ড. ইউনূসের মামলা পর্যবেক্ষণের আমন্ত্রণ গ্রহণ করলাম: প্রধানমন্ত্রীকে লেখা খোলা চিঠিতে ২৪২ বিশ্বব্যক্তিত্ব

শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের 'ধারাবাহিক বিচার বিভাগীয় হয়রানি এবং কারাদণ্ড' নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ১২৫ নোবেল বিজয়ীসহ ২৪২ বিশ্বব্যক্তিত্ব।

ড. ইউনূসের 'প্রহসনমূলক' বিচারের অবসানের আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে একটি চিঠি লিখেছেন তারা। চিঠিটি ২৮ জানুয়ারি 'প্রটেক্ট ইউনূস ডট ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম' (protectyunus.wordpress.com) ওয়েবসাইটে এবং ২৯ জানুয়ারি মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশ করা হয়েছে।

ড. ইউনূসকে হয়রানি বন্ধের আহ্বান জানিয়ে এর আগে গত বছরের মার্চেআগস্টে দুটি খোলা চিঠি দেওয়া হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর।

খোলা চিঠি

 

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,

আমরা শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ধারাবাহিক হয়রানি এবং সম্ভাব্য জেলে যাওয়ার বিষয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়ে লিখছি। আমরা মতামত ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার প্রচার ও সুরক্ষা বিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত আইরিন খানের সঙ্গে একমত, যিনি গত ১ জানুয়ারি আদালত কক্ষ থেকে বেরিয়ে যান এবং ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে রায়কে 'বিচারের নামে প্রহসন' বলে মন্তব্য করেন।

আমরা এই অতি গতিশীল আইনি প্রক্রিয়া এবং বাংলাদেশের আইন কীভাবে প্রয়োগ হয়, সে বিষয়ে ধারাবাহিকতার অভাবের বিষয়টিকে উদ্বেগজনক হিসেবে নিয়েছি। ফৌজদারি মামলার রায়ে অলাভজনক সংস্থা গ্রামীণ টেলিকমের ৮৩ বছর বয়সী নির্বাহী ক্ষমতাহীন ও অবৈতনিক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইউনূসসহ প্রতিষ্ঠানটির চার বোর্ড সদস্যের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এটা স্পষ্ট যে, প্রাসঙ্গিক আইনে গ্রামীণ টেলিকমকে কেবল অল্প জরিমানা করা যেত।

আমরা আরও লক্ষ্য করেছি যে, বাংলাদেশে গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিরোধী নেতাদের দমন ও কারাবরণ এবং মিডিয়া ও মুক্ত কণ্ঠস্বরকে দমন করা হয়েছে, যা বাংলাদেশ ও বিদেশের অনেক মানবাধিকার এবং অন্যান্য গণতন্ত্রপন্থী সংস্থাও নথিভুক্ত করেছে।

অধ্যাপক ইউনূসের চলমান হয়রানি ও হুমকির বিষয়ে এর আগের ১০৮ নোবেল পুরস্কার বিজয়ীসহ ১৯০ জনের বেশি বিশ্বনেতার সই করা চিঠির জবাবে গত বছরের আগস্টের শেষদিকে একটি সংবাদ সম্মেলনে আপনি বলেছিলেন, 'এক্সপার্ট পাঠাক, ল ইয়ার পাঠাক। যার বিরুদ্ধে মামলা তার দলিল দস্তাবেজ খতিয়ে দেখুক যে সেখানে কোনো অন্যায় আছে কি না। তারা এসে দেখুক।' আমরা আপনার আমন্ত্রণ গ্রহণ করলাম। শ্রম আইনের যে মামলার রায় ১ জানুয়ারি দেওয়া হয়েছে শুধু সেটিই নয়, সেইসঙ্গে দুর্নীতি দমন কমিশনের বর্তমান ইনভেস্টিগেশনও পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।

