সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, জিন তার বাবা-মাকে ৩ দশমিক ৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের একটি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট উপহার দিয়েছেন।
অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
আপনি যদি কে-ড্রামা ভক্ত হন, তাহলে নভেম্বরের ওয়াচলিস্টে শীতের আবহে নির্মিত কিছু জনপ্রিয় কে-ড্রামা রাখতে পারেন।
প্রিয়াঙ্কা বলেন, আমি নিজের স্বপ্ন পূরণে ভয় পাই না। অহংকার কখনো আমার স্বপ্নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। কারণ অহংকার সবকিছু শেষ করে দেয়।
বছরের শেষ সময়টি বলিউড ভক্তদের জন্য দারুণ কাটতে যাচ্ছে। এই ডিসেম্বরে বেশ কয়েকটি বড় সিনেমা মুক্তি পাবে।
২০০৪ সালে সুকুমারের নির্দেশনায় ‘আরিয়া’ সিনেমা দিয়ে আল্লু অর্জুনের পথচলা শুরু হয়।
বলিউড অভিনেত্রীদের কাছেও আছে শাড়ির আলাদা আবেদন। বিভিন্ন সময়ে তাদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শাড়ি পরে হাজির হতে দেখা যায়।
কথায় বলে ঘ্রাণেই অর্ধভোজন। আর খাবারে লোভনীয় ঘ্রাণ আনতে কিংবা সুস্বাদু করতে মসলার বিকল্প নেই।
জানেন কি সানগ্লাস নিয়ে একটি দিবস আছে? যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি বছরের ২৭ জুন সানগ্লাস দিবস উদযাপন করা হয়। তাই চাইলে আপনি আজ সানগ্লাস পরতে পারেন। তাতে ফ্যাশন হলো, আবার দিবসটিও উদযাপন করা হলো।
রূপকথার গল্পের একটি কাল্পনিক চরিত্র হলো পরি। মজার তথ্য হলো- আজ পরি দিবস। বিশ্বব্যাপী প্রতি বছরের ২৪ জুন দিবসটি উদযাপন করা হয়।
চাইলেই প্রতিদিন কিছু বিষয় মেনে চলা সম্ভব। আর এগুলো মেনে চললে সন্তানের সঙ্গে অভিভাবকের সম্পর্ক ভালো হয় এবং পারিবারিক বন্ধন মজবুত হয়।
আজ ২৩ জুন ‘ইন্টারন্যাশনাল উইমেন ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডে’, যাকে সহজ ও ছোট করে আমরা নারী প্রকৌশলী দিবস বলতে পারি।
দুই চাকার যান মোটরসাইকেল। যাতায়াতের মাধ্যম হিসেবে খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। কেউ কেউ আবার শখ করেও ব্যবহার করেন। যে যেভাবেই ব্যবহার করি না কেন, মোটরসাইকেল কমবেশি সবার প্রিয়।
কাইজেন অনুসরণ করে যে কেউ অলসতার চক্র থেকে মুক্ত হতে পারে। শুধু তাই নয় সুশৃঙ্খল মানসিক বিকাশে সহায়তা করতে পারে কাইজেন।
এখানে ১২টি দক্ষিণ ভারতীয় সিনেমার কথা উল্লেখ করা হলো- যেগুলো সিনেমাপ্রেমীরা ঈদের ছুটিতে দেখতে পারেন।
কেরালা কয়েক শতাব্দী ধরে বিকশিত বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির কারণে পরিচিত। কেরালার আছে সবচেয়ে সহজ জীবনধারা, যা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও শিল্প সমৃদ্ধ ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত। এখানে আছে বন্যপ্রাণী, সৈকত ও...
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সামাজিক মাধ্যমের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে বারবার কথা বলেছেন এবং শিশু-কিশোরদের জন্য আদর্শ স্ক্রিন টাইম মেনে চলারও পরামর্শ দিয়েছেন।