন শিষ্য রেখে গেলেন তার হদিস মিলবে আগামী দিনের সংবাদপত্রের পাতায় পাতায়। সত্যিই কি আমরা তৈরি হচ্ছি একজন তোয়াব খান, একজন এ বি এম মুসা, একজন গোলাম সারওয়ারের অবদানকে আরও বেশি উচ্চকিত করার লক্ষ্যে?

বাংলাদেশের গণমাধ্যম আমাদের গুণিন সব সম্পাদকের পথে এগুচ্ছে কী না তা সময়ই বলে দেবে। আগামী দিনে যদি তোয়াব খানদের রেখে যাওয়া সাংবাদিকতাকে আরও বেশি বর্ণিল-বর্ণাঢ্য নয় কেবল, দেশ ও জাতির বৃহত্তর প্রয়োজনে কাজে লাগানো সম্ভব না হয়, তাহলে বুঝতে হবে সাংবাদিকতা নামক প্রতিষ্ঠানটিকে আমরা আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার লড়াইয়ে তো নই-ই, জাতীয় মানের ক্ষেত্রে সদর্থক অর্থে যথার্থ জায়গায়ও নেই। অথচ তোয়াব খানের স্বপ্ন ছিল সেইরকম প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করার, যা দেশ ও জাতির কল্যাণ যেমন নিশ্চিত করবে তেমনি সংবাদপত্র নামক প্রতিষ্ঠানটিকে দেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে গর্ব ও গৌরবের মর্যাদা।

কাজল রশীদ শাহীন: সাংবাদিক, লেখক ও গবেষক

Kazal123rashid@gmail.com

(দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় নীতিমালার সঙ্গে লেখকের মতামতের মিল নাও থাকতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির আইনগত, মতামত বা বিশ্লেষণের দায়ভার সম্পূর্ণরূপে লেখকের, দ্য ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের নয়। লেখকের নিজস্ব মতামতের কোনো প্রকার দায়ভার দ্য ডেইলি স্টার নেবে না।)

Comments

The Daily Star  | English
The Indian media and Bangladesh-India relations

The Indian media and Bangladesh-India relations

The bilateral relationship must be based on a "win-win" policy, rooted in mutual respect, non-hegemony, and the pursuit of shared prosperity and deeper understanding.

11h ago