স্টাফ রিপোর্টার, দ্য ডেইলি স্টার
মূলত কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়া ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে অবকাঠামো প্রকল্পগুলোয় সরকারি খরচ কমে যাওয়ায় এমনটি হয়েছে।
হা-মীম গ্রুপের জ্বালানি বিভাগের দায়িত্বে থাকা তানুল চক্রবর্তী দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘পরিবেশবান্ধব জ্বালানির জন্য বৈশ্বিক ফোরাম ও কমপ্লায়েন্সের প্রয়োজনীয়তার প্রতি আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জমা দেওয়া টাস্কফোর্স প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লক্ষ্য নির্ধারণে অস্পষ্টতা, ভুল মানুষকে সুবিধা দেওয়া কিংবা যাদের প্রয়োজন নেই এমন মানুষকে সুবিধা দেওয়ার মতো ক্রমাগত ত্রুটির কারণে...
এই প্রকল্পগুলোর প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছিল ১১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার, যা পরে বেড়ে ১৮ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
তিনি জানান, বাইরে থেকে দৃশ্যমান সমস্যা তো ছিলই, অভ্যন্তরীণ সমস্যা ছিল আরও তীব্র—বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দ্রুত কমছিল, মূল্যস্ফীতি বাড়ছিল এবং ব্যাল্যান্স অব পেমেন্ট ছিল নেগেটিভ।
চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে সুদ পরিশোধ করা হয়েছে ৫৮ হাজার ৪৯৪ কোটি টাকা।
ডিএসইর তথ্য বলছে—গতকাল মুদ্রণ প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারদর প্রায় ১০ শতাংশ বেড়ে ২০ টাকা ৬০ পয়সা হয়েছে। গত মাসের সাত টাকা দুই পয়সা থেকে তিনগুণ বেশি।
'বর্তমান ব্যবসায়িক পরিবেশ শেয়ারে বিনিয়োগে মানুষকে দ্বিধাগ্রস্ত করে তুলছে। সংস্কারের সময় মানুষ বিনিয়োগ করতে চান না। এ সময় তারা অপেক্ষা করেন।'
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএফআইইউর নির্দেশনা অনুযায়ী এসব হিসাব জব্দের নির্দেশও দিয়েছে।
মূলত সুকুকের মুনাফার হার নির্ধারক বেক্সিমকো লিমিটেডের আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় এমনটি হতে যাচ্ছে।
অদ্ভুতভাবে, সেই গুঞ্জন ‘সঠিক’ প্রমাণিত হয়েছিল।
সাকিব ঋণ পরিশোধে চেক দিলে তা বাউন্স হওয়ার পর এ আইনি নোটিশ দেয় আইএফআইসি ব্যাংক।
শেয়ারবাজারের এই পতনের জন্য বিশ্লেষকরা কয়েকটি কারণের কথা উল্লেখ করেছেন। সেই কারণগুলো হলো- ব্যাংকিং খাতে উচ্চ সুদের হার, মার্জিন ঋণের বিপরীতে কেনা শেয়ার বিক্রি, একের পর এক শ্রমিক অসন্তোষ ও...
কেপিএমজি বাংলাদেশের মাধ্যমে ২০২০ সালে নিরীক্ষা চালানো হয়। এতে পাঁচ হাজার ৩০০ কোটি টাকার আর্থিক অসঙ্গতি পাওয়া যায়।
বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আশা করছেন, দেশে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হার স্থিতিশীল হবে এবং ফ্লোর প্রাইসসহ বাজারে হস্তক্ষেপ করা যায় এমন কোনো ব্যবস্থা পুনরায় আরোপ করা হবে না।
২০২২ ও ২০২৩ সালে বাংলাদেশে শ্রমবাজারে নারীর অংশগ্রহণের হার ৩৭ শতাংশেই স্থির হয়ে আছে।
শেয়ার কারসাজি করা ব্যক্তিরা ছাড়া সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজার থেকে হতাশা ছাড়া আর কিছুই পাননি। বিদেশি বিনিয়োগকারীসহ অনেকে পুঁজিবাজার ছেড়ে চলে গেছেন।
খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন কমিশন ২০১১ ও ২০১২ সালে জোর করে শেয়ার বিক্রি বন্ধ করার চেষ্টা করেছিল। এর ফলে শেষ পর্যন্ত প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।