স্টাফ রিপোর্টার, দ্য ডেইলি স্টার
ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনা, আইনশৃঙ্খলা স্থিতিশীল এবং ব্যবসা-বিনিয়োগের পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে নির্বাচিত সরকার জরুরি বলে মত দিয়েছেন ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ ও পেশাজীবীরা।
‘কার্যকর নীতি না থাকায় ব্যাপক হারে করফাঁকি ও দুর্নীতি ধনীদের সম্পদ বাড়িয়ে দিচ্ছে।’
ইসলামী ব্যাংক সম্প্রতি ঘোষণা করেছে, তারা দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করে মোট ২০ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহের পরিকল্পনা করেছে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএফআইইউর নির্দেশনা অনুযায়ী এসব হিসাব জব্দের নির্দেশও দিয়েছে।
মূলত সুকুকের মুনাফার হার নির্ধারক বেক্সিমকো লিমিটেডের আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় এমনটি হতে যাচ্ছে।
অদ্ভুতভাবে, সেই গুঞ্জন ‘সঠিক’ প্রমাণিত হয়েছিল।
সাকিব ঋণ পরিশোধে চেক দিলে তা বাউন্স হওয়ার পর এ আইনি নোটিশ দেয় আইএফআইসি ব্যাংক।
শেয়ারবাজারের এই পতনের জন্য বিশ্লেষকরা কয়েকটি কারণের কথা উল্লেখ করেছেন। সেই কারণগুলো হলো- ব্যাংকিং খাতে উচ্চ সুদের হার, মার্জিন ঋণের বিপরীতে কেনা শেয়ার বিক্রি, একের পর এক শ্রমিক অসন্তোষ ও...
কেপিএমজি বাংলাদেশের মাধ্যমে ২০২০ সালে নিরীক্ষা চালানো হয়। এতে পাঁচ হাজার ৩০০ কোটি টাকার আর্থিক অসঙ্গতি পাওয়া যায়।
বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আশা করছেন, দেশে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হার স্থিতিশীল হবে এবং ফ্লোর প্রাইসসহ বাজারে হস্তক্ষেপ করা যায় এমন কোনো ব্যবস্থা পুনরায় আরোপ করা হবে না।
২০২২ ও ২০২৩ সালে বাংলাদেশে শ্রমবাজারে নারীর অংশগ্রহণের হার ৩৭ শতাংশেই স্থির হয়ে আছে।
শেয়ার কারসাজি করা ব্যক্তিরা ছাড়া সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজার থেকে হতাশা ছাড়া আর কিছুই পাননি। বিদেশি বিনিয়োগকারীসহ অনেকে পুঁজিবাজার ছেড়ে চলে গেছেন।
খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন কমিশন ২০১১ ও ২০১২ সালে জোর করে শেয়ার বিক্রি বন্ধ করার চেষ্টা করেছিল। এর ফলে শেষ পর্যন্ত প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।
দুঃখজনক বিষয় হলো—ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কারসাজিতে জড়িয়ে পড়ে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এভাবে মধ্যস্থতাকারী অনুমোদন দেওয়ায় বাজারে ভালো কোনো ফল বয়ে আনেনি। বরং শেয়ারবাজারে সেবার মানের পতন হয়েছে, এতে বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমেছে।
বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য, গত ১৪ বছরে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে তালিকাভুক্ত অনেক প্রতিষ্ঠান নিম্নমানের কাজ করছে।
২০২১ সালে পুঁজিবাজারে ব্যাংকটির মোট বিনিয়োগ ছিল ৪৭২ কোটি টাকা। এর মধ্যে জেনেক্স ইনফোসিসের শেয়ার কিনতে ব্যয় করা হয় ১০৫ কোটি টাকা, যার বিনিয়োগের মূল্য এখন ২৭ কোটি টাকায় নেমে এসেছে।