পোশাক শ্রমিকদের জন্য জয়দেবপুর-পঞ্চগড় রুটে ঈদ স্পেশাল ট্রেন

Bangladesh railway logo
ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পোশাক শ্রমিকদের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশন থেকে পঞ্চগড় পর্যন্ত ৫ দিন ঈদ স্পেশাল ট্রেন চলাচল করবে।

ট্রেনটি কিসমত, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, পার্বতীপুর, ফুলবাড়ি, বিরামপুর, জয়পুরহাট ও শান্তাহার স্টেশনে যাত্রাবিরতি করবে।

আজ বুধবার দুপুরে জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনের ভিআইপি বিশ্রামাগারে সাংবাদিক সম্মেলনে বাংলাদেশ রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সফিকুর রহমান এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, ১৮ এপ্রিল-২০ এপ্রিল এবং ঈদের পর ২৪ ও ২৫ এপ্রিল এই ৫ দিন ঈদ স্পেশাল ট্রেনটি জয়দেবপুর-পঞ্চগড় রেলপথে চলাচল করবে। প্রতিদিন সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় ট্রেনটি জয়দেবপুর স্টেশন ছেড়ে যাবে এবং পঞ্চগড়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম স্টেশনে পৌঁছাবে পরের দিন ভোর ৫টা ২৫মিনিটে। ফেরার পথে পঞ্চগড়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম স্টেশন থেকে সকাল ৬টা ২৫মিনিটে ছেড়ে জয়দেবপর জংশনে পৌঁছাবে বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে।

তিনি জানান, ঈদের আগে ৭ এপ্রিল থেকে অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে এবং টিকিটগুলো শতভাগ অনলাইনের মাধ্যমে কিনতে হবে। একজন যাত্রী তার জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ৪টি টিকেট কিনতে পারবেন। যে ব্যক্তির জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে টিকিট কেনা হবে তাকে অবশ্যই ট্রেনে থাকতে হবে।

রেলওয়ের এই কর্মকর্তা জানান, প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে টিকিটি কেনা যাবে। এজন্য অবশ্যই আগে থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এ কার্যক্রম ১ মার্চ থেকে শুরু হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৫ লাখ যাত্রী অনলাইনে ঈদের টিকিটের জন্য রেজিস্ট্রেশন করেছেন। ট্রেনে ২৫ শতাংশ যাত্রী টিকেট কেটে দাঁড়িয়ে গন্তব্যে যেতে পারবেন। এ টিকিট যাত্রার দিনেই স্টেশন থেকে সংগ্রহ করা যাবে।

'ঈদ উপলক্ষে ঢাকা থেকেও উত্তরবঙ্গগামী আরও একটি স্পেশাল ট্রেন চলাচল করবে। এছাড়া অন্যান্য দিনের মতো অন্য সব ট্রেন সময়সূচী মেনে চলাচল করবে। যাত্রীদের ঈদ যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে যাবতীয় প্রস্তুতি ও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে,' বলেন তিনি।

Comments

The Daily Star  | English

Interim govt's delaying election process raising public concerns: Fakhrul

Criticising the chief adviser's recent suggestion to lower the voting age to 17, Fakhrul said the move would put the Election Commission (EC) on pressure.

1h ago