স্টাফ রিপোর্টার, দ্য ডেইলি স্টার
বর্তমানে সরকারি অফিসে প্রায় ৬০ হাজার ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে আরও ১০ হাজার আউটসোর্সিং কর্মী আছেন।
চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় সরকারি খাদ্য বিতরণ আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশের বেশি কমেছে।
শপিং মল ও অ্যাপার্টমেন্ট মাঠগুলোকে খেয়ে ফেলেছে। অবশিষ্ট যে কয়েকটি খোলা জায়গা আছে সেগুলো হয় তালাবদ্ধ না হয় জনাকীর্ণ।
বাংলাদেশের ভোগ্যপণ্যের দ্রুততর পরিবেশক ‘শপআপ’ সারাদেশে ২০০টিরও বেশি কেন্দ্র পরিচালনা করছে। সৌদি আরব, মিশর ও পাকিস্তানে আছে ‘সারি’র কার্যক্রম।
‘হুন্ডি কমে যাওয়ায় ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসা বেড়েছে।’
আন্দোলনরত কর্মকর্তারা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ নেতৃত্বের পদত্যাগ দাবি করলেও বিএসইসির চেয়ারম্যান ও তিন কমিশনার তাদের দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রম অব্যাহত রাখার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
প্রকল্প পরিচালক ছিলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান। তাকে গত সপ্তাহে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) বিভিন্ন দাবিতে যে সংঘাতময় পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছিল এর মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা।
বর্তমানে সরকারি অফিসে প্রায় ৬০ হাজার ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে আরও ১০ হাজার আউটসোর্সিং কর্মী আছেন।
চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় সরকারি খাদ্য বিতরণ আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশের বেশি কমেছে।
শপিং মল ও অ্যাপার্টমেন্ট মাঠগুলোকে খেয়ে ফেলেছে। অবশিষ্ট যে কয়েকটি খোলা জায়গা আছে সেগুলো হয় তালাবদ্ধ না হয় জনাকীর্ণ।
বাংলাদেশের ভোগ্যপণ্যের দ্রুততর পরিবেশক ‘শপআপ’ সারাদেশে ২০০টিরও বেশি কেন্দ্র পরিচালনা করছে। সৌদি আরব, মিশর ও পাকিস্তানে আছে ‘সারি’র কার্যক্রম।
‘হুন্ডি কমে যাওয়ায় ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসা বেড়েছে।’
আন্দোলনরত কর্মকর্তারা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ নেতৃত্বের পদত্যাগ দাবি করলেও বিএসইসির চেয়ারম্যান ও তিন কমিশনার তাদের দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রম অব্যাহত রাখার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
প্রকল্প পরিচালক ছিলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান। তাকে গত সপ্তাহে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) বিভিন্ন দাবিতে যে সংঘাতময় পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছিল এর মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা।
‘বাংলাদেশের ইতিহাসে ফেব্রুয়ারি মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এটাই।’
তবে, যেসব কোম্পানি রপ্তানির পরিমাণ ও মূলধনের দিক দিয়ে তুলনামূলক বড়, তারা ভালো পারফরম্যান্স করলেও তবে ছোট কোম্পানিগুলোকে লড়াই অব্যাহত রাখতে হয়েছে।