বিপিসির সহযোগী প্রতিষ্ঠানের অর্থ আত্মসাতে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: হাইকোর্ট

হাইকোর্ট
ফাইল ছবি

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) সহযোগী প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানির ৪৭২ কোটি টাকার অনিয়মের বিষয়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানতে চেয়েছেন আদালত।

আজ রোববার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ সুয়োমটো (স্বপ্রণোদিত) রুল দেন; বিপিসি'র সঙ্গে সংশ্লিষ্ট স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানির অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না।

বিপিসি ও কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলকে আগামী ২০ নভেম্বরের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

হাইকোর্ট দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) ৫ জন পরিচালকের একজন এবং এর ব্যবস্থাপনা উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি মঈনুদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে করা মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে এই আদালতকে অবহিত করতে বলেছেন। মঈনুদ্দিন আহমেদের এই অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

একই বেঞ্চ গত ৪ নভেম্বর দ্য ডেইলি স্টারে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে সুয়োমটো রুল দিয়েছিলেন। প্রকাশিত সংবাদটির শিরোনাম ছিল '৪৭২.৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে বিপিসির সহযোগী প্রতিষ্ঠান'।

দুদকের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়ার জন্য হাইকোর্ট বেঞ্চের কাছে প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন।

দ্য ডেইল স্টার'র প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) সহযোগী প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানির (এসএওসিএল) ২১ অনিয়মের কারণে সরকার ৪৭২ কোটি ৭০ লাখ টাকা থেকে বঞ্চিত হয়েছে।

কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) ২০১২-১৩ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছর পর্যন্ত এসএওসিএলের নথি পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানতে পেরেছে।

 

Comments

The Daily Star  | English

Dhaka airport receives 2nd bomb threat

Operations at HSIA continue amid heightened security

3h ago