তবে গত দুদিন ধরে ঝলমলে রোদের দেখা মেলায় জনমনে স্বস্তি দেখা দিয়েছে ।
আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র জানিয়েছে, আগামী কয়েকদিন আবহাওয়া এ রকম থাকবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া শীত নিবারণের প্রয়োজনীয় কাপড় কিনতে না পেরে দুর্ভোগে আছেন নিম্ন-আয়ের মানুষ।
‘তাপমাত্রার এই ধারা আরও কয়েকদিন থাকার সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া কর্মকর্তা
উত্তর থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়ায় শীত আরও বাড়তে পারে
দেশের আকাশ প্রায় মেঘমুক্ত। এর ফলে হিমালয়ের দিক থেকে ঠান্ডা বাতাস সহজেই উত্তরাঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হচ্ছে।
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে
দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও এর আশেপাশের এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘ফিনজাল’ এ পরিণত হয়েছে।
১১ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে কালবৈশাখী
সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি হ্রাস পেতে পারে
আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ কথা জানানো হয়েছে
‘ঢাকায় আজ বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। হলেও দিবাগত রাতে হতে পারে।’
‘রাজধানীর তাপ শুষে নিতে গাছপালা ও জলাশয় বেশি থাকা দরকার। তা না হলে তাপ বাড়তেই থাকবে।’
ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে।
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পাশাপাশি উত্তরাঞ্চলের প্রধান নদ-নদীতে পানি বাড়তে শুরু করেছে। গত তিন দিনে গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র নদে ৮৭ সেন্টিমিটার ও বগুড়ায় যমুনা নদীতে ৮৩ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে।
গত এপ্রিল মাসে দেশে গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল মাত্র এক মিলিমিটার। ১৯৮১ সালের পর দেশে এটাই সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাতের রেকর্ড।
আগামী ৪৮ ঘণ্টায় সিলেট, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জসহ উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে প্রাক-বর্ষার পানি প্রবাহ অতিক্রম করতে পারে।