নাশকতার ৬ মামলায় মির্জা আব্বাসের জামিন
![মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলার রায় পিছিয়ে ১২ ডিসেম্বর mirza_abbas_ds](https://tds-images-bn.thedailystar.net/sites/default/files/styles/big_202/public/images/2023/11/30/mirza_abbas_ds.jpg?itok=CcNvAw6n×tamp=1701325875)
রাজধানীতে গত বছরের ২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক সহিংসতার অভিযোগে পল্টন ও রমনা মডেল থানায় দায়ের করা ছয়টি মামলায় জামিন পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
এসব মামলার মধ্যে পল্টন মডেল থানায় চারটি এবং রমনা মডেল থানার দুটি মামলা রয়েছে।
ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম সুলতান সোহাগ উদ্দিনের আদালতে মির্জা আব্বাসের আইনজীবী মহি উদ্দিন চৌধুরী এসব মামলায় জামিন চেয়ে নয়টি পৃথক আবেদন করলে আদালত এই আদেশ দেন।
তবে গত ২৮ অক্টোবর প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে গাড়ি ভাঙচুর ও বাসভবনে হামলার অভিযোগে রমনা মডেল থানায় দায়ের করা দুই মামলাসহ তিন মামলায় জামিন দেননি ম্যাজিস্ট্রেট।
একই দিনে এক পুলিশ কনস্টেবলকে হত্যার ঘটনায় পল্টন মডেল থানায় অপর একটি মামলা দায়ের করা হয়।
এসব মামলায় মির্জা আব্বাসের আইনজীবী পৃথক নয়টি আবেদন করলে গত ১ ফেব্রুয়ারি তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
গত ২৮ অক্টোবর খিলগাঁও রেলওয়ে স্টেশনে হামলার ঘটনায় রেলওয়ে থানায় আরেকটি মামলা করা হয়।
এর আগে গত ২১ জানুয়ারি মির্জা আব্বাসের জামিন আবেদন গ্রহণ, শুনানি ও নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
গত ১০ জানুয়ারি আসামিপক্ষের আইনজীবী বিএনপি নেতার জামিন চেয়ে পৃথক আবেদন করেন। কিন্তু আদালত আবেদনগুলো গ্রহণ করেননি।
পুলিশ কনস্টেবলকে হত্যা, অবৈধভাবে রাস্তায় জড়ো হওয়া, যানবাহন ভাঙচুর, দাঙ্গা, পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই, সম্পত্তির ক্ষতি, পুলিশ সদস্যদের লাঞ্ছিত করা এবং দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়ার অভিযোগে এসব মামলা করা হয়েছে।
গত বছরের ৩১ অক্টোবর দলীয় মহাসমাবেশ চলাকালে ককটেল বিস্ফোরণ, পুলিশের ওপর হামলা ও আগ্নেয়াস্ত্র ছিনতাইয়ের অভিযোগে শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা আরেকটি মামলায় গত বছরের ৩১ অক্টোবর মির্জা আব্বাসকে শহীদবাগ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
Comments