করোনা মহামারি শুরুর অর্থবছর বাদ দিলে গত ৩৪ বছরের মধ্যে তা সর্বনিম্ন।
আশা করা হচ্ছে, জুনের মধ্যে উন্নয়ন অংশীদারদের কাছ থেকে ৩ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে।
সাধারণত প্রতিবছর বাজেটের আকার বাড়লেও আগামী বাজেট হবে আগের বছরের মূল বাজেটের তুলনায় সামান্য কম।
কথা বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া টেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সাইফুর রহমান
‘সব মিলিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।’
তাৎক্ষণিক সমাধান, অকার্যকর বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো পর্যায়ক্রমে বন্ধ ও মাত্রাতিরিক্ত দাম নিয়ে নতুন আলোচনা করা।
বাংলাদেশে মাথাপিছু বার্ষিক বিদ্যুতের ব্যবহার ৫৫৩ ইউনিট (কিলোওয়াট/ঘণ্টা)। একমাত্র পাকিস্তান এদিক থেকে বাংলাদেশের পেছনে রয়েছে।
সরকার গত ১৪ বছরে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ ৯০ হাজার কোটি টাকা পরিশোধ করেছে, যা প্রতি বছরই ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।
রাজধানীতে প্রতিদিন ৪-৫ ঘণ্টা এবং গ্রামাঞ্চলে ৮-১০ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে।
রাজধানীতে গড়ে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না, কোথাও কোথাও ৭ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ না থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। গ্রামাঞ্চলের কিছু এলাকায় ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না।
১৩ হাজার ২৫০ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে গতকাল সন্ধ্যায় দেশে উৎপাদন ছিল ১১ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অবস্থিত রিজেন্ট পাওয়ারের গ্যাসচালিত বারবকুণ্ড ২২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রে এমন অভিনব ঘটনা ঘটেছে।
এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র সমগ্র বরিশাল ও খুলনা এবং ঢাকার কিছু অংশের জন্য বিদ্যুতের নির্ভরযোগ্য উৎস।
দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২২ হাজার ৫৬৬ মেগাওয়াট।
ভোলার ইলিশা ইউনিয়নে নতুন গ্যাসক্ষেত্রের সন্ধান পেয়েছে বাপেক্স। জ্বালানি অনুসন্ধানকারী রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানটি বলছে, সবকিছু আশানুরূপভাবে চললে এই মাসের মাঝামাঝিতে আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন গ্যাসক্ষেত্র...
‘দিনের বেলা বাড়ি থেকে বের হলে আগুনে পুড়ে যাওয়ার অনুভূতি হয়। আর বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার কারণে রাতে বাড়িতে থাকাও সমান কষ্টকর। মনে হয় সেদ্ধ হয়ে যাচ্ছি।’
সর্বশেষ গতকাল ১৪ দিনের নির্ভরযোগ্যতা পরীক্ষা (রিলায়াবিলিটি টেস্ট) সফলভাবে শেষ হওয়ায় বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে ভারতের এই বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রটিতে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়।