মার-আ-লাগো: ট্রাম্পের ‘উইন্টার হোয়াইট হাউস’

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার বিখ্যাত পাম বিচে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রাসাদের মতো বাড়ি ‘মার-আ-লাগো’ এফবিআইয়ের তদন্ত অভিযানের কারণে আবারো আলোচনায়।
স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে মার-আ-লাগোতে হাঁটছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার বিখ্যাত পাম বিচে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রাসাদের মতো বাড়ি 'মার-আ-লাগো' এফবিআইয়ের তদন্ত অভিযানের কারণে আবারো আলোচনায়।

আজ মঙ্গলবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বহুল আলোচিত এ বাড়ি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাড়িটি তৈরি করেছিলেন মার্কিন নারী উদ্যোক্তা ম্যারজরি মেরিওয়েদার পোস্ট। ১৯২৭ সালে বাড়িটির উদ্বোধন হয়।

ব্যবসায়ী ট্রাম্প বাড়িটি কিনে নেন ১৯৮৫ সালে। সেসময় তাকে খরচ করতে হয়েছিল ১ কোটি মার্কিন ডলার।

ছবি: সংগৃহীত

২০১৮ সালে ফোর্বস ম্যাগাজিন বাড়িটির দাম নির্ধারণ করে ১৬ কোটি ডলার।

গত কয়েক বছর ধরে শীতকালে কিছু সময় ট্রাম্প এই বাড়িতে অবস্থান করে আসছেন। তিনি এর নাম দিয়েছেন 'উইন্টার হোয়াইট হাউস'।

২০২১ সালে হোয়াইট হাউস ছাড়ার পর ট্রাম্প এই বাড়িতে উঠেছিলেন।

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রেসিডেন্ট গ্রীষ্মকাল কাটান নিউ জার্সির বেডমিনস্টারের গলফ ক্লাবে। মে মাসে সাধারণত 'মার-আ-লাগো' বন্ধ থাকে।

'ম্যার-অ্যা-ল্যাগো'-কে ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রাসাদ সদৃশ বাড়ি হিসেবে উল্লেখ করে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, পুরো সম্পত্তিটি ২০ একরের।

ছবি: সংগৃহীত

এর একটি অংশ ট্রাম্পের পরিবারের সদস্যদের ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য আলাদা করে রাখা হয়েছে। বাকি অংশ অভিজাত ক্লাব হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, এই ক্লাবে যোগ দিতে হলে গুণতে হবে এককালীন ২ লাখ ডলার এবং বার্ষিক ফি ১৪ হাজার ডলার।

ছবি: সংগৃহীত

স্থানীয় সময় সোমবার ট্রাম্পের সেই 'উইন্টার হোয়াইট হাউসে' তল্লাশি অভিযান চালিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার (এফবিআই) গোয়েন্দারা। সেসময় ট্রাম্প নিউইয়র্কে 'ট্রাম্প টাওয়ারে' অবস্থান করছিলেন।

এই তল্লাশি অভিযান ট্রাম্পের দাপ্তরিক কাগজপত্র ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত তদন্তের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বলে জানা গেছে।

 

Comments

The Daily Star  | English

PM warns against 'unnecessary projects'

Prime Minister Sheikh Hasina today made it clear that she will not approve any unnecessary projects, which are taken just for the sake of construction without calculating their benefits for the country and its people

26m ago