পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, পদ্মা সেতুর আশেপাশে বালুচর গড়ে ওঠা এবং বাঁধের কাছাকাছি জায়গায় নদীর গভীরতা বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাঙন শুরু হয়েছে।
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে প্রায় ২০ হাজার গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়েছেন।
‘গত সপ্তাহে টানা বৃষ্টিপাতের ফলে কালনী ও কুশিয়ারা নদীর পানি তীব্রভাবে বেড়েছে।’
কুশিয়ারা নদীর পানি বেশ দ্রুতগতিতে বাড়ছে এবং ইতোমধ্যে এটি সুনামগঞ্জের একটি পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে।
বাকি নিখোঁজদের উদ্ধারে কোস্টগার্ড অভিযান চালাচ্ছে।
কিছু এলাকায় বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে।
আজ সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বান্দরবানে ১৭৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে মোট ৯২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে...
এখন কাপ্তাই বাঁধের স্পিলওয়েগুলো ছয় ইঞ্চি খোলা রয়েছে।
চার দিন অসুস্থ থাকার পর শুক্রবার ভোরে মারা যান আলীম উল্লাহ। তখন তার বাড়ি, গ্রাম, এমনকি ইউনিয়নের চারপাশেই অথৈ পানি।
‘বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট। এলাকায় জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেছে।’
‘ধৈর্য ধরতে হবে, শত শত কোটি চোখ আমাদের ওপর নজর রাখুন। আমরা আপনাদের প্রতিনিধি হয়ে এসেছি।’
‘বন্যার পানি নেমে গেলে কোথায়-কীভাবে থাকবেন, সেই দুশ্চিন্তায় আছেন অনেকে।’
১৬টি স্পিলওয়ে ছয় ইঞ্চি পরিমাণ খুলে দেওয়ায় প্রতি সেকেন্ডে নয় হাজার সিএফএস পানি নিষ্কাশিত হচ্ছে।
এই অর্থ ত্রাণসামগ্রী পাঠানোর পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্তদের পুর্নবাসনের জন্যও ব্যয় করা হবে।
‘আগামীকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে পানি ছাড়া হবে।’
ফুলগাজী, পরশুরাম, ছাগলনাইয়া উপজেলা বন্যা দুর্গত মানুষের জন্য ত্রাণ পাঠানো হলেও দাগণভূঁঞায় সেভাবে ত্রাণ পৌঁছেনি। ব্যক্তি উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণের নৌকা দেখলেই অসহায় মানুষ সেদিকে ছুটে যাচ্ছেন।