‘অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে অক্টোবরে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।’
পরিস্থিতি বিবেচনায় রোববার ডেঙ্গু ওয়ার্ড চালু করেছে শিশু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ
অক্টোবরের দ্বিতীয়ার্ধ পর্যন্ত ডেঙ্গু সংক্রমণ বাড়তে থাকতে পারে।
নির্মাণাধীন অনেক ভবনে পানি জমে থাকায় তা এডিসের প্রজননক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।
গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এখন পর্যন্ত কোরবানির পশুর দাম চড়া।
মার্চের প্রথম ১৯ দিনে ১৭২ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে
ঢাকার প্রায় ৮৪ শতাংশ বহুতল ভবন (ছয় তলার ওপরে) ঝুঁকিপূর্ণ
অবিলম্বে ব্যবস্থা না নিলে আবারো প্রাণঘাতী পরিস্থিতির আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা
ঘূর্ণিঝড়ের কারণে হওয়া বৃষ্টি এডিস মশার জন্য নতুন প্রজননক্ষেত্র সৃষ্টি করবে।
বর্তমান ডেঙ্গু পরিস্থিতির উন্নতি এবং আগামী বছর ডেঙ্গু সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে হলে এখনই ব্যবস্থা নিতে হবে।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী এবং ঢাকার ২ মেয়র অবশ্য দাবি করেছেন, তারা ডেঙ্গু মোকাবিলায় পর্যাপ্ত কাজ করছেন।
‘সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে প্রতি ১০০ জন রোগীর জন্য ৩ জন নার্স থাকে।’
বাইরে থেকে পানি ও তরল খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে চিকিৎসকরা বলছেন, এগুলো কলেরা, ডায়রিয়া, টাইফয়েড, অ্যামেবিয়াসিস, হেপাটাইটিস এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনালের মতো পানিবাহিত রোগের...
ঢামেক হাসপাতালে শয্যা স্বল্পতার কারণে সাকিবের মতো অনেক রোগীরই জায়গা হয়েছে মেঝেতে।
‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে কর্তৃপক্ষকে দ্রুত সব প্রাপ্তবয়স্ক মশা নিধন করতে হবে এবং সম্ভাব্য সব প্রজনন উৎস ধ্বংস করতে হবে।’
এ বছর মোট ২৮ হাজার ৪৪৩ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে পুরুষ ১৮ হাজার ৫৬ জন এবং নারী ১০ হাজার ৩৮৭ জন।