স্টাফ রিপোর্টার, দ্য ডেইলি স্টার
গত অর্থবছরে অন্তত ৫০ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়া ভালো প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগকারীরা চলতি বছরের গত প্রথম চার মাসে লোকসানে পড়েছেন। অন্যদিকে, যারা ১৫ শতাংশের কম লভ্যাংশ দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার নিয়ে ...
প্রতিষ্ঠানটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে। যৌক্তিক কারণ দেখাতে না পারলে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এর পরিচালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।
গত বছর শেষে ব্যাংকগুলোর সম্মিলিত খেলাপি ঋণ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেড়েছে।
ব্রিটিশ বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানটির ঋণের সুদ এবং ট্রেজারি বিল ও বন্ড থেকে আয় বেড়ে যাওয়ায় মুনাফার এমন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।
ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের দুই মাস না যেতেই সর্বশেষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। কারণ ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হলেও বাজারের উন্নতির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। উপরন্তু বাজারে সূচক তিন বছরের সর্বনিম্নে...
সুদ পরিশোধ ও ভর্তুকি বাবদ খরচ হয়েছে ৮৮ হাজার ২২৬ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের ৩৬ শতাংশ।
গত এক দশকে রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত ৮ থেকে ৯ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে।
চলতি অর্থবছরে ৫৮ লাখ এক হাজার প্রবীণ প্রতি মাসে ৬০০ টাকা করে পাচ্ছেন।
২০১১ সালের জানুয়ারিতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মোট শেয়ারের ৩৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ ছিল সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে। দেশের প্রধান পুঁজিবাজারের পরিসংখ্যান ঘেঁটে দেখা গেছে,...
২০২২-২৩ অর্থবছরে ব্যাংক থেকে নেওয়া কোম্পানিটির স্বল্পমেয়াদি ঋণ ছিল ১১৮ কোটি টাকা এবং দীর্ঘমেয়াদি ঋণ ছিল ৪২৫ কোটি টাকা।
ভারতের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বরে আদানি পাওয়ারের আয় ৪০ শতাংশ বেড়ে ৩৭ হাজার ১৭৩ কোটি রুপি (৪৮ হাজার ৯১১ কোটি টাকা) হয়। ঝাড়খণ্ড ইউনিট থেকে আয় হয়েছে পাঁচ হাজার ৩২৬ কোটি টাকা। এটি মোট...
৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরে ১৬৭টি কোম্পানির মধ্যে ১৬টি নতুন করে লোকসানে পড়েছে। ১৮টির লোকসান আগের তুলনায় বেড়েছে এবং ৭০টি কোম্পানির মুনাফা কম হয়েছে।
উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমেছে। ফলে মানুষ প্যাকেটজাত খাদ্যপণ্য, আইসক্রিম কম কিনছে বলেই এমনটা হচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
তবে তালিকাভুক্ত ২৯ পোশাক কারখানার মধ্যে ১৩টির মুনাফা কমেছে এবং পাঁচটি নতুন করে লোকসান গুণেছে।
উৎপাদন ও চাহিদা কমায় অন্যসব খাতের মধ্যে এই শিল্পের মুনাফা সবচেয়ে বেশি কমেছে।
বিস্কুট, মিষ্টান্ন, বেকারি ও স্ন্যাকস পণ্য বিক্রি করে আয় হয়েছে ২ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকা। এই আয়ের মধ্যে ২৬ কোটি টাকার রপ্তানিও আছে। বাকি ৪৩ কোটি টাকা এসেছে ড্রাই সেল ব্যাটারি বিক্রি থেকে।
ব্যাংকগুলো তাদের উপশাখার প্রতিদিনের কার্যক্রম সরাসরি নিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষণ করতে পারে। এতে জালিয়াতি বা অনিয়ম হওয়ার সম্ভাবনা কম, তাই ব্যাংকগুলোর পছন্দ এখন উপশাখার দিকে।
অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও ফ্লোর প্রাইসসহ একাধিক কারণে শেয়ারবাজার হতাশাজনক একটি বছর পার করেছে।