‘ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট অ্যাওয়ার্ড’ বিজয়ী ৫ বাংলাদেশিকে সংবর্ধনা দিল মার্কিন দূতাবাস

পিটার হাসের সঙ্গে ‘ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট অ্যাওয়ার্ড’ বিজয়ীরা। ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের 'ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট অ্যাওয়ার্ড' বিজয়ী ৫ বাংলাদেশিকে সম্বর্ধনা দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।

আজ বুধবার দূতাবাসের এক বিবৃতিতে পিটার হাস বলেন, 'যারা সঠিক কাজের জন্য লড়াই করতে এত সাহস ও নিষ্ঠার পরিচয় দিয়েছেন তাদের সঙ্গে এই অনুষ্ঠানটি উদযাপন করার বিষয়টি আমার জন্য সম্মানের।'

সংবর্ধনাপ্রাপ্তরা হলেন- বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার, বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম, প্রথম আলোর সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম ও মানবাধিকার কর্মী মো. নূর খান এবং ড্রিংকওয়েলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিনহাজ চৌধুরী।

এদের মধ্যে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান পরিবেশ রক্ষা এবং বাংলাদেশের প্রান্তিক মানুষের মর্যাদা ও অধিকার রক্ষায় ব্যতিক্রমী সাহসী ভূমিকা ও নেতৃত্বের জন্য আন্তর্জাতিক নারী সাহসিকা (ইন্টারন্যাশনাল উইমেন অব কারেজ—আইডব্লিউওসি) পান।

মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম ২০২২ সালের 'ট্র্যাফিকিং ইন পারসনস রিপোর্ট হিরো' হিসেবে স্বীকৃতি পান পাচারের শিকার মানুষের পক্ষে কাজ করে।

সাংবাদিকতার মাধ্যমে দুর্নীতিবিরোধী লড়াইয়ে ভূমিকা রাখার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ২০২২ সালের 'অ্যান্টিকরাপশন চ্যাম্পিয়নস অ্যাওয়ার্ড' পান প্রথম আলোর বিশেষ প্রতিনিধি রোজিনা ইসলাম।

মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতা রক্ষা ও একে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে সাহসের সঙ্গে নেতৃত্ব দেওয়া; নিজ দেশের সরকার ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রতিরোধ ও তা সামনে আনা এবং তা প্রতিরোধে কাজ করার স্বীকৃতি হিসেবে 'গ্লোবাল হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডার অ্যাওয়ার্ড' পান মোহাম্মদ নূর খান লিটন।

মার্কিন সংস্থা ড্রিংকওয়েল ভারত ও বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর জন্য নিরাপদ পানীয় জল তৈরির প্রযুক্তি সরবরাহ করে। সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিনহাজ চৌধুরী ২০২২ সালে জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা বিভাগে 'করপোরেট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড' পান।

Comments

The Daily Star  | English

Depositors leave troubled banks for stronger rivals

Depositors, in times of financial uncertainty, usually move their money away from troubled banks to institutions with stronger balance sheets. That is exactly what unfolded in 2024, when 11 banks collectively lost Tk 23,700 crore in deposits.

10h ago