আমরা পর্যবেক্ষণের জন্য স্বাধীন আইনি বিশেষজ্ঞদের একটি ছোট দলের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য একজন সিনিয়র আন্তর্জাতিক আইনজীবীর প্রস্তাব করছি। আমরা শিগগির পর্যালোচনা শুরু করতে চাই এবং অনুরোধ করব যে, অধ্যাপক ইউনূস ও তার সহকর্মীদের যেকোনো কারাদণ্ডের সাজা এই পর্যালোচনা পর্যন্ত স্থগিত করা হোক।

আপনি জানেন, অধ্যাপক ইউনূস বিশ্বের ২৪টি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৬১টি সম্মানসূচক ডিগ্রি পেয়েছেন। বিশ্বের ৩৯টি দেশের ১০৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস সেন্টার স্থাপিত হয়েছে। তিনি ১০টি দেশের রাষ্ট্রীয় সম্মাননাসহ ৩৩টি দেশ থেকে ১৩৬টি সম্মাননা পেয়েছেন।

নোবেল শান্তি পুরস্কার, ইউনাইটেড স্টেটস প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম এবং ইউনাইটেড স্টেটস কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল পাওয়া ইতিহাসের মাত্র সাতজনের মধ্যে তিনি একজন। ২০২০ সালে টোকিও অলিম্পিকে ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিক কমিটি তাকে 'অলিম্পিক লরেল' সম্মাননা দিয়েছে এবং ২০২৩ সালে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড ফুটবল সামিটে তাকে আজীবন সম্মাননা পুরস্কার দেওয়া হয়। স্বাধীন গবেষণা অনুসারে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হয়তো তার উদ্ভাবিত ক্ষুদ্রঋণ ও সামাজিক ব্যবসা, যা বাংলাদেশে এবং অন্যান্য অনেক দেশে মানুষের জীবনমানের উল্লেখযোগ্য উন্নতি এনে দিয়েছে।

অধ্যাপক ইউনূসকে বিশ্ব যথাযথভাবে মূল্যায়ন করে। প্রকৃতপক্ষে, দারিদ্র্য হ্রাস, জলবায়ু পরিবর্তন, বর্জ্য নিঃসরণ, সামাজিক ব্যবসা, স্বাস্থ্যসেবা এবং দরিদ্রদের জন্য শিক্ষা এবং সামাজিক ও পরিবেশগত অগ্রগতিতে অবদান, ক্রীড়াক্ষেত্রে গতিশীলতার জন্য তার মতো সক্রিয় নেতৃত্বের অত্যন্ত প্রয়োজন। তিনি সক্রিয়ভাবে আমাদের অনেক দেশে বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন ও সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। দুর্বল অভিযোগে তাকে কারাবাস করতে হলে, বিশ্বের জন্য তা হবে একটি বড় ক্ষতি।

এসব কারণে তার নিজের সরকার তার সঙ্গে কেমন আচরণ করছে, তা সব জায়গায় নেতা ও নাগরিকরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। অধ্যাপক ইউনূস এবং তার সহকর্মীদের কারাদণ্ডের মুখোমুখি হওয়া উচিত নয়। শিগগির ন্যায়বিচারের এই প্রহসনের অবসান ঘটিয়ে আমরা আপনাকে নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারের আন্তর্জাতিক চুক্তিসহ আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের বাধ্যবাধকতা সমুন্নত রাখার অনুরোধ জানাচ্ছি।

