মার্কিন কংগ্রেসের প্রথম ট্রান্সজেন্ডার সদস্য সারাহ ম্যাকব্রাইড

মার্কিন কংগ্রেসের প্রথম ট্রান্সজেন্ডার প্রতিনিধি হতে চলেছেন সারাহ ম্যাকব্রাইড। ফাইল ছবি: রয়টার্স
মার্কিন কংগ্রেসের প্রথম ট্রান্সজেন্ডার প্রতিনিধি হতে চলেছেন সারাহ ম্যাকব্রাইড। ফাইল ছবি: রয়টার্স

যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পাশাপাশি চলছে পার্লামেন্ট ও গভর্নর নির্বাচন। ডেলাওয়্যার অঙ্গরাজ্যের সিনেটর সারাহ ম্যাকব্রাইড পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধিসভার নির্বাচনে জয়ী হতে যাচ্ছেন। যার ফলে তিনিই হতে চলেছেন মার্কিন কংগ্রেসের প্রথম নির্বাচিত ও আত্মস্বীকৃত ট্রান্সজেন্ডার রাজনীতিবিদ।

আজ বুধবার এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

ডেমোক্র্যাট দলের এই নেতা খুব সহজেই তার রিপাবলিকান প্রতিপক্ষ জন ওয়ালেন থ্রিকে পরাজিত করবেন বলে পূর্বাভাস দিয়েছে মার্কিন নেটওয়ার্কগুলো।

দুই তৃতীয়াংশ ব্যালট গণনার পর দুই প্রার্থীর ব্যবধান এত বেশি যে বাকি সব ভোট পেলেও বিশাল ব্যবধানে পরাজিত হবেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী।

সামাজিক মাধ্যমে দেওয়া বিবৃতিতে সারাহ বলেন, 'ডেলাওয়্যার একটি জোরালো ও স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে। আমাদেরকে এমন একটি দেশ হতে হবে যেখানে প্রজননের স্বাধীনতা রয়েছে, এবং একইসঙ্গে এটি এমন একটি গণতন্ত্র, যেখানে সব ধরনের মানুষের জন্য জায়গা রয়েছে।'

সারাহ এক সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারে সিবিএসকে বলেন, বিজয়ী হলে তিনি 'শিশু লালন পালনের খরচ কমাবেন, চাকুরিতে পারিবারিক ও চিকিৎসার কারণে পেইড লিভের ব্যবস্থা করবেন এবং সার্বিকভাবে আবাসন ও স্বাস্থ্যসেবা খাতের খরচ কমাবেন।'

মার্কিন নির্বাচনে ট্রান্সজেন্ডার পরিচয়ের মানুষের অংশগ্রহণ নিয়ে অনেক বিতর্ক হয়েছে। ডেমোক্র্যাটরা ট্রান্সজেন্ডারদের অধিকারের প্রতি সমর্থন জানালেও রিপাবলিকানরা এ বিষয়টির নিন্দা জানিয়েছেন।

এ বিষয়টি নিয়ে দুই প্রার্থী কমলা ও ট্রাম্পের মধ্যেও বিতর্ক হয়েছে।

গত বছর সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এ প্রসঙ্গে ডেমোক্র্যাটদের 'বামপন্থী লিঙ্গ-নির্ভর পাগলামিতে' জড়িয়ে পড়ার দায় দেন।

ইলেক্টোরাল ভোটের পূর্বাভাসে ট্রাম্প এখন পর্যন্ত ২১০ ভোট পেয়েছেন বলে জানিয়েছে এপি। কমলা হ্যারিস ১১৩ট ভোট পেয়ে পিছিয়ে আছেন।

Comments

The Daily Star  | English

US retailers lean on suppliers to absorb tariffs

Rather than absorbing the cost or immediately passing it on to consumers, many US apparel retailers and brands have turned to their suppliers in Bangladesh, demanding they share the pain

6h ago