সুখী সম্পর্কে থেকেও তৃতীয় ব্যক্তির অনুপ্রবেশ ঘটলে একে অন্যকে দোষারোপের আগেও যে প্রশ্নটি মাথায় আসে তা হচ্ছে– কী কমতি ছিল?
বিস্তারিত জানুন জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের অধ্যাপক ডা. হেলাল উদ্দিন আহমেদের কাছ থেকে।
হঠাৎ করেই আশপাশে এই গ্রে ডিভোর্সের প্রবণতা বাড়ছে, শোনা যাচ্ছে দীর্ঘ বছরের সংসার ভেঙে যাওয়ার কথা। কেন বাড়ছে এই প্রবণতা?
কে জানে, হতে পারে স্পিড ডেটিংয়ে পেয়ে যাবেন দীর্ঘ আলাপ চালিয়ে যাওয়ার মতো সঙ্গী। আর যদি তা নাও পান, ক্ষতি কী? নতুন গল্পের খোরাক তো পেলেন।
সম্মানের ধারণাটি এখন কেবল কর্তৃত্ববাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়, এটি আগের চেয়েও অনেক সরল হয়েছে।
এরকম ঘটনা আশপাশে হরহামেশাই চোখে পড়ে।
দুঃখজনক হলেও সত্যি যে অনেক ক্ষেত্রেই সম্পর্কগুলো প্রত্যাশার পারদ ছুঁতে পারে না এবং একটা সময় মুখ থুবড়ে পড়ে। ফলে দেখা দেয় ফাটল, পরিণতি দাঁড়ায় বিচ্ছেদে।
প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে পথ চলতে হয় একজন কর্মজীবী নারীকে।
প্রথম দর্শন ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমবারেই আমরা একটি মানুষের কথা বলার ভঙ্গি থেকে শুরু করে অনেক বৈশিষ্ট্য খেয়াল করে থাকি।
বাস্তব জীবনেও কি প্রথম দেখায় প্রেম হয়? নাকি সবই রূপকথা?
কখনো কখনো নিজের অজান্তেই সম্পর্কে ফাটল তৈরি করে ফেলে মানুষ।
বিষয়গুলো নিয়ে জানিয়েছেন মনোবিকাশ ফাউন্ডেশনের সাইকোথেরাপিস্ট ড. আব্দুল হামিদ।
কোনো আবেগীয় সম্পর্ক না থাকার পরও রোমান্টিকভাবে একে অন্যের সঙ্গে সময় কাটানো এবং খুব কম সময়ের মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেলে শহুরে অভিধানে একে 'ফ্লিং'য়ের তকমা দেওয়া হয়।
বিয়ে বা রোমান্টিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইংরেজিতে ‘সেভেন ইয়ার্স ইচ’ বলে একটি কথা আছে। এই ধারণা অনুযায়ী, ৭ বছর কেটে গেলে সম্পর্কে ভাঙনের একটি বড় আশঙ্কা দেখা যায়।
নিজের ও সঙ্গীর ক্ষেত্রে এই সাত লক্ষণ আছে কি না, তা যাচাই করে নিলে সম্পর্কের পরবর্তী ধাপে যাওয়া কিছুটা হলেও সহজ হবে।
কখনো কখনো এত সুন্দর একটি সম্পর্কেও ফাটল ধরে নানা কারণে।
পরামর্শ দিয়েছেন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মাহবুব আজাদ।