চিঠিতে যারা সই করেছেন

শান্তিতে নোবেল জয়ী

১. বারাক ওবামা, ২০০৯

২. হোসে রামোস-হোর্তা, ১৯৯৬

৩. মাইরেড কোরিগান-ম্যাগুয়ার, ১৯৭৬

৪. অস্কার আরিয়াস সানচেজ, ১৯৮৭

৫. কার্লোস ফিলিপে জিমেনেস বেলো, ১৯৯৬

৬. জোডি উইলিয়ামস, ১৯৯৭

৭. শিরিন এবাদি, ২০০৩

৮. মোহাম্মদ এলবারাদেই, ২০০৫

৯. আলবার্ট আর্নল্ড গোর জুনিয়র, ২০০৭

১০. লেইমা রবার্টা জিবোয়ি, ২০১১

১১. তাওয়াক্কোল কারমান, ২০১১

১২. জুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস, ২০১৬

১৩. ডেনিস মুকওয়েগে, ২০১৮

১৪. নাদিয়া মুরাদ, ২০১৮

১৫. দিমিত্রি মুরাটভ, ২০২১

১৬. মারিয়া রেসা, ২০২১

রসায়নে নোবেল জয়ী

১৭. ওয়াল্টার গিলবার্ট, ১৯৮০

১৮. রোল্ড হফম্যান, ১৯৮১

১৯. জন সি. পোলানি, ১৯৮৬

২০. ইউয়ান টি. লি, ১৯৮৬

২১. জিন-মেরি লেন, ১৯৮৭

২২. রবার্ট হুবার, ১৯৮৮

২৩. হার্টমুট মিশেল, ১৯৮৮

২৪. জোহান ডিজেনহোফার, ১৯৮৮

২৫. টমাস আর. চেচ, ১৯৮৯

২৬. স্যার জন ই. ওয়াকার, ১৯৯৭

২৭. রিয়জি নয়রি, ২০০১

২৮. কার্ট উথরিচ, ২০০২

২৯. পিটার অ্যাগ্রে, ২০০৩

৩০. অ্যারন সিচানোভার, ২০০৪

৩১. আব্রাম হার্শকো, ২০০৪

৩২. রিচার্ড আর. শ্রক, ২০০৫

৩৩. রজার ডি. কর্নবার্গ, ২০০৬

৩৪. জেরহার্ড আর্টল, ২০০৭

৩৫. মার্টিন শালফি, ২০০৮

৩৬. ভেঙ্কটরামন রামকৃষ্ণান, ২০০৯

৩৭. ব্রায়ান কে. কোবিলকা, ২০১২

৩৮. রবার্ট জে. লেফকোভিটজ, ২০১২

৩৯. মাইকেল লেভিট, ২০১৩

৪০. আরিয়েহ ওয়ারশেল, ২০১৩

৪১. মার্টিন কার্প্লাস, ২০১৩

৪২. উইলিয়াম ই. মোয়ার্নার, ২০১৪

৪৩. টমাস লিন্ডাহল, ২০১৫

৪৪. পল এল. মদ্রিচ, ২০১৫

৪৫. জিন-পিয়ের সভেজ, ২০১৬

৪৬. জ্যাক ডুবোশেট, ২০১৭

৪৭. জোয়াচিম ফ্রাঙ্ক, ২০১৭

৪৮. রিচার্ড হেন্ডারসন, ২০১৭

৪৯. স্যার গ্রেগরি পি. উইন্টার, ২০১৮

৫০. এম. স্ট্যানলি হুইটিংহাম, ২০১৯

৫১. ইমানুয়েল শার্পেন্টিয়ার, ২০২০

৫২. ডেভিড ডব্লিউ. সি. ম্যাকমিলান, ২০২১

অর্থনীতিতে নোবেল জয়ী

৫৩. জোসেফ স্টিগলিটজ, ২০০১

৫৪. ড্যানিয়েল কানেম্যান, ২০০২

৫৫. ফিন ই. কিডল্যান্ড, ২০০৪

৫৬. এডমুন্ড এস ফেলপস, ২০০৬

৫৭. এরিক এস. মাস্কিন, ২০০৭

৫৮. ড্যানিয়েল এল. ম্যাকফ্যাডেন, ২০০০

৫৯. ক্রিস্টোফার এ. পিসারাইডস, ২০১০

৬০. অ্যালভিন ই. রথ, ২০১২

৬১. স্যার অ্যাঙ্গাস এস. ডিটন, ২০১৫

৬২. স্যার অলিভার হার্ট, ২০১৬

৬৩. পল আর. মিলগ্রম, ২০২০

