‘ভোটের প্রচলিত যে পদ্ধতি বাংলাদেশে চালু আছে, তাতে তো এ দেশের মানুষ কতগুলো পরিবার, কতগুলো ব্যাবসায়ী, কতগুলো প্রভাবশালীদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে। পিআর পদ্ধতিও যে এখান থেকে বের হওয়ার একমাত্র উপায় তাও...
প্রায় ২১ মাস ধরে চলা ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত হয়েছে ১৬ হাজারের বেশি শিশু।
এবার রাজধানীর বাইরে, বিশেষ করে বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুর সংক্রমণ বেশি হচ্ছে।
হামলার অনেকগুলোই ঘটেছে ত্রাণের খোঁজে আসা ক্ষুধার্ত, দুর্বল ফিলিস্তিনিদের ওপর।
ইউএনএইচসিআর’র ‘গ্লোবাল ট্রেন্ডস রিপোর্ট’ অনুসারে—চলতি বছরের এপ্রিলের শেষ নাগাদ বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা পৌঁছেছে ১২ কোটি ২১ লাখে। গত বছর একই সময়ে যা ছিল ১২ কোটি। এই বাস্তুচ্যুতির প্রধান...
ইরানসহ সৌদি আরব, ইরাক, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার ও বাহরাইনের মতো প্রধান তেল ও গ্যাস উৎপাদনকারী দেশগুলো তাদের পণ্য এই পথ দিয়েই রপ্তানি করে।
প্রতি বছর প্রায় ১০ লাখ বর্গকিলোমিটার উর্বর ও উৎপাদনশীল ভূমির মরুকরণ হচ্ছে—যা মিশরের আয়তনের সমান, বাংলাদেশের আয়তনের প্রায় সাত গুণ।
‘আজ নবীন মেঘের সুর লেগেছে আমার মনে।/আমার ভাবনা যত উতল হল অকারণে॥’
এই পুরো পৃথিবীর ভেতর ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজাই হলো একমাত্র জনপদ, যেখানে মাতৃগর্ভেই হত্যার শিকার হয় শিশুরা। অথবা জন্মের পর মরতে থাকে গুলি-বোমার আঘাতে।
এমন সুলভ মৃত্যুর পরিসরেও গত সোমবার মধ্যরাতের পর যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ঘুমন্ত গাজাবাসীর ওপর নতুন করে যে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে দখলদার ইসরায়েল, এতে বিস্ময়-ক্ষোভে বিমূঢ় গোটা বিশ্ব।
‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের’ প্রতিশ্রুতি নিয়ে জুলাই আন্দোলনের সংগঠকদের নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করা নতুন রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’র (এনসিপির) সমর্থকদের প্রত্যাশা, এ দল যেন দেশের মানুষের কথা বলে।...
এ শহর অন্ধ ভীষণ সময়কালে তবুও মুখর মিছিল যুদ্ধ হলে নেচে যায় শিরায় শিরায় যৌথ প্লাবন এ শহর রক্ত এবং ঘামের ভ্রমণ
কুয়াশার সঙ্গে রহস্যের সম্পর্ক চিরকালের। কারণ কুয়াশা দৃষ্টিসীমাকে বাধাগ্রস্ত করে, আড়াল করে।
নদীতীর কিংবা চরাঞ্চলের কাশ এই ঊষর নগরে ভিড়ল কীভাবে? কীভাবেই বা এরা বংশগতি বাড়িয়ে চলেছে প্লটের বর্গফুটে মাপা সীমিত চৌহদ্দির ভেতর?
প্রায় ভরাট হয়ে যাওয়া শোলমারীর বুকে স্রোতের স্পন্দন জাগাতে না পারলে বটিয়াঘাটা, ডুমুরিয়া ও খুলনা শহরের বিস্তীর্ণ এলাকায় স্থায়ী জলাবদ্ধতা সৃষ্টির আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
‘ভারত যে সিদ্ধান্তই নিক না কেন, সেটা বাংলাদেশের প্রতি প্রতিবেশী হিসেবে শ্রদ্ধাশীল, দুই দেশের স্বার্থের অনুকূল এবং ভবিষ্যৎমুখী হওয়াটাই বাঞ্ছনীয়।’
‘যেসব সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে পিস্তল উঁচিয়ে শিক্ষার্থীদের গুলি করল তাদের বিরুদ্ধে একটা মামলাও এখন পর্যন্ত হলো না। তাদের কাউকে গ্রেপ্তার করার কথাও শুনছি না। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন হওয়ার কারণে...
'চিকিৎসাধীন কাউকে এভাবে ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি পরিষ্কারভাবে মধ্যযুগে ফিরে যাওয়ার মতো ঘটনা। জমিদারি আমলে জমিদারের লাঠিয়ালরা এসব করত। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা সেই যুগেই ফিরে গিয়েছি বলে মনে হচ্ছে।’