তবে গত দুদিন ধরে ঝলমলে রোদের দেখা মেলায় জনমনে স্বস্তি দেখা দিয়েছে ।
আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র জানিয়েছে, আগামী কয়েকদিন আবহাওয়া এ রকম থাকবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া শীত নিবারণের প্রয়োজনীয় কাপড় কিনতে না পেরে দুর্ভোগে আছেন নিম্ন-আয়ের মানুষ।
‘তাপমাত্রার এই ধারা আরও কয়েকদিন থাকার সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া কর্মকর্তা
উত্তর থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়ায় শীত আরও বাড়তে পারে
দেশের আকাশ প্রায় মেঘমুক্ত। এর ফলে হিমালয়ের দিক থেকে ঠান্ডা বাতাস সহজেই উত্তরাঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হচ্ছে।
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে
দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও এর আশেপাশের এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘ফিনজাল’ এ পরিণত হয়েছে।
দুর্যোগ মোকাবিলায় ৭৩০ মেট্রিক টন চাল, ১০ লাখ টাকার শিশু খাদ্য ও ১০ লাখ টাকার গোখাদ্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া শুকনা খাবার রয়েছে ১৫০০ প্যাকেট। নগদ টাকা রয়েছে ২৪ লাখ ৭ হাজার টাকা ৫০০ টাকা। এ
‘এটি আরও উত্তর দিকে এগিয়ে আজ সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত নাগাদ মোংলার কাছ দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের সাগর আইল্যান্ড ও খেপুপাড়া উপকূল অতিক্রম করতে পারে।’
ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ ভারী (৪৪-৮৮ মিমি) থেকে অতি ভারী (১৮৯ মিমি) বর্ষণ হতে পারে।
তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত নামিয়ে মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে সাত নম্বর এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ছয় নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
ভোলা ঘূর্ণিঝড় নিয়ে আজকের স্টার এক্সপ্লেইন।
পূর্বমধ্য বঙ্গোপসাগর ও পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ধীরে ঘনীভূত হচ্ছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
‘এই ঘূর্ণিঝড়ে সাতক্ষীরা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত পুরো এলাকা কম-বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সাত থেকে ১০ ফুট পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাস হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
ঢাকায় রোববার দিবাগত রাত থেকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে।
সকাল ৯টায় কক্সবাজার বন্দর থেকে ৪৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল
এটি আরও ঘনীভূত হয়ে সুন্দরবন ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দিকে অগ্রসর হতে পারে।