রপ্তানি আদেশ কমায় চ্যালেঞ্জের মুখে তৈরি পোশাক শিল্প
মুদ্রাস্ফীতির প্রভাবে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের কাছ থেকে ওয়ার্ক অর্ডার কমে যাওয়ায় আগামী ৬ মাস দেশের পোশাক শিল্পের জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে বলে মনে করছেন দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা।
তবে, ডিসেম্বর নাগাদ দেশে ব্যাংকের সুদ হারের প্রভাব কমে যাওয়ায় এবং পশ্চিমা দেশগুলোতে দ্রব্যমূল্য কমতে শুরু করলে এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে বলে মনে করছেন তারা।
নারায়ণগঞ্জ-ভিত্তিক নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক প্লামি ফ্যাশনস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফজলুল হক দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'আগামী ৬ মাসে গার্মেন্টস রপ্তানির কোনো উজ্জ্বল সম্ভাবনা আমি দেখছি না, কারণ ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি এখনো শক্তিশালীভাবে কাজ শুরু করতে পারেনি।'
বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান রপ্তানি গন্তব্য হিসেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্টে প্রায় ৮৫ শতাংশ পোশাক রপ্তানি করা হয়।
তবে, একটি আশার বিষয় হলো, ভোক্তা পর্যায়ে মূল্য। যা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে মূল বাজারগুলোর পতনে গত বছর কয়েক দশকের মধ্যে কয়েকগুণ বেড়ে যায়।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, এপ্রিল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১২ মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ৪ দশমিক ৯ শতাংশ। ২ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো এটি ৫ শতাংশের নিচে নেমে গেছে। যা গত বছরের জুন মাসের ৪ দশকের সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ১ শতাংশের চেয়ে অনেক কম।
সংক্ষেপিত: ইংরেজিতে পুরো প্রতিবেদনটি পড়তে ক্লিক করুন
RMG exporters bracing for difficult times as orders slow
Comments