অনুমতির পর এ পর্যন্ত ৯৩ টন মরিচ আমদানি

কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ। ছবি: স্টার

মরিচ আমদানির অনুমতি দেওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ৯৩ টন মরিচ আমদানি করা হয়েছে। এর মধ্যে আজ বিকেল পর্যন্ত এসেছে ৫৫ টন কাঁচা মরিচ।

আজ রোববার কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঈদের ছুটির পর আজ রোববার বিকেল ৫টা পর্যন্ত ৫৫ টন কাঁচা মরিচ দেশে এসেছে, রাতে আরও আসবে। এখন পর্যন্ত ৩৬ হাজার ৮৩০ টন কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে দেশে এসেছে মোট ৯৩ টন। এছাড়া, ৯ লাখ ১৮ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির বিপরীতে দেশে এসেছে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫০০ টন।

দেশের বিভিন্ন জেলার বাজারে কাঁচা মরিচের দাম আকাশচুম্বী। আজ দ্য ডেইলি স্টারের নিজস্ব সংবাদদাতারা জানান, বাগেরহাটে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা কেজি দরে। পাবনায় জাতভেদে বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, বগুড়ায় কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকায়, ফরিদপুরে ৬০০ টাকায়, রাজবাড়ীতে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৫০০ টাকায়। ঝিনাইদহের ৫ উপজেলায় কাঁচা বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। তবে শৈলকূপায় বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকায়।

গতকাল তারা জানিয়েছিলেন, বাগেরহাটের বাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের দাম ছিল ৮০০ টাকা। ঝিনাইদহের শৈলকূপা ও জামালপুরেও ছিল একই দাম। এর বাইরে মরিচ উৎপাদনের এলাকা হিসেবে পরিচিত পাবনার বিভিন্ন বাজারে ৭০০ টাকা, ফরিদপুরে ৭০০-৭৫০ টাকা, চট্টগ্রামে ৬০০-৭০০ টাকা, বগুড়ায় ৪৮০ টাকা, রাজশাহীতে ৫০০-৫৫০ টাকা, রাজবাড়ীতে ৬০০-৬৫০ টাকা, বরিশালে ৬০০ টাকা ও মৌলভীবাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ৫০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

Comments

The Daily Star  | English
The Indian media and Bangladesh-India relations

The Indian media and Bangladesh-India relations

The bilateral relationship must be based on a "win-win" policy, rooted in mutual respect, non-hegemony, and the pursuit of shared prosperity and deeper understanding.

6h ago