মাহফুজ আনাম, সম্পাদক ও প্রকাশক, দ্য ডেইলি স্টার
প্রধান উপদেষ্টার উচিত ২৫ সালের ডিসেম্বরে নির্বাচনের বিষয়টি বিবেচনা করা
সংকট মোকাবিলা ও সুযোগের সদ্ব্যবহারের দক্ষতা কি আমাদের আছে?
এটা উভয় দেশেরই ক্ষতি করছে। এখানে আমাদের ক্ষতি—বাংলাদেশের একটি বিরূপ ভাবমূর্তি তৈরি করা হচ্ছে। আর ভারতের ক্ষতি—এ ঘটনায় আবারও প্রমাণ হচ্ছে যে তারা তাদের সব প্রতিবেশীর ওপর আধিপত্য বিস্তার করতে চায় এবং...
তরুণ নেতৃত্বের প্রতি ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামের আহ্বান
ভারতীয় গণমাধ্যম ও নেতাদের উচিত তাদের মন ও হৃদয়কে উন্মুক্ত করা, মুসলিম বাংলার সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় ঐতিহ্য গভীরভাবে বোঝা এবং আমরা যেমন আছি, সেভাবেই আমাদের গ্রহণ করা, যেভাবে তারা চায় সেভাবে নয়।
‘যত দ্রুত সমঝোতা হবে, তত দ্রুত এই (সংস্কার) প্রক্রিয়া শেষ হবে।’
আমরা আশা করি, বাংলাদেশের গণমাধ্যম নতুন এক ভোরের আলো দেখবে এবং এখানে মত প্রকাশের স্বাধীনতার জগৎ সত্যিকারের বিকাশ লাভ করবে।
ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে যে নতুন নতুন সুযোগ আমাদের সামনে উন্মুক্ত হয়েছে, সেগুলোকে উদযাপনের পাশাপাশি জরুরি ভিত্তিতে আমাদেরকে ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার দিকে নজর দিতে হবে।
ক্ষমতাসীনরা যা বলে এবং জনগণ যা বিশ্বাস করে, তা এক নাও হতে পারে।
কেবলমাত্র অহমিকা ও নিশ্চিত দায়মুক্তি ছাড়া আর কোনোভাবেই এই হত্যাকাণ্ডকে ন্যায্যতা দেওয়া সম্ভব না।
অন্য অনেক কিছুর পাশাপাশি বাংলাদেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য দুটি সংবাদপত্রের গোড়াপত্তন ও অব্যাহত সাফল্যের ইতিহাসে অসামান্য অবদানের জন্য তিনি চির স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
একটি রাজনৈতিক দল জনগণের দৃষ্টিতে কেমন, তা জানা বা বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ মাপকাঠি হচ্ছে নির্বাচন। কিন্তু, বাংলাদেশে আর গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই হয় না।
ভারতের নির্বাচন আরও একবার প্রমাণ করেছে যে মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকলে ‘জনরায়’ সবসময়ই গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। অপরদিকে, মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বাধা দিলে তা গণতন্ত্রের ভিতকে ধ্বংস করে দেয়।
আমি নিজে এবং দ্য ডেইলি স্টার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের বিপক্ষে। প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যেকোনো ভাবেই যদি কেউ অন্য কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে তাহলে আমরা তার সম্পূর্ণ বিরুদ্ধে।
অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছিল, এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের শুধু শিক্ষা দেওয়াই নয়, বরং তাদের বিরুদ্ধে নির্মম আচরণ করা হয়েছে, যাতে ভবিষ্যতে আর কখনো ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভের চিন্তা না করে।
একটি মুক্ত গণমাধ্যম যেভাবে বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য দিতে পারে, সেটা কোনো সরকারি সংস্থা বা দলীয় নেটওয়ার্ক দিতে পারে না। কেউ-ই ক্ষমতাসীনদের কাছে খারাপ সংবাদগুলো পৌঁছে দিতে চায় না।...
প্রথম যে প্রশ্নটি আমাদের সামনে আছে তা হলো, কেন আমরা ভারতের চেয়ে ১১ গুণ বেশি দামে ইভিএম কিনেছি? বলা হয়েছিল, আমাদের ইভিএমগুলোর কারিগরি সক্ষমতা তুলনামূলকভাবে বেশি এবং এগুলোতে এমন কিছু ফিচার আছে যা...
বুয়েটে যা চলছিল, সেটাকে কি ছাত্ররাজনীতি বলা যায়? এটা কি কোনো দিক থেকে আমাদের ছাত্ররাজনীতির গৌরবান্বিত অধ্যায়ের ধারক বা বাহক, যা নিয়ে আমরা গর্ব করি? এ সময়ের ছাত্রনেতাদের কি আমাদের অতীতের...