৬৪. ডগলাস ডব্লিউ ডায়মন্ড, ২০২২

সাহিত্যে নোবেল জয়ী

৬৫. ওলে সোয়িঙ্কা, ১৯৮৬

৬৬. জে. এম. কোয়েটজে, ২০০৩

৬৭. এলফ্রিড জেলিনেক, ২০০৪

৬৮. ওরহান পামুক, ২০০৬

৬৯. হার্টা মুলার, ২০০৯

৭০. প্যাট্রিক মোডিয়ানো, ২০১৪

মেডিসিনে নোবেল জয়ী

৭১. ডেভিড বাল্টিমোর, ১৯৭৫

৭২. হ্যামিল্টন ও. স্মিথ, ১৯৭৮

৭৩. ওয়ার্নার আর্বার, ১৯৭৮

৭৪. টরস্টেন এন. উইজেল, ১৯৮১

৭৫. হ্যারল্ড ই. ভার্মাস, ১৯৮৯

৭৬. এরউইন নেহার, ১৯৯১

৭৭. স্যার রিচার্ড জে. রবার্টস, ১৯৯৩

৭৮. এরিক এফ. উয়েসচস, ১৯৯৫

৭৯. পিটার সি. ডোহার্টি, ১৯৯৬

৮০. লুই জে. ইগনারো, ১৯৯৮

৮১. টিম হান্ট, ২০০১

৮২. এইচ. রবার্ট হরভিটজ, ২০০২

৮৩. ব্যারি জে. মার্শাল, ২০০৫

৮৪. ক্রেগ সি. মেলো, ২০০৬

৮৫. মারিও আর. ক্যাপেচি, ২০০৭

৮৬. ফ্রাঙ্কোইজ বারে-সিনৌসি, ২০০৮

৮৭. জ্যাক ডব্লিউ এসজোস্টাক, ২০০৯

৮৮. জুল এ. হফম্যান, ২০১১

৮৯. র‍্যান্ডি ডব্লিউ শেকম্যান, ২০১৩

৯০. টমাস সি. সুঢফ, ২০১৩

৯১. এডভার্ড মোসার, ২০১৪

৯২. মে-ব্রিট মোসার, ২০১৪

৯৩. জেফরি কনর হল, ২০১৭

৯৪. মাইকেল রোসব্যাশ, ২০১৭

৯৫. উইলিয়াম জি. কেলিন জুনিয়র, ২০১৯

৯৬. গ্রেগ এল. সেমেনজা, ২০১৯

৯৭. হার্ভে জে. অল্টার, ২০২০

৯৮. স্যার মাইকেল হাউটন, ২০২০

৯৯. চার্লস এম. রাইস, ২০২০

পদার্থে নোবেল জয়ী

১০০. রবার্ট উড্রো উইলসন, ১৯৭৮

১০১. শেলডন গ্ল্যাশো, ১৯৭৯

১০২. জেরোম আই. ফ্রিডম্যান, ১৯৯০

১০৩. স্টিভেন চু, ১৯৯৭

১০৪. উইলিয়াম ডি. ফিলিপস, ১৯৯৭

১০৫. ড্যানিয়েল সি. টিসুই, ১৯৯৮

১০৬. হর্স্ট লুডভিগ স্টর্মার, ১৯৯৮

১০৭. ওলফগ্যাং কেটারলে, ২০০১

১০৮. কার্ল ই. উইম্যান, ২০০১

১০৯. অ্যান্টনি জে. লেগেট, ২০০৩

১১০. ডেভিড জে. গ্রস, ২০০৪

১১১. এইচ. ডেভিড পলিৎজার, ২০০৪

১১২. জন সি. ম্যাথার, ২০০৬

১১৩. কনস্ট্যান্টিন নভোসেলভ, ২০১০

১১৪. আন্দ্রে জেইম, ২০১০

১১৫. ব্রায়ান পি. শিমিদৎ, ২০১১

১১৬. ডেভিড জে. ওয়াইনল্যান্ড, ২০১২

১১৭. হিরোশি আমানো, ২০১৪

১১৮. তাকাকি কাজিতা, ২০১৫

১১৯. ব্যারি ক্লার্ক বারিশ, ২০১৭

১২০. কিপ স্টিফেন থর্ন, ২০১৭

১২১. ডোনা স্ট্রিকল্যান্ড, ২০১৮

১২২. মিশেল মেয়র, ২০১৯

১২৩. রজার পেনরোজ, ২০২০

১২৪. জর্জিও প্যারিসি, ২০২১

১২৫. ফেরেঙ্ক ক্রাউস, ২০২৩

নির্বাচিত কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধি

১২৬. প্রফেসর লর্ড ভিক্টর অ্যাডবোওয়ালে, সিবিই হাউস অব লর্ডস ইউকে

১২৭. এনজো আমেন্ডোলা, ইতালির পার্লামেন্ট সদস্য এবং ইইউ বিষয়ক সাবেক মন্ত্রী

১২৮. জ্যাক আটালি, প্রতিষ্ঠাতা ও প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট, ইউরোপীয়ান ব্যাংক অব রিকন্সট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট

১২৯. ইয়ান আর্থাস বার্ট্রান্ড, ফটোগ্রাফার

১৩০. কেজেল ম্যাগনি বন্ডেভিক, নরওয়ের সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১৩১. বোনো, মিউজিশিয়ান ও মানবাধিকার কর্মী

১৩২. ওউদেড বোচামাউই, শান্তি কর্মী, তিউনিসিয়া

১৩৩. স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন, প্রতিষ্ঠাতা, ভার্জিন গ্রুপ

১৩৪. শ্যারণ বুরো, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, আন্তর্জাতিক ট্রেড ইউনিয়ন কনফেডারেশন

১৩৫. জিন-মার্ক বোরেলো, প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী বোর্ড প্রেসিডেন্ট, গ্রুপ এসওএস

১৩৬. অ্যাগনেস ক্যালামার্ড, সেক্রেটারি জেনারেল, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৩৭. ক্যাথি ক্যালভিন, সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং সিইও, ইউএন ফাউন্ডেশন

১৩৮. জেমস চাউ, গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেট

১৩৯. হিলারি রডহ্যাম ক্লিনটন, সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪০. হেলেন ক্লার্ক, নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং ইউএনডিপি প্রশাসক; দ্য এল্ডার্সের সদস্য

১৪১. লিলি কোল, অভিনেত্রী ও মানবাধিকার কর্মী

১৪২. রিচার্ড কার্টিস, জাতিসংঘের এসডিজি অ্যাডভোকেট

১৪৩. নিশীথ দেশাই, আন্তর্জাতিক আইন ও কর বিশেষজ্ঞ

১৪৪. হিউ ইভান্স, সহ-প্রতিষ্ঠাতা, গ্লোবাল সিটিজেন

১৪৫. স্যাম ডেলি-হ্যারিস, প্রতিষ্ঠাতা, রেজাল্টস অ্যান্ড সিভিক কারেজ

১৪৬. ম্যাট ড্যামন, সহ-প্রতিষ্ঠাতা, ওয়াটার ডট ওআরজি

১৪৭. সিরিল ডিওন, চলচ্চিত্র পরিচালক

১৪৮. অ্যাবিগেল ই. ডিজনি, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও মানবাধিকার কর্মী

১৪৯. স্যান্ডরিন ডিক্সন-ডেক্লেভ, কো-প্রেসিডেন্ট, ক্লাব অব রোম

১৫০. বিল ড্রেটন, চেয়ার, গেট আমেরিকা ওয়ার্কিং!, প্রাক্তন সহকারী প্রশাসক, ইউএস এনভায়রনমেন্টাল প্রোটেকশন এজেন্সি

১৫১. মারিয়ান রাইট এডেলম্যান, প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট এমেরিটা, চিলড্রেন ডিফেন্স ফান্ড

১৫২. ওয়ার্নার ফায়ম্যান, অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর ২০০৮-২০১৬

১৫৩. ক্রিশ্চিয়ানা ফিগারেস, সাবেক নির্বাহী সচিব, জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত জাতিসংঘ ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন

১৫৪. ভিসেন্ট ফক্স, মেক্সিকোর সাবেক প্রেসিডেন্ট

১৫৫. ওয়াল্টার ফাস্ট, ডিরেক্টর জেনারেল, সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কোঅপারেশন ১৯৯৩-২০০৮

১৫৬. পিটার গ্যাব্রিয়েল, মিউজিশিয়ান

১৫৭. রন গারান, নাসার সাবেক মহাকাশচারী

১৫৮. কুল গৌতম, ইউনিসেফের সাবেক উপ-নির্বাহী পরিচালক এবং জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব

১৫৯. ডন গিপস, সিইও, স্কল ফাউন্ডেশন

১৬০. হাফেজ ঘানেম, অর্থনীতিবিদ

১৬১. পামেলা গিলিস, সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর এবং অধ্যাপক এমেরিটা, গ্লাসগো ক্যালেডোনিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়

১৬২. বিচারপতি রিচার্ড গোল্ডস্টোন, দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক বিচারক এবং যুগোস্লাভিয়া ও রুয়ান্ডার জন্য জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রধান প্রসিকিউটর

১৬৩. ড. জেন গুডঅল, ডিবিই, প্রতিষ্ঠাতা, জেন গুডঅল ইনস্টিটিউট এবং জাতিসংঘের শান্তি দূত

১৬৪. টারজা হ্যালোনেন, ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট ২০০০-২০১২

১৬৫. মাইকেল হেস্টিংস, লর্ড হেস্টিংস অব স্কারিসব্রিক সিবিই

১৬৬. অ্যান হিডালগো, প্যারিসের মেয়র

১৬৭. মার্টিন হিরশ, অ্যাকটিভ সোলিডারিটি অ্যাগেয়নিস্ট পোভার্টির সাবেক ফরাসি হাইকমিশনার

১৬৮. ইকার্ট ভন হিরশহাউসেন, টিভি উপস্থাপক এবং মেডিসিন ডাক্তার

১৬৯. পিটার হলব্রুক, সিইও, সোশ্যাল এন্টারপ্রাইজ ইউকে

১৭০. পিটার হোমস অ্যা কোর্ট, প্রতিষ্ঠাতা, আফ্রিকা ডট হাউস

১৭১. আরিয়ানা হাফিংটন, প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও, থ্রাইভ গ্লোবাল

১৭২. মো. ইব্রাহিম, উদ্যোক্তা ও জনহিতৈষী

১৭৩. ম্লাডেন ইভানিক, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার প্রেসিডেন্ট ২০১৪-২০১৮

১৭৪. রেনাতো জেনিন, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী, ব্রাজিল

১৭৫. হিনা জিলানী

১৭৬. ডেভিড জোন্স, সহ-প্রতিষ্ঠাতা, ওয়ান ইয়াং ওয়ার্ল্ড

১৭৭. ইভো জোসিপোভিচ, ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট ২০১০-২০১৫

১৭৮. টেড কেনেডি জুনিয়র

১৭৯. পিটার সি গোল্ডমার্ক জুনিয়র, সাবেক সিইও, রকফেলার ফাউন্ডেশন এবং ইন্টারন্যাশনাল হেরাল্ড ট্রিবিউন

১৮০. কেরি কেনেডি, প্রেসিডেন্ট, রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস

১৮১. ব্যারনেস হেলেনা কেনেডি, হাউস অব লর্ডস যুক্তরাজ্যের কেসি সদস্য

১৮২. তিরানা হাসান, নির্বাহী পরিচালক, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ

১৮৩. জন হিউকো, সিইও, রোটারি ইন্টারন্যাশনাল

১৮৪. শেখর কাপুর, অভিনেতা

১৮৫. জোসেফ কেনার, প্রেসিডেন্ট এবং সিইও, গ্রেস্টন

১৮৬. বিনোদ খোসলা, ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্ট

১৮৭. বান কি মুন, জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব

১৮৮. কাসাবা করোসি, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৭তম প্রেসিডেন্ট

১৮৯. জলতকো লাগুমডিজা, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার প্রধানমন্ত্রী ২০০১-২০০২

১৯০. গুইলহের্ম লিয়াল, সহ-প্রতিষ্ঠাতা, ন্যাচার কসমেটিকোস, বি টিম লিডার

১৯১. অ্যানি লেনক্স, শিল্পী, গীতিকার এবং মানবাধিকার কর্মী

১৯২. মার্ক লিওনার্ড, সিইও, ইউরোপীয় কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনস

১৯৩. ইয়েভেস লেটারমে, বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী ২০০৮, ২০০৯-২০১১

১৯৪. আর্থার লেভিট, মার্কিন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের সাবেক চেয়ার

১৯৫. স্টেফান লফভেন, সুইডেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১৯৬. ইউজিন এ. লুডভিগ, প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও, প্রমোনটরি ফাইন্যান্সিয়াল গ্রুপ

১৯৭. পল মারিটজ, ভিএমওয়্যারের সাবেক সিইও

১৯৮. হিরো মিজুনো, জাতিসংঘের বিশেষ দূত

১৯৯. মারিয়া মেন্ডিলুস, সিইও, উই মিন বিজনেস

২০০. মাইকেল মোলার, জাতিসংঘের সাবেক আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল

২০১. মাইকেল মস্কো, সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং সিইও, ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব শিকাগো

২০২. রভশান মুরাদভ, মহাসচিব, নিজামী গাঞ্জাভি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার

২০৩. নারায়ণ মূর্তি, প্রতিষ্ঠাতা, ইনফোসিস

২০৪. জ্যাকলিন নভোগ্রাৎজ, প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও, অ্যাকুমেন

২০৫. ফাদার ফ্রান্সেস্কো ওচেটা, প্রেসিডেন্ট, পন্টিফিকাল ফাউন্ডেশন ফ্রেটেলি টুটি

২০৬. জিন ওয়েলওয়াং, প্রতিষ্ঠাতা সিইও এবং প্রেসিডেন্ট, ভার্জিন ইউনাইটেড

২০৭. এমা বনিনো, ইতালীয় রাজনীতিবিদ ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী; ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সাবেক সদস্য

২০৮. ড. মাইকেল অটো, সুপারভাইসরি বোর্ড চেয়ারম্যান, অট্টো গ্রুপ

২০৯. বোরুত পাহোর, স্লোভেনিয়ার রাষ্ট্রপতি ২০১২-২০২২, প্রধানমন্ত্রী ২০০৮-২০১২

২১০. মিশেল পেবেরেউ, বিএনপি পরিবাস ফাউন্ডেশনের সভাপতি

২১১. মিলিকা পেজানোভিক, মন্টিনিগ্রোর প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ২০১২-২০১৬

২১২. এলোইক পেইরাচি, ডিন এবং জেনারেল ডিরেক্টর, এইচইসি প্যারিস

২১৩. রোজেন প্লেভনেলিভ, বুলগেরিয়ার রাষ্ট্রপতি ২০১২-২০১৭

২১৪. পল পোলম্যান, ব্যবসায়িক নেতা

২১৫. স্যার ম্যালকম রিফকিন্ড কিউসি, সাবেক ইউকে প্রতিরক্ষা সচিব এবং পররাষ্ট্র সচিব

২১৬. ডোনাল্ড রিগেল, মিশিগান রাজ্যের সাবেক মার্কিন সিনেটর

২১৭. কেট রবার্টসন, সহ-প্রতিষ্ঠাতা, ওয়ান ইয়াং ওয়ার্ল্ড

২১৮. মেরি রবিনসন, আয়ারল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী

২১৯. আনিয়া শিফ্রিন, সিনিয়র লেকচারার

২২০. এলেন সিডম্যান, সিনিয়র ফেলো, আরবান ইনস্টিটিউট

২২১. ইসমাইল সেরাজেল্ডিন, কো-চেয়ার, নিজামী গাঞ্জাভি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার; সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট, বিশ্বব্যাংক

২২২. মাইকেল শেলড্রিক, সহ-প্রতিষ্ঠাতা, গ্লোবাল সিটিজেন

২২৩. রেনি ফ্লেমিং, গায়ক

২২৪. ইয়ার্ডলি স্মিথ, অভিনেত্রী

২২৫. এরনা সোলবার্গ, নরওয়ের সাবেক প্রধানমন্ত্রী

২২৬. শ্যারন স্টোন

২২৭. পেটার স্টোয়ানভ, বুলগেরিয়ার সাাবেক প্রেসিডেন্ট

২২৮. ডা. ডেভিড সুজুকি, প্রফেসর ইমেরিটাস, ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়া

২২৯. একা টিকেশেলাশভিলি, জর্জিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ২০১০-২০১২

২৩০. মেলান এস ভার্ভির, জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের জর্জটাউন ইনস্টিটিউট ফর উইমেন, পিস অ্যান্ড সিকিউরিটির নির্বাহী পরিচালক

২৩১. ভাইরা ভাইকে-ফ্রেইবার্গ, কো-চেয়ার নিজামি গাঞ্জাভি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার এবং লাটভিয়ার প্রেসিডেন্ট ১৯৯৯-২০০৭

২৩২. ফিলিপ ভুজানোভিচ, মন্টিনিগ্রোর প্রেসিডেন্ট ২০০৩-২০১৮

২৩৩. জিমি ওয়েলস, সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং ইন্টারনেট উদ্যোক্তা, উইকিপিডিয়া

২৩৪. ফরেস্ট হুইটেকার, জাতিসংঘের এসডিজি অ্যাডভোকেট

২৩৫. গ্যারি হোয়াইট, সহ-প্রতিষ্ঠাতা, ওয়াটার ডট ওআরজি

২৩৬. টিমোথি ওয়ার্থ, ভাইস চেয়ারম্যান, ইউএন ফাউন্ডেশন; কলোরাডো রাজ্যের সাবেক মার্কিন সিনেটর

২৩৭. ভিক্টর ইউশচেঙ্কো, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ২০০৫-২০১০

২৩৮. ক্যাটেরিনা ইউশচেনকো, ইউক্রেনের ফার্স্ট লেডি ২০০৫-২০১০

২৩৯. ভেলডিস জেটলারস, লাটভিয়ার প্রেসিডেন্ট ২০০৭-২০১১

২৪০. আর্নেস্টো জেডিলো, মেক্সিকোর সাবেক প্রেসিডেন্ট

২৪১. জোচেন জেইটজ, প্রতিষ্ঠাতা, জেইটজ ফাউন্ডেশন

২৪২. নিকোলা জিঙ্গারেটি, ল্যাজিওর প্রেসিডেন্ট ২০১৩-২০২২

Comments

The Daily Star  | English
The Indian media and Bangladesh-India relations

The Indian media and Bangladesh-India relations

The bilateral relationship must be based on a "win-win" policy, rooted in mutual respect, non-hegemony, and the pursuit of shared prosperity and deeper understanding.

10h ago