বাংলাদেশের ইতিহাসে এ পর্যন্ত যে ১২টি জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে তার মধ্যে মাত্র একটি হয়েছে জুনে, একটি মে মাসে। বাকি ১০টি নির্বাচন হয়েছে তুলনামূলক শুকনো মৌসুমে।
যে ঘটনার সংবাদমূল্য আছে, সেটি প্রকাশ ও প্রচারের দায়িত্ব যেমন গণমাধ্যমের, তেমনি সেই খবর এড়িয়ে যাওয়া বা চেপে যাওয়া সাংবাদিকতার নীতিমালারও পরিপন্থি।
নির্বাচনি ব্যবস্থাকে পাশ কাটিয়ে যদি অন্তর্বর্তী সরকারও দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চায়, সেটি আগের সরকারেরই ধারাবাহিকতা বলে পরিগণিত হবে।
জাতিসংঘ সবসময় কি বাংলাদেশের কল্যাণে কাজ করবে? জাতিসংঘ কি এই অঞ্চলে নতুন কোনো রাষ্ট্র গঠন বা কোনো একটি দেশে বা দেশের সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা তৈরি হলে তার দায় নেবে? জাতিসংঘ যে মানবিক সংকটের কথা বলছে,...
রাখাইন অঞ্চলে আরাকান আর্মির কর্তৃত্ব যত বাড়বে, এই অঞ্চলের ভূরাজনীতি তত বেশি জটিল হবে।
বাস্তবতা হলো, দুটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের প্রধান শুধুই সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বা একজন আরেকজনের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে গেলেও সেখানে যে রাজনীতির আলোচনা হয় না—সেটি ভাবার কোনো কারণ নেই।
যেসব দল রাজনীতিকে একশো মিটার দৌড় মনে করে তারা দ্রুতই হারিয়ে যায়। টিকে থাকে কেবল তারাই, রাজনীতিকে ম্যারাথন হিসেবে গ্রহণ করার ধৈর্য, শক্তি, সাহস ও জনভিত্তি যাদের আছে।
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে ১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনী জাতীয় সংসদে গৃহীত হয়। ২০১১ সালের ৩০ জুন সংসদে গৃহীত সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল...
নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যে দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন, তারা সংবিধান সংশোধনের কিছু মৌলিক বিষয়ে একমত হবে এবং সবার মতামতের ভিত্তিতেই সেই পরিবর্তনগুলো আসবে—এমন একটি রাজনৈতিক বন্দোবস্ত করা জরুরি।
বাংলাদেশের নদীগুলো সচল ও প্রবহমান থাকলে; নদীতে পানির ধারণ ক্ষমতা বাড়ানো গেলে; রিজার্ভার তৈরি করা গেলে এবং সর্বোপরি উন্নয়নের নামে যেসব প্লাবন ভূমি, নিম্নাঞ্চল, বিল ও জলাধার ভরাট করা হয়েছে, সেগুলো...
সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতার জন্য ভারতকে যেমন বাংলাদেশের প্রয়োজন, তেমনি বাংলাদেশকেও ভারতের প্রয়োজন। সেটা শুধু নদীর পানি বণ্টন কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলাই নয়, বরং সব ক্ষেত্রেই।
এখন যদি কেউ এই সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করেন, তাহলে তাকেও কি টেলিভিশনে না ডাকার ব্যাপারে আগের মতো অলিখিত নির্দেশনা দেওয়া হবে?
বছরের পর বছর ধরে অসংখ্য ঘটনায় পুলিশের ওপর মানুষের যে অনাস্থা, অবিশ্বাস ও ভয় তৈরি হয়েছে, সেটি দূর করতে হবে। এটি একদিনে দূর হবে না। কিন্তু শুরুটা করতে হবে এখনই।
দুপুর ২টার পরে রাজধানীর শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, বিশেষ করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও রামপুরাসহ বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার যে উল্লাসের চিত্র টেলিভিশনের পর্দায় দেখা যাচ্ছিলো,...
সাম্প্রতিক আন্দোলনে রাস্তায়ই নামেননি, এমন অনেককেও ধরে নিয়ে যাওয়ার খবর গণমাধ্যমে এসেছে। এগুলোর ব্যাখ্যা কী?
একটি ঘটনার মধ্য দিয়ে অন্য কিছু আড়ালের চেষ্টা চলছে কি না—সেই প্রশ্নও জনমনে আছে।
কাঠামো ঠিক থাকলে প্রশাসনের সর্বোচ্চ পদে থেকেও একজন লোকের দুর্নীতির মাধ্যমে এক লাখ টাকা কামানোরও সুযোগ নেই।