বাইরের লোকজন থেকে এমন কথা তো আসতেই থাকে। কিন্তু দুঃখটা তখন লাগে, যখন নিজেদের মানুষই তাতে গলা মেলান।
বেশিরভাগ মা-বাবাই এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয়। ফলে তারাও আমাদের সবার মতো অপতথ্য বা ভুয়া তথ্যভিত্তিক কন্টেন্টের মুখোমুখি হচ্ছেন।
যৌতুকের দাবিতে নির্যাতনের শিকার হলে করণীয় ও যৌতুক অপরাধের সাজা সম্পর্কে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী ইশরাত হাসান।
‘আমরা অন্যদের চোখে আদর্শ পরিবার নই। কারণ আমি একজন সিঙ্গেল বাবা, যে একা হাতে সন্তানকে লালনপালন করি।’
জানিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী ইশরাত হাসান।
সাধারণত একজন মানুষ যে বিশ্বাস নিয়ে বড় হয়, সেই দৃষ্টিকোণ থেকেই পৃথিবীকে দেখে। আর তার বিশ্বাস তৈরি হয় শৈশবে সে কেমন শৃঙ্খলিত পরিবেশে বড় হয়েছে তার ওপর। তা সেটি সঠিক হোক, আর না হোক।
প্রথম প্রথম এটি হয়তো ক্ষতিকর বলে মনে হয় না, কিন্তু সময়ের সঙ্গে তা সম্পর্কে উদ্বেগ সৃষ্টি করে।
শেখ ফাতেমা ওয়ারা গরম গরম পায়েস খেতে পছন্দ করতেন, সে কারণে এখনও বাসায় কখনও পায়েস রান্না হলে মেয়ের কথা মনে করে চোখের পানি ফেলেন চমন আরা।
আসলে বাচ্চাদের নিয়ে বেড়াতে যাওয়াটা দূর থেকে অনেক বেশি ঝামেলার মনে হলেও কিছু কৌশল খাটিয়ে চললে এটি তেমন কোনো বিষয়ই নয়। বরং ঝক্কির চেয়ে আনন্দটাই বেশি হবে।
কো-প্যারেন্টিংয়ের আরেক নাম শেয়ার্ড প্যারেন্টিং।
সংস্কৃতির এই ফারাকটা কীভাবে ধীরে ধীরে খাবার টেবিল থেকে চলন-বলন, ভাষা, কথাবার্তা, পছন্দ-অপছন্দের বহু জায়গায় ছড়িয়ে যায়, তা হয়তো ঠিকভাবে বোঝাও যায় না।
মানুষ তার ফেলে আসা প্রাক্তনের কাছে যান, কিংবা প্রাক্তন উঁকিঝুঁকি দিলে মনের জানালা খুলে দেন। কিন্তু কেন?
অনেক সময় দুটো মানুষ একই ছাদের নিচে থেকেও এত বেশি নিজস্ব জগতে মশগুল থাকে যে তাদের মধ্যে প্রেমিক-প্রেমিকা বা দাম্পত্যের যে বিশেষ অনুভূতিগুলো থাকার কথা, সেগুলো কোথায় যেন কমতে থাকে।
সঙ্গী, স্বামী-স্ত্রী কিংবা প্রেমিক-প্রেমিকার সঙ্গে আমরা বিভিন্ন ধরনের কথা বলি। মনের প্রায় সব কথাই ভাগ করে নিই তাদের সঙ্গে। কিন্তু যদি রাজনৈতিক মতাদর্শে না মেলে তখন আসলে কী হয়, কীই বা করা উচিত?
সম্পর্কে থাকাকালীন বা পছন্দের সঙ্গী বেছে নেওয়ার সময়টাতে কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য চোখ খুলে দেখলে এবং খেয়াল করলেই জানতে ও চিনতে পারবেন, সেই মানুষটি আদতে আপনার জন্য গ্রিন ফ্ল্যাগ কি না।
'পাসওয়ার্ড শেয়ারিং’ বিষয়টি নিয়ে অনেক রকম বিতর্ক রয়েছে।
রোমান্টিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে কেউ ‘রেড ফ্ল্যাগে’র আওতায় পড়েন কি না– সেটি বুঝতে হলে খেয়াল রাখতে হবে কিছু নির্দিষ্ট আচরণ ও বৈশিষ্ট্যের দিকে।
গেমারকে ব্যক্তিগত সময় দেওয়া যেমন জরুরি, তেমনি সঙ্গীর গেমিংয়ের আগ্রহের সঙ্গে নিজের আগ্রহ ভাগ করে নেওয়াও সম্পর্ককে শক্তিশালী করে।