মুক্তিযুদ্ধের সময় মেজর মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ছিলেন প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অধিনায়ক। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। তার সনদ নম্বর ২০।
বিজয়ের একদিন পর ১৭ ডিসেম্বর ভারত থেকে দেশে ফেরার পর ২৫ জানুয়ারি প্রেস ক্লাবে একটি সংবাদ সম্মেলনে প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার ও সাহিত্যিক জহির রায়হান বলেছিলেন, বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের পেছনের নীল নকশা...
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে মোহাম্মদ শাহজাহান ওমর ছিলেন ৯ নম্বর সেক্টরের টাকি সাব সেক্টরের কমান্ডার। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য ত্যাগ ও বীরত্বের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। বীর উত্তম...
মুক্তিযুদ্ধে লেফটেন্যান্ট মেহবুবুর রহমান ছিলেন ২ নম্বর সেক্টরের অধীনে নির্ভয়পুর সাব সেক্টরের কমান্ডার। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্ব ও নেতৃত্বের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়।...
সত্তরের দশকের কবি কামাল চৌধুরী। ১৯৫৭ সালের ২৮ জানুয়ারি কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বিজয় করা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বাবা আহমদ হোসেন চৌধুরী ও মা বেগম তাহেরা হোসেনের ৬ সন্তানের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়।
মুক্তিযুদ্ধে মোহাম্মদ আবদুল গাফফার হালদার ছিলেন মন্দভাগ সাব সেক্টরের কমান্ডার। পরে তিনি কে ফোর্সের অধীনে চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কমান্ডার নিযুক্ত হন। মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ নেতৃত্বের জন্য তাকে...
কুষ্টিয়ার প্রত্যন্ত শালিমপুর গ্রামের রাধা বিনোদ পালের ভাস্কর্য আজ সদর্পে দাঁড়িয়ে জাপানের কিয়োটো শহরে। কেবল ভাস্কর্যই নয় তার নামে আছে রাস্তা, গড়া হয়েছে জাদুঘর। তার নামে আছে রাজধানী টোকিওতে সুপ্রশস্ত...
মুক্তিযুদ্ধে এ জে এম আমিনুল হক ছিলেন অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অধিনায়ক। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। তার সনদ নম্বর ১৩।
মুক্তিযুদ্ধের সময় ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ছিলেন ১ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। বীর উত্তম খেতাবে তার সনদ নম্বর ১১।
‘নেতাজী’। তিন অক্ষরের এই পদবীটা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের মসনদ কাঁপানোর জন্য যথেষ্ট ছিল। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিৎস উইলিয়াম হল থেকে ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসে তিনি হয়েছিলেন চতুর্থ অথচ ইংরেজ প্রশাসনের...