গত অর্থবছরের একই সময়ে খরচের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ।
তবে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন, চলতি হিসাবের ঘাটতি কমিয়ে আনা ও ডলারের মজুত বাড়াতে কমপক্ষে ২ বিলিয়ন ডলারের জন্য চেষ্টা করছে সরকার
মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমলেও, রপ্তানি পণ্যের উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় গত অক্টোবরে টানা তৃতীয় মাসের মতো দেশের সামগ্রিক আমদানিতে ইতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফলে, আগামীতে রপ্তানি বাড়তে পারে।
এই টাকা খেলাপি ঋণ, পুনঃতফসিল ও পুনর্গঠিত ঋণ এবং বকেয়া অবলোপিত ঋণের সমষ্টি এবং গত জুন পর্যন্ত মোট ব্যাংক ঋণের ৩১ দশমিক সাত শতাংশ।
আইএমএফের শর্তাবলী পর্যালোচনা করতে আইএমএফ মিশনের প্রধান ক্রিস পাপাদাকিসের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল আগামী ৩ থেকে ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সফর করবে।
বছরের পর বছর ধরে চলা অব্যবস্থাপনা ও তথ্য-উপাত্ত নিয়ে ধোঁয়াশায় জর্জরিত অর্থনীতির প্রকৃত অবস্থা জানাতে প্রতিবেদন তৈরিতে গত ২৮ আগস্ট গঠিত এই কমিটিকে তিন মাস সময় দেওয়া হয়।
এসব প্রস্তাবের মাধ্যমে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ৫০০ মিলিয়ন ডলার ও এডিবির কাছ থেকে ৬০০ মিলিয়ন ডলার আশা করছে বাংলাদেশ।
অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যস্থতায় আলোচনার পর মজুরি নিয়ে শ্রমিক ও কারখানা মালিকরা ঐকমত্যে পৌঁছায়।
২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) চালানের পরিমাণের তথ্যে ব্যবধান ছিল ১২ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলার, যা অন্তত আট বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাজেটের আকার হবে ৮ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা, যা চলমান ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা বাজেটের চেয়ে প্রায় ৬ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের অক্টোবর শেষে আর্থিক হিসাবের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছর ছিল ১ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলার।
এ বছরের জুনে জাতীয় বাজেটে নির্ধারিত উচ্চা জিডিপি ও মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করতে পারে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন রাজস্ব সমন্বয় কাউন্সিল। আগামীকাল কাউন্সিলের বৈঠকের কথা আছে।
দ্বিতীয় কিস্তিতে বাংলাদেশ যে ঋণ পাবে বলে আশা করা হচ্ছে, তা দিয়ে কমপক্ষে ১৫ দিনের খরচ চালানো যাবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, চলতি অর্থবছরে গত ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত খোলা বাজারে বিক্রি (ওএমএস) ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির মতো প্রকল্পগুলোর আওতায় ১২ লাখ ৯২ হাজার টন চাল ও গম বিতরণ করা হয়েছে। ২০২২...
২০২২ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের জুনের মধ্যে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল তিন লাখ ৪৫ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা।
ফেরত আসা অভিবাসীদের মধ্যে ১ লাখ ৫৪ হাজার চট্টগ্রাম বিভাগের এবং ১ লাখ ৩২ হাজার ঢাকা বিভাগের।
সংশোধিত বাজেট সংক্রান্ত নীতিমালায় জানানো হয়েছে, অর্থ বিভাগের অনুমোদন ছাড়া শুধু নতুন নয়, চলমান প্রকল্পেও অর্থ বরাদ্দ করা যাবে না।
কিন্তু ডলারের কম মজুদ, টাকার অবমূল্যায়ন ও বৈশ্বিক সুদের উচ্চহারের কারণে উদ্যোক্তারা এই ধরনের ঋণ এড়িয়ে চলছেন।