এটি বাংলাদেশের জন্য একটি সুখবর হতে পারত, কিন্তু ব্যাপারটা মোটেও তা নয়। কারণ দেশের অর্থনীতির অবস্থা অপরিবর্তিত আছে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন, বিনিময়ে ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রক সংস্থা মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ টাকা সংগ্রহ করেছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রবাসী আয় দাঁড়িয়েছে ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। আগের অর্থবছরের চেয়ে যা ১০ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি
যুক্তরাষ্ট্র, ভারত এমনকি চরম অর্থনৈতিক সংকটে থাকা শ্রীলঙ্কাসহ অধিকাংশ দেশ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সফল হলেও বাংলাদেশের ভোক্তা মূল্যসূচক (সিপিআই) বেড়েই চলেছে।
কিন্তু বছরব্যাপী দেশের প্রায় সব অর্থনৈতিক সূচক নিম্নমুখী ছিল। ফলে অর্থনীতি আশা অনুযায়ী ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই ও ২৯ মে সময়ে সরকার বিল ও বন্ড ব্যবহার করে ব্যাংক থেকে ৭৮ হাজার ১১৭ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে
ভারতকে দেখে এই ডিজিটাল সেবাগুলো চালু করা হয়েছে। তবে গ্রাহকদের মধ্যে এমন সেবার চাহিদা আছে কি না, কতোটা ব্যবহার উপযোগী ও সময় উপযোগী করা উচিত তা জানার জন্য পর্যাপ্ত গবেষণা হয়নি।
খেলাপি ঋণ এমন এক সময়ে বেড়েছে যখন আইএমএফের কাছ থেকে সরকার ৪.৭ ডলার ঋণ পেতে অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ কমানোর লক্ষ্য নিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইয়েলো জোনে আছে ২৯টি ব্যাংক এবং গ্রিন জোনে আছে ১৬টি ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারিতে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ, যা তার আগের মাসে ছিল ১০ দশমিক ১৩ শতাংশ।
দুর্বল ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও (এনবিএফআই) একীভূতকরণ ও অধিগ্রহণের পরিকল্পনা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
দেশের ১২ টি ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান (এনবিএফআই) নিয়মিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক অথবা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছাড়াই চলছে।
যেকোনো দেশের অর্থনীতিতে একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে নীতি সুদহার বা রেপো রেট। তাই বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো অর্থ সরবরাহ, মূল্যস্ফীতি ও তারল্য নিয়ন্ত্রণে এটি ব্যবহার করে থাকে।
‘তারল্য সহায়তার মেয়াদ শেষ হলেও ইসলামী ব্যাংক এখনো পুরো টাকা পরিশোধ করতে পারেনি।’
মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে মুদ্রানীতিতে সুদহার আরও বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সারা বিশ্বে ডিজিটাল ব্যাংকের প্রসার দ্রুত বাড়ছে।
গত বছরের সেপ্টেম্বর শেষে দেশের ৩৫টি এনবিএফআইয়ের খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা, যা একই বছরের জুনের চেয়ে ৯ শতাংশ এবং আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সাধারণত কল মানি রেট তখন বৃদ্ধি পায়, যখন ব্যাংকগুলো তারল্য সংকটে পড়ে ও বাজার থেকে অর্থ ধার করে।