বেতন না পাওয়ায় শ্রমিকদের পরিবার-পরিজন নিয়ে চলা দায় হয়ে পড়েছে।
গত বছরের তুলনায় চায়ের উৎপাদন ১০ শতাংশ অর্থাৎ পাঁচ লাখ কেজি কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা।
নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত এই বিপণন কার্যক্রম চলবে
‘আমরা নিয়মিত কাজে যাচ্ছি, পাতা তুলছি কিন্তু মজুরি পাচ্ছি না। কেউ এসে বিষয়টির মীমাংসাও করে দিচ্ছে না। সবাই শুধু আশ্বাস দিচ্ছে। আর কত না খেয়ে থাকব!’
মনু, ধলাই ও জুড়ি নদীর পানি বিপৎসীমার উপরে প্রবাহিত হচ্ছে।
‘এর আগেও দুই-তিনবার ক্লাসরুম পরিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু, টানা বৃষ্টির কারণে আবারও পানি উঠে গেছে এবং নিচতলা আবারও পানিতে তলিয়ে গেছে।’
ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে হাকালুকি হাওরের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে, মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের ২০০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার মানুষ পানিবন্দি...
টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে মৌলভীবাজারের নদী ও হাকালুকি হাওড়ের পানি বাড়ছেই। এতে জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে।
বন্যায় সবকিছু হারিয়ে একমাত্র সম্বল গবাদি পশুগুলোকে বাঁচাতে প্রাণপণ চেষ্টা করছেন বন্যাকবলিত এলাকার বাসিন্দারা।
সাদ্দাম মিয়া মৌলভীবাজারের একটি প্রতিষ্ঠানে বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করেন। বাড়ি সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলায়। বন্যা পরিস্থিতির অবনতির মধ্যে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে তিনি গ্রামের বাড়িতে থাকা...
বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে হবিগঞ্জের কালনী-কুশিয়ারাসহ বিভিন্ন নদ-নদীর পানি দ্রুত বাড়ছে। এরই মধ্যে আজমিরীগঞ্জের পিরোজপুর অংশে কালনী-কুশিয়ারা নদীর বাঁধ ডুবে পানি পার্শ্ববর্তী হাওরে ঢুকছে।
মৌলভীবাজারে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৫ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। শহরাঞ্চলে বন্যার পানি গতকালের তুলনায় আজ শনিবার কিছুটা কমলেও টানা এই বৃষ্টিতে জেলার অন্তত ৪০ গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে...
‘লোন করে ঘর বানিয়েছিলাম। চোখের সামনে সবকিছু চলে গেল। আবার ঘরহারা হলাম। এখন শুধু বাঁচার আকুতি।’
টানা ভারী বর্ষণ, উজানের পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হচ্ছে হবিগঞ্জ শহরের নিম্নাঞ্চল। নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নিম্নাঞ্চলগুলোও প্লাবিত হচ্ছে। পানি বাড়ছে হবিগঞ্জের কালনী ও কুশিয়ারা নদীতে। নদীগুলোর পানি...
ভারি বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় সুনামগঞ্জের ছাতক, দোয়ারাবাজার, বিশ্বম্ভরপুর ও তাহিরপুর উপজেলা এবং সিলেটের সিলেট সিটি কপোরেশসনসহ কোম্পানিগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলার বাসিন্দারা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।
২০০৪ সালে ভয়াবহ বন্যা হয়েছিল। তবে সুনামগঞ্জে এবারের বন্যার ভয়াবহতা